Search This Blog
Wednesday, October 31, 2018
NTRCA এর নামে ভূয়া ওয়েবসাইট সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার জন্য জরুরী বিজ্ঞপ্তি NTRCA
NTRCA এর নামে ভুয়া ওয়েবসাইট সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার জন্য জরুরী বিজ্ঞপ্তি
এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানাে যাচ্ছে যে, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ। (NTRCA) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হচ্ছে www.ntrca.gov.bd। সম্প্রতি অসৎ উদ্দেশ্যে প্রতারক চক্র www.ntrcabd.org নামে একটি ভূয়া ওয়েবসাইট তৈরি করে জনগণকে বিভ্রান্ত করাসহ অবৈধ অর্থ আদায়ের মাধ্যমে NTRCA এর ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে মর্মে এ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগােচর হয়েছে। উল্লেখ্য যে, NTRCA অত্যন্ত স্বচ্ছতা, সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে শিক্ষক নিয়ােগ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এ কার্যক্রমে অর্থ লেনদেনের কোনাে সুযােগ নেই।
এমতাবস্থায়, উক্ত ভুয়া ওয়েবসাইটে যােগাযােগ না করা এবং কারও সাথে শিক্ষক নিয়ােগ সংক্রান্ত বিষয় বা NTRCA সংক্রান্ত অন্য যে কোনাে বিষয়ে আর্থিক লেনদেন না করার জন্য নির্দেশক্রমে সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরােধ করা হলাে।
Monday, October 15, 2018
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: একসঙ্গে নয়, জেলায় জেলায় পরীক্ষা
মুসতাক আহমদ: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা এবার একসঙ্গে নেয়া হচ্ছে না। রেকর্ডসংখ্যক প্রার্থীর আবেদন ও পরীক্ষার হল সংকটের কারণে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সরকার ফেব্রুয়ারির মধ্যে এই নিয়োগ পরীক্ষা শেষ করতে চায়। এ লক্ষ্যে ডিসেম্বরের মধ্যে লিখিত পরীক্ষা নেয়া শুরু হবে। জানুয়ারির মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
এছাড়া বিভিন্ন সরকারি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে চলতি দায়িত্বপ্রাপ্তদের পূর্ণকালীন হিসেবে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত নিয়োগ ও পদোন্নতি নীতিমালা চূড়ান্ত হলেই এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি যুগান্তরকে বলেন, মামলার কারণে দীর্ঘদিন রাজস্ব খাতের শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া যায়নি। তাই অনেক পদ শূন্য আছে। আমরা চাইব নতুন শিক্ষক যেন নতুন বছরে ক্লাসরুমে পাঠাতে পারি। সে লক্ষ্যে এ মাসের মধ্যেই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুরুর চিন্তাভাবনা ছিল। কিন্তু ওএমআর ফরমসহ অন্যান্য দ্রব্যাদি কেনাকাটায় সরকারি ক্রয় আইন (পিপিআর) অনুসরণ করতে গিয়ে আমাদের গতি একটু কমে যাচ্ছে। তাছাড়া একসঙ্গে সারা দেশে পরীক্ষা নেয়া যাচ্ছে না। নভেম্বর মাসজুড়ে দুটি বড় পরীক্ষা আছে। তাই পরীক্ষা হল পাওয়া যাচ্ছে না। সবমিলিয়ে পরীক্ষা ডিসেম্বরে চলে যাচ্ছে। হল পাওয়া সাপেক্ষে ৩-৪টি করে জেলার পরীক্ষা একসঙ্গে নেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে যাদের প্রধান শিক্ষকের চলতি দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তাদের স্থায়ী করা হবে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগে ৩০ জুলাই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। ১-৩০ আগস্ট অনলাইনে আবেদন নেয়া হয়। মোট ২৪ লাখ ১ হাজার ৫৯৭ জন আবেদন করেছেন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) কর্মকর্তারা বলছেন, এর আগে সর্বশেষ নিয়োগে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিল। সে হিসাবে এবার প্রার্থী দ্বিগুণ।
ডিপিই কর্মকর্তারা আরও জানান, সর্বশেষ নিয়োগে সারা দেশে ৩ হাজার ৬৬২ কেন্দ্রে পরীক্ষা নেয়া হয়। এবার দ্বিগুণ প্রার্থী হওয়ায় কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো দরকার। কিন্তু উপজেলা-জেলা পর্যায়ে এত কেন্দ্র পাওয়া কঠিন। এ কারণে উপজেলা সদরের কাছাকাছি পরীক্ষা কেন্দ্র নির্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। কেন্দ্র নির্বাচনের দায়িত্ব জেলা প্রশাসকদের দেয়া হয়েছে। এখন জেলা প্রশাসকরা কেন্দ্র ঠিক করে দিলে দুই তা ততোধিক জেলায় একসঙ্গে পরীক্ষা নেয়া হবে। এই পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নেয়ার জন্য মন্ত্রণালয় ২০ সেট প্রশ্নপত্র তৈরি করবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, আগে এই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরিসহ পরীক্ষা গ্রহণে নেতৃত্ব দিত ডিপিই। প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে আরও কড়াকড়ি আনা এবং সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা আয়োজনে এবার প্রশ্ন নির্বাচন ও আসন বিন্যাস মন্ত্রণালয় থেকে নির্ধারণ করে দেয়া হবে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রণয়ন করা হবে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র। ওএমআর ফরম ডিজাইন ও মূল্যায়ন, পরীক্ষার সময়সূচি, ফলাফল প্রক্রিয়াকরণ ও প্রকাশ এবং পরীক্ষা কেন্দ্রের আসন বিন্যাসের পদ্ধতি উন্নয়ন বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন বলেন, পরীক্ষার ব্যাপারে বুয়েটের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ওএমআর ফরম কেনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পরীক্ষা কেন্দ্র বাড়াতে এবার উপজেলা সদরের পাশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কেন্দ্র বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। কেন্দ্র নিশ্চিতকরণের দায়িত্ব প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরকে দেয়া হয়েছে। তারা প্রতিটি জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করে কেন্দ্র বৃদ্ধি ও পরীক্ষা আয়োজনের জন্য সময় নির্ধারণ করবে। এরপর নিয়োগ পরীক্ষার সময় ঘোষণা করা হবে। একই সঙ্গে যদি সব জেলায় একসঙ্গে কেন্দ্র খালি না পাওয়া যায় তবে কয়েকটি জেলায় সমন্বয় করে পর্যায়ক্রমে নিয়োগ পরীক্ষা আয়োজন করা হতে পারে।
আকরাম আল-হোসেন আরও বলেন, এবার তিন ধাপের পরীক্ষার মাধ্যমে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করার চিন্তা ছিল। কিন্তু সময়স্বল্পতার কারণে আগের মতোই দুই স্তরের পরীক্ষায় নিয়োগ করা হবে। সে অনুযায়ী ৮০ নম্বরে এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষার পর ২০ নম্বরে ভাইভা নেয়া হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী ফিজার বলেন, দীর্ঘদিন নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ থাকায় শিক্ষক সংকট তৈরি হয়েছে। তাই এই নিয়োগটি আমাদের দ্রুত শেষ করা প্রয়োজন। সে কারণে পরীক্ষা পদ্ধতি বদলানো সম্ভব হয়নি। তবে প্রার্থীর আবেদনে ন্যূনতম যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক পাস থাকলেও বিদ্যমান পদ্ধতিতে মানসম্পন্ন প্রার্থীরাই নিয়োগ পাচ্ছে। গত কয়েক বছরের রেকর্ডে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ প্রার্থীই স্নাতক ডিগ্রিধারী।
চলতি দায়িত্বপ্রাপ্ত নিয়োগ পাচ্ছেন : গত কয়েক মাসে চট্টগ্রাম ও বান্দরবান জেলা বাদে সারা দেশে ১৭ হাজার সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক হিসেবে চলতি
Thursday, October 4, 2018
নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ৩৯ হাজার শিক্ষক নিয়োগ
মামলাসহ নানা জটিলতার কারণে প্রায় দুই বছর ধরে বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ ছিলো। এতে সারাদেশে বিভিন্ন স্কুল কলেজে শিক্ষক সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে ব্যহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রয়। এই অবস্থা উত্তরণে শিক্ষক নিয়োগ ফের চালু হচ্ছে। আগামী নভেম্বরে মাসের প্রথম সপ্তাহে ৩৯ হাজার শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) একাধিক কর্মকর্তা সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছু জটিলাতার কারণে কয়েক বছর শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ ছিলো। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে সারাদেশের সব স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শূন্য আসনের তালিকা পাঠাতে নির্দেশনা দেয় এনটিআরসিএ। প্রথম দফায় সব শূন্য পদের তালিকা না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়ানো হয়। গত ৩০সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দফায় মেধা তালিকা পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে সবুজ সংকেত পেলে আগামী মাসের শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
সম্প্রতি ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়েছে। চলতি মাসের শেষ দিকে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। এবিষয় জানতে চাইলে এনটিআরসিএ’র সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যান আজাহার হোসেন একুশে টিভি অনলাইনকে বলেন, শিক্ষক নিয়োগের তালিকা আমরা পাঠিয়েছি। এছাড়া বেশ কিছু জটিলতা রয়েছে। এগুলো কাটিয়ে নিয়োগ বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হবে।
নভেম্বরে কত তারিখে বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সারাদেশে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন বিষয়ে মোট ৩৮ হাজার ৮০০ জন শিক্ষকের তালিকা পাঠানো হয়েছে। টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে এ তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। বর্তমানে শূন্য আসনের তালিকা সংশ্লিষ্ট উপজেলা শিক্ষা কমকর্তাদের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করা হবে। এরপর সেই তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। তালিকা চূড়ান্ত করার পর নিবন্ধিত প্রার্থীদের আবেদন চেয়ে একটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে এনটিআরসিএ। এরপর মেধা অনুযায়ী বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোধাক্রমে নিয়োগ দিতে সুপারিশ করবে এ প্রতিষ্ঠানটি। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে বলছে, এনটিআরসিএ’র নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করার পরও নিয়োগ না পেয়ে বিভিন্ন সময়ে নিবন্ধিত প্রার্থীরা ৩৫টি মামলা করেন। তার ভিত্তিতে আদালত থেকে নিবন্ধিত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশের নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেই মোতাবেক প্রথম থেকে ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করা প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করে এনটিআরসিএ।
এ তালিকায় সারাদেশে মোট ৬ লাখ ৪ হাজার ৬৮৫ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। এদিকে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে কিছুটা পরিবর্তন আনতে গত ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বেসরকারি বিদ্যালয় শাখায় একটি সুপারিশ পাঠানো হয়।
সুপারিশে বলা হয়, আইন অনুযায়ী বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কলেজ, মাদরাসা) মহানগর অথবা জেলা সদরের পৌর এলাকায় অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে অনুমোদিত শিক্ষক পদসংখ্যার অন্তত ৪০ শতাংশ পদে এবং অন্যান্য এলাকার ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ পদে নারী শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে।
অথচ বাস্তবে একই উপজেলার মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন হার থাকায় অনেক ক্ষেত্রে সঠিক হিসাব নির্ণয়ে কঠিন ও ভুল হয়ে যায়। তাই দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একই হারে নারী কোটা চালুর প্রস্তাব করা হয়েছে। সেখানে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ করা যেতে পারেও বলে উল্লেখ করা হয়।
এছাড়া শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ছাত্রীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পুরুষ এবং ছাত্রদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠা নারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ আপত্তি জানিয়ে আসছেন। তাই শরীরচর্চা বিষয়ে ছাত্রদের প্রতিষ্ঠানে পুরুষ এবং ছাত্রীদের প্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করেছে এনটিআরসিএ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়) জাবেদ আহমেদ একুশে টিভি অনলাইনকে বলেন, এনটিআরসিএ থেকে পাঠানো সুপারিশকে গুরুত্ব দিয়ে নিয়োগের ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন আনা হবে। দ্রুত এ বিষয়ে সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ৩৫ বছর বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর বেশি হলে নিবন্ধিত ব্যক্তি নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। জেলা ভিত্তিক নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করে জাতীয় ভাবে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ফলে এক জেলার প্রার্থী অন্য জেলায় নিয়োগের আবেদন করতে পারবেন। এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে সব কোটা বাতিল করে কেবল নারী শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা ৩০ শতাংশ বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি শারীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন এ কর্মকর্তা।
সূত্রঃ একুশে টিভি
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছু জটিলাতার কারণে কয়েক বছর শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ ছিলো। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে সারাদেশের সব স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শূন্য আসনের তালিকা পাঠাতে নির্দেশনা দেয় এনটিআরসিএ। প্রথম দফায় সব শূন্য পদের তালিকা না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়ানো হয়। গত ৩০সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দফায় মেধা তালিকা পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে সবুজ সংকেত পেলে আগামী মাসের শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
সম্প্রতি ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়েছে। চলতি মাসের শেষ দিকে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। এবিষয় জানতে চাইলে এনটিআরসিএ’র সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যান আজাহার হোসেন একুশে টিভি অনলাইনকে বলেন, শিক্ষক নিয়োগের তালিকা আমরা পাঠিয়েছি। এছাড়া বেশ কিছু জটিলতা রয়েছে। এগুলো কাটিয়ে নিয়োগ বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হবে।
নভেম্বরে কত তারিখে বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সারাদেশে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন বিষয়ে মোট ৩৮ হাজার ৮০০ জন শিক্ষকের তালিকা পাঠানো হয়েছে। টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে এ তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। বর্তমানে শূন্য আসনের তালিকা সংশ্লিষ্ট উপজেলা শিক্ষা কমকর্তাদের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করা হবে। এরপর সেই তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। তালিকা চূড়ান্ত করার পর নিবন্ধিত প্রার্থীদের আবেদন চেয়ে একটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে এনটিআরসিএ। এরপর মেধা অনুযায়ী বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোধাক্রমে নিয়োগ দিতে সুপারিশ করবে এ প্রতিষ্ঠানটি। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে বলছে, এনটিআরসিএ’র নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করার পরও নিয়োগ না পেয়ে বিভিন্ন সময়ে নিবন্ধিত প্রার্থীরা ৩৫টি মামলা করেন। তার ভিত্তিতে আদালত থেকে নিবন্ধিত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশের নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেই মোতাবেক প্রথম থেকে ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করা প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করে এনটিআরসিএ।
এ তালিকায় সারাদেশে মোট ৬ লাখ ৪ হাজার ৬৮৫ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। এদিকে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে কিছুটা পরিবর্তন আনতে গত ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বেসরকারি বিদ্যালয় শাখায় একটি সুপারিশ পাঠানো হয়।
সুপারিশে বলা হয়, আইন অনুযায়ী বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কলেজ, মাদরাসা) মহানগর অথবা জেলা সদরের পৌর এলাকায় অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে অনুমোদিত শিক্ষক পদসংখ্যার অন্তত ৪০ শতাংশ পদে এবং অন্যান্য এলাকার ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ পদে নারী শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে।
অথচ বাস্তবে একই উপজেলার মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন হার থাকায় অনেক ক্ষেত্রে সঠিক হিসাব নির্ণয়ে কঠিন ও ভুল হয়ে যায়। তাই দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একই হারে নারী কোটা চালুর প্রস্তাব করা হয়েছে। সেখানে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ করা যেতে পারেও বলে উল্লেখ করা হয়।
এছাড়া শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ছাত্রীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পুরুষ এবং ছাত্রদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠা নারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ আপত্তি জানিয়ে আসছেন। তাই শরীরচর্চা বিষয়ে ছাত্রদের প্রতিষ্ঠানে পুরুষ এবং ছাত্রীদের প্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করেছে এনটিআরসিএ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়) জাবেদ আহমেদ একুশে টিভি অনলাইনকে বলেন, এনটিআরসিএ থেকে পাঠানো সুপারিশকে গুরুত্ব দিয়ে নিয়োগের ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন আনা হবে। দ্রুত এ বিষয়ে সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ৩৫ বছর বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর বেশি হলে নিবন্ধিত ব্যক্তি নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। জেলা ভিত্তিক নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করে জাতীয় ভাবে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ফলে এক জেলার প্রার্থী অন্য জেলায় নিয়োগের আবেদন করতে পারবেন। এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে সব কোটা বাতিল করে কেবল নারী শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা ৩০ শতাংশ বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি শারীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন এ কর্মকর্তা।
সূত্রঃ একুশে টিভি
Friday, September 21, 2018
পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ৪৮৪ পদের পরীক্ষার ধরন ও প্রস্তুতি
পরীক্ষার তারিখঃ ২৮-০৯-২০১৮
► লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন করা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান থেকে
► মৌখিক পরীক্ষায় ব্যাংকিং খাত, অর্থনীতি, সমসাময়িক বিষয়, নিজ জেলা, নিজের সম্পর্কে জানতে চাওয়া হতে পারে
পরীক্ষার ধরন ও প্রস্তুতি
পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সহকারী মহাপরিচালক শেখ আখতারুজ্জামান জানান, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা হবে। লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন করা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান থেকে। বাংলায় ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির পাঠ্য বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়তে হবে। জানতে হবে কবি-সাহিত্যিকদের জীবন ও কর্ম।
ইংরেজিতে গ্রামার অংশে Tense, Parts of speech, Verb, Translation, Number, Gender, Narration, Voice Change, Correct Form of Verbs, Pronunciation, Synonym, Antonym, Transformation of Sentence, Appropriate Word, Idioms and Phrases থেকে প্রশ্ন আসে। এগুলোর সঙ্গে অনেক vocabulary শিখতে হবে।
গণিতে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির পাঠ্য বই অনুসরণ করতে হবে। সুদকষা, ঐকিক নিয়ম, অনুপাত, সমানুপাত, শতকরা, লসাগু-গসাগু, লাভ-ক্ষতি, ভগ্নাংশ, লগারিদম থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। দেখতে হবে বীজগণিতের সূত্র, অনুসিদ্ধান্ত, জ্যামিতি ও পরিমিতির সাধারণ নিয়মাবলি।
সাধারণ জ্ঞানের জন্য নজর রাখতে হবে সমসাময়িক বিষয়ের ওপর। জানতে হবে ব্যাংকিং সেক্টরের হালনাগাদ তথ্য। সঙ্গে জানতে হবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচিত বিষয় সম্পর্কে। পড়তে হবে ভালোমানের সাধারণ জ্ঞানের বই, দৈনিক পত্রিকা ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক মাসিক সাময়িকী।
মৌখিক পরীক্ষা
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। ব্যাংকিং খাত, অর্থনীতি, সমসাময়িক বিষয়, নিজ জেলা, নিজের সম্পর্কে জানতে চাওয়া হতে পারে। প্রশ্ন করা হতে পারে পদ সম্পর্কেও। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। উপস্থিত বুদ্ধিমত্তা, সুন্দর ও সাবলীলভাবে গুছিয়ে কথা ক্ষমতা দেখা হতে পারে মৌখিক পরীক্ষায়।
বেতন ও সুযোগ-সুবিধা
ক্যাশ সহকারী পদে জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুসারে ১০২০০-২৪৬৮০ টাকা স্কেলে বেতনসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে। শেখ আখতারুজ্জামান জানান, তিন বছর পরে পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে। সিনিয়র অফিসার পর্যন্ত পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে একজন ক্যাশ সহকারীর।
Friday, 28 September 2018 (3.30 PM -4.30 PM)
http://psb.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
* যারা sms পান নি তারাও ডাউনলোড করতে পারবেন।
* ID/ Password ভুলে গেলে Recover করুন।
* ডাউনলোডে সমস্যা হলে Browser change করে চেষ্টা করুন।
* পরীক্ষা ঢাকাতে হবে।
Monday, September 17, 2018
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে লিখিত পরীক্ষা অক্টোবরে বিস্তারিত
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে লিখিত পরীক্ষা অক্টোবরে
>> এবার সর্বোচ্চ আবেদন ২৪ লাখ ৫টি
>> প্রতি আসনে লড়বেন ২০০ জন
>> ডিসেম্বরের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা
>> নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হবে আগামী বছর
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘সহকারী শিক্ষক’ হিসেবে নিয়োগ পেতে ২৪ লাখ ৫ জন প্রার্থী অাবেদন করেছেন। সারাদেশে ১২ হাজার আসনের বিপরীতে এই চাকরি প্রত্যাশীরা পরীক্ষা যুদ্ধে বসবেন। অর্থাৎ প্রতি আসনে লড়বেন ২০০ জন। চলতি বছরের ১৯ থেকে ২৬ অক্টোরের মধ্যে লিখিত (এসসিকিউ) পরীক্ষা আয়োজনের নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ডিসেম্বরের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ হতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. এ এফ এম মনজুর কাদির জাগো নিউজকে বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট নিরসনে প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্প-৪ (পিইডিপি-৪) আওতাভুক্ত ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। গত ৩০ জুলাই এই ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। গত ১ আগস্ট থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শেষ হয়। সারাদেশ থেকে মোট ২৪ লাখ ৫টি আবেদন এসেছে।
তিনি বলেন, আগামী ১৯ থেকে ২৬ অক্টোবরের মধ্যে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা আয়োজন করতে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এ সংক্রান্ত একটি সভা হওয়ার কথা আছে। সেখানে পরীক্ষার দিন, সময় নির্ধারণ করা হবে। অক্টোবর মাসে লিখিত পরীক্ষা আয়োজন করা হলে ডিসেম্বরের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ করা হবে। পাস করা যোগ্য প্রার্থীদের পরবর্তী বছরের শুরুতে নিয়োগ দেয়া হবে।
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে, অন্যান্য বারের চাইতে ২০১৮ সালের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে রেকর্ড সংখ্যক প্রার্থী আবেদন করেছেন। গত ১ থেকে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শেষ হয়। এ সময়ের মধ্যে ২৪ লাখ ৫টি আবেদন জমা হয়েছে। তার মধ্যে ঢাকা বিভাগে ৪ লাখ ৫২ হাজার ৭৬০টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ৩ লাখ ৮২ হাজার ৩৩৫টি, রাজশাহী বিভাগে ৩ লাখ ৬২ হাজার ৯২৫টি, খুলনা বিভাগে ২ লাখ ৪৮ হাজার ৭৩০টি, বরিশাল বিভাগে ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮২৭টি, সিলেট বিভাগে ১ লাখ ২০ হাজার ৬২৩টি, রংপুর বিভাগে ২ লাখ ৯৪ হাজার ৩৬৮টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে ২ লাখ ৮২ হাজার ৪৩৭টি আবেদন জমা হয়েছে।
ডিপিই সূত্র জানায়, বর্তমানে সারাদেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। এ কারণে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হয়। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেয়া হয়। ফলে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাস এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস রাখা হয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় আসন প্রতি তিনজনকে (একজন পুরুষ ও দুইজন নারী) নির্বাচন করা হবে। মৌখিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
প্রার্থীরা http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলি এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে।
Friday, September 14, 2018
প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা ২৬ অক্টোবর!
অনলাইন ডেস্ক
গত ৩০ জুলাই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট নিরসনে রাজস্বখাতভুক্ত নতুন করে আরও ১২ হাজার ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)। ১ আগস্ট সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শুরু হয়ে ৩০ আগস্ট শেষ হয়।
ডিপিই সূত্র জানিয়েছে আগামী মাসের শেষ দিকে অনুষ্ঠিত হতে পারে ওই নিয়োগ পরীক্ষা। আগামী ২৬ অক্টোবর শুক্রবার ওই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে বলে জানান নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা।
পরীক্ষার সপ্তাহখানেক আগে এমএমএস করে প্রার্থীদের জানিয়ে দেওয়া হবে। এবং প্রবেশপত্র ডাউনলোডের সময়ও জানিয়ে দেওয়া হবে।
প্রার্থীরা http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে পারবেন। ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলী এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য ওয়েবসাইটে (www.dpe.gov.bd) পাওয়া যাবে।
বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পরপরই এ বিষয়ে ডিপিই’র মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, নতুন করে রাজস্ব খাতে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দিতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। নতুন নিয়োগ বিধিমালার কাজ সম্পন্ন না হওয়ায় পুরনো নিয়োগ বিধির আলোকে এই নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। সে অনুযায়ী আগের সব বিষয় বহাল থাকবে।
Thursday, September 6, 2018
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল যেভাবে জানবেন
অনলাইন ডেস্ক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ ফলাফল আজ প্রকাশিত হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে ( www.dpe.gov.bd ) ফল পাওয়া যাবে। নির্বাচিত প্রার্থীদের রোল নম্বরের তালিকা ইতোমধ্যে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে।
জানা গেছে, চলতি মাসের মধ্যেই মনোনীত শিক্ষকদের যোগদান কাযর্ক্রম শেষ করা হবে। শিক্ষক নিয়োগ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ জানান, এই মাসের মধ্যেই শিক্ষকদের যোগদান কাযর্ক্রম শেষ করা হবে।’
এ ধাপে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব গিয়াস উদ্দিন।
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানা যায়, রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ দীর্ঘদিন স্থগিত থাকার পর চলতি বছর ২০ এপ্রিল লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়। চারটি ধাপে সারাদেশের ৬১টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
মোট ১৩ লাখ প্রার্থী আবেদন করলেও তার মধ্যে প্রায় সাড়ে ৭ লাখ প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন। তার মধ্যে ২৯ হাজার ৫৫৫ জন উত্তীর্ণ হন। নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী আসন প্রতি তিনজন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তার মধ্যে দুইজন নারী ও একজন পুরুষ প্রার্থীকে নির্বাচন করা হয়।
গত ৮ জুলাই লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে গত ২৯ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
Monday, September 3, 2018
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফল ৬ সেপ্টেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফল ৬ সেপ্টেম্বর
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ পরীক্ষার ফল প্রকাশের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। ৬ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) এ পরীক্ষার চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হবে। এছাড়া এ মাসের মধ্যেই মনোনীত শিক্ষকদের যোগদান কার্যক্রম শেষ করা হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. গিয়াস উদ্দিন আহমেদ জাগো নিউজকে বলেন, ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ পরীক্ষার ফল তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। ৬ সেপ্টেম্বর এ ফল প্রকাশ করা হতে পারে। এই মাসের মধ্যেই শিক্ষকদের যোগদান কার্যক্রম শেষ করা হবে।’
চূড়ান্ত ফল তৈরির কাজ শেষ হলেও বর্তমানে কোটাধারীদের ফলাফল তৈরি করা হচ্ছে। আগামী দুই-একদিনের মধ্যেই কোটাধারীদের ফল তৈরির কাজ শেষ হবে। বৃহস্পতিবার এই ফল প্রকাশের সময় ধার্য করা হয়েছে। এ ধাপে প্রায় ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে বলেও জানান অতিরিক্ত সচিব গিয়াস উদ্দিন।
এদিকে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর সূত্র জানায়, রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ দীর্ঘদিন স্থগিত থাকার পর চলতি বছর ২০ এপ্রিল লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়। চারটি ধাপে সারা দেশে ৬১টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট ১৩ লাখ প্রার্থী আবেদন করলেও তার মধ্যে প্রায় সাড়ে ৭ লাখ প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেয়। তার মধ্যে ২৯ হাজার ৫৫৫ জন উত্তীর্ণ হন। নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী আসন প্রতি তিনজন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তার মধ্যে দুইজন নারী ও একজন পুরুষ প্রার্থীকে নির্বাচন করা হয়। গত ৮ জুলাই লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। পরবর্তীতে গত ২৯ জুলাই থেকে ১৫ আগস্ট পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুপ্রেরনা❤️- বেকার ছেলেটির চোখের কোণের জলে ছলছল করছে। বন্ধুর বিসিএস ক্যাডার হওয়ার সংবাদে যতজন টাইমলাইনে অভিনন্দন জানিয়েছে, তার নিজের জন্মদিনে তার অর্ধেকও কেউ এত উইশ করেনি।
আপনি দামি ভার্সিটিতে ফার্স্ট হিসেবে কোয়ালফাইড হলে পত্রিকার শিরোনাম হবেন, ভাল চাকরি পেলে বন্ধুমহলে অভিনন্দিত হবেন, কম্পিটিশনে চ্যাম্পিয়ান হলে আপনার সাথে সেলফি তুলতে সবাই পাগল হয়ে যাবে। আর আপনার যদি এমন কোনো সফলতা না থাকে, তবে কেউ খোঁজ নিতেও আসবে না। এই পৃথিবীটা খুবই স্বার্থপর। সত্যিই স্বার্থপর।
ভার্সিটিতে চান্স না পেলে আপনি রুমের দরজা বন্ধ করে নিজেই কাঁদবেন একা একা, অথচ আপনার বন্ধুটির টাইমলাইনে অভিনন্দন এর বন্যা বয়ে যাবে। চাকরিটা না পেলে বুকের কষ্ট চেপে আপনাকে ঠিকই টিউশনের জন্য দৌঁড়াতে হবে। মন খারাপ করে একদিন টিউশনে না গেলে পরদিন হয়তো সেই টিউশনিটাই থাকবে না। পৃথিবীটা খুব নিষ্টুর। এই পৃথিবী এতটাই নিষ্ঠুর যে, আপনাকে কষ্ট দিবে, আঘাত দিবে, যন্ত্রণা দিবে কিন্তু কান্নার সময়টুকুও দিবেনা।
আপনার নামি অফিসার বন্ধুটি যখন মাস শেষে তার প্রেয়সীর জন্য উপলক্ষ ছাড়াই দামি উপহার কিনছে, আপনি তখন আপনার প্রেয়সীর জন্মদিনের মত বড় উপলক্ষেও দেখা করতে পারছেন না মাসের শেষেও পকেট শুন্য থাকায়। তখনো আপনার পরিচয় শুধু একজন টিউশন মাস্টার। আপনার সেই বন্ধুটি খুবই বন্ধুবৎসল কারণ সে প্রায়ই উপলক্ষ ছাড়াই ট্রিট দেয় দামি রেস্টুরেন্টে। কিন্তু বন্ধুমহলে আপনার পরিচয় একজন হাড় কিপটে। কারণ বেকারত্বের বোঝা কাঁধে নিয়ে শুন্য পকেটে কাউকে ট্রিট দেয়ার সামর্থ্যটুকুও আপনার নেই। বিশ্বাস করেন, কেউ জানতেও চাইবেনা মাসের শেষে টিউশনের সামান্য ক'টা টাকা দিয়ে আপনার জীবনটা আসলেই চলে কি-না। সবাই শুধু আপনার কৃপণতা দেখবে কিন্তু আপনার বেকারত্বের দিকে এত নজর দেয়ার সময় কারো হবেনা। পৃথিবীটা খুবই স্বার্থপর।
বেকার ছেলেটির চোখের কোণের জলে ছলছল করছে। বন্ধুর বিসিএস ক্যাডার হওয়ার সংবাদে যতজন টাইমলাইনে অভিনন্দন জানিয়েছে, তার নিজের জন্মদিনে তার অর্ধেকও কেউ এত উইশ করেনি। পৃথিবীটা সত্যিই স্বার্থপর। আপনার অফিসার বন্ধুটি যখন মায়ের জন্য ১১ হাত লম্বা দামি শাড়ি কিনছে, আপনি তখনো ১১ ইঞ্চি ছোট্ট রুমালে চোখের জল মুছতে ব্যস্ত। কবে একটা চাকরি পাবেন আর মায়ের জন্য শাড়ি কিনবেন। মায়ের বয়স তো ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। দুষ্ট বোনের দুষ্টামীর বয়সটাও পার হয়ে যাচ্ছে। সময় থাকতে যদি তাদের শখগুলো পূরণ করা না যায়, তবে আজীবন পূর্ণতার মাঝেও এক অপূর্ণতা নিয়ে বাঁচতে হবে। একদিন আপনি হয়তো অনেক কিছুই হবেন, কিন্তু আপনার সেই 'অনেক কিছু হওয়াটা ' যদি আপনার মা বাবা দেখে যেতে না পারেন, তবে এর চেয়ে বড় আফসোস আর কী হতে পারে! কারণ আপনি স্বপ্ন কী বুঝার আগেই যারা আপনাকে নিয়ে প্রথম মহাস্বপ্ন দেখেছেন, তারা আপনার মা বাবা।
কষ্ট কি সেই মেয়েটির ও কম, যে কি-না শুধু নিজের একটা আইডেন্টিটি তৈরি করার জন্য এখনো পাত্রপক্ষের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে চলছে। কেউ বলবে মেয়েটির নিশ্চয় কারো সাথে সম্পর্ক আছে, আবার কেউ কেউ মেয়েটির সৌন্দর্য নিয়েও নেগেটিভ কথা বলতে একবার চিন্তা করবে না। অথচ শুধু একটা চাকরির জন্য গ্র্যাজুয়েট মেয়েটিকেও এত কথা শুনতে হয়, ঠিক এতটাই নিষ্টুর কষ্ট মেনে নিতে হয়। পৃথিবীটা আসলেই স্বার্থপর। কেউ মেয়েটির মনের ইচ্ছেটা দেখতেও চাইবেনা। সবাই শুধু দেখবে মেয়েটির বিয়ে হচ্ছে না। অথচ কেউ বুঝবে না, মেয়েটি যে আসলে এখন বিয়ে করতে চাইছে না।
পৃথিবী নিষ্টুর হয়েছে হোক। আপনি কেন নিজের প্রতি নিষ্টুর হবেন? সফল হওয়ার আগ পর্যন্ত আপনাকে ভালোবাসার মত কাউকে পাবেন না। কিন্তু একবার সফল হয়ে গেলে এত বেশি ভালোবাসা পাবেন যে, সব ভালোবাসার রিপ্লাই দেয়ার সময়ও পাবেন না। সফল হওয়ার আগ পর্যন্ত নিজেকে নিজেই ভালোবাসতে হয়। কষ্টের উপর কষ্ট রেখে, দাঁতে দাঁত চেপে জেদ করে শুধু লেগে থাকতে হবে টার্গেট পূরণের আশায়। আজ যারা বলছে "তোমাকে দিয়ে আর কিছুই হবে না ", কাল আপনি সফল হলে পরশু আবার তারাই বলবে "জানতাম তোমাকে দিয়েই হবে "।
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ - পদ ১২ হাজার, আবেদন ১৯ লাখ!
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার অনলাইন আবেদন কার্যক্রম শেষ হয়েছে গত ৩০ আগস্ট। ১২ হাজার পদের বিপরীতে সারা দেশে প্রায় ১৯ লাখ প্রার্থীর আবেদন জমা পড়েছে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে। প্রতি পদে বিপরীতে প্রার্থী ১৫৮ জন।
এ বিষয়ে ডিপিই মহাপরিচালক আবু হেনা মো. মোস্তফা কামাল জানান, সহকারী শিক্ষক নিয়োগে অনলাইন আবেদন কার্যক্রম শেষ হয়েছে। টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে আবেদন কার্যক্রম পরিচালিত হয়। গত ১ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত এ আবেদন প্রক্রিয়া চলে। মহাপরিচালক আবু হেনা বলেন, ১২ হাজার সরকারী শিক্ষক নেয়া হলেও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনেকের আগ্রহ থাকায় সারা দেশে ১৮ লাখ ৮৬ হাজার ৯২৭ আবেদন জমা পড়ে। স্বচ্ছতার সঙ্গে এ নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। আগামী এক মাসের মধ্যে লিখিত পরীক্ষার সময় ঘোষণা করা হবে। এ সময়ের মধ্যে প্রার্থীদের প্রবেশপত্র ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য কাজ শেষ করা হবে। ডিপিই ওয়েবসাইটে dpe.teletalk.com.bd প্রবেশপত্র ও যাবতীয় নির্দেশনা দেয়া হবে।
জানা গেছে, দেশের ৬৩ জেলার সরকারি বিদ্যালয়ে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগে গত ৩০ জুলাই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে ডিপিই। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, চাকরিবিধি অনুযায়ী আবেদনের ক্ষেত্রে ১৮-৩০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশি নাগরিকরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদের জন্য আবেদন করতে পারবেন। শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে এতে পুরুষদের জন্য স্নাতক বা সমমানের দ্বিতীয়/বিভাগ বা শ্রেণিতে পাস থাকতে হবে। আর নারীদের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় নুন্যতম দ্বিতীয়/বিভাগ/সমমানে পাস হতে হবে।
ডিপিই সূত্র জানায়, বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক শূন্য রয়েছে। এ কারণে নতুন করে রাজস্বখাতভুক্ত আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। ফলে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাস এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস রাখা হয়েছে। লিখিত পরীক্ষায় আসন প্রতি তিনজনকে (একজন পুরুষ ও দুইজন নারী) নির্বাচন করা হবে। ডিপিই’র নিয়োগ শাখার এক কর্মকর্তা জানান, ২০১৪ সালের স্থগিত নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রকাশ হতে পারে।
Thursday, August 30, 2018
জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
পহেলা নভেম্বর থেকে শুরু হচ্ছে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা। চলবে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার আন্তঃশিক্ষাবোর্ড থেকে এ পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
সময়সূচিতে দেখা গেছে, আগামী নভেম্বর শুরু হবে জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষা। এদিন বাংলা ও বাংলা ১ম পত্র (অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য), ৩ নভেম্বর বাংলা-২ পত্র (অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্যও প্রযোজ্য), ৪ নভেম্বর ইংরেজি ও ইংরেজি ১ম পত্র (অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য), ৫ নভেম্বর ইংরেজি ২য় পত্র (অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য), ৮ নভেম্বর গণিত, ১০ নভেম্বর বিজ্ঞান, ১১ নভেম্বর কর্ম ও জীবনমুখী শিক্ষা (অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য), ১২ নভেম্বর বাংলাদেশ ও বিশ্বপরিচয়, ১৩ নভেম্বর কৃষি শিক্ষা, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান, আরবি সংস্কৃত, পালি ও শারীরিক শিক্ষা ও স্বাস্থ্য (অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য) ১৪ নভেম্বর ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা, হিন্দুধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা, বৌদ্ধধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা ও খ্রিস্টধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা এবং ১৫ নভেম্বর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ও চারু ও কারুকলা (অনিয়মিত পরীক্ষার্থীদের জন্য প্রযোজ্য) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
Wednesday, August 29, 2018
খাদ্য অধিদপ্তরে ১,১৬৬ পদে লড়াই ১৩,৭৮,০০০ জনের
খাদ্য অধিদপ্তর ২৪ ধরনের (ক্যাটাগরি)
এক হাজার ১৬৬টি শূন্য পদের বিপরীতে
দরখাস্ত আহ্বান করেছিল গত ১১ জুলাই।
আবেদন করার শেষ দিন ছিল গত ১৪
আগস্ট।
সেই দিন পর্যন্ত এসব পদের বিপরীতে
আবেদন করেছেন ১৩ লাখ ৭৮ হাজার
৯২৩ জন। অর্থাৎ প্রতি পদের বিপরীতে
গড়ে আবেদন করেছেন প্রায় এক হাজার
১৮২ জন। সব আবেদনকারীকেই লিখিত
পরীক্ষায় অংশ নেওয়ার জন্য ডাকা
হবে।
খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক প্রশাসন এ
কে এম ফজলুর রহমান কালের কণ্ঠকে
বলেন, ‘এতসংখ্যক প্রার্থীর লিখিত
পরীক্ষা নেওয়ার সাধ্য আমাদের নেই।
তাই এসব প্রার্থীর লিখিত পরীক্ষা
নেওয়ার জন্য আমরা ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন
ইনস্টিটিউট, বাংলাদেশ প্রকৌশল
বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও মিলিটারি
ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড
টেকনোলজির (এমআইএসটি) সঙ্গে
যোগাযোগ করছি। এই তিন
প্রতিষ্ঠানের যেকোনো একটিকে
পরীক্ষা গ্রহণের দায়িত্ব দেওয়া হবে।
লিখিত পরীক্ষা হবে ১০০ নম্বরের। আর
মৌখিক পরীক্ষা হবে মাত্র ১০
নম্বরের। খুব শিগগিরই লিখিত পরীক্ষা
নেওয়া হবে।
’
খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা
জানিয়েছেন, ২৪ ধরনের পদের মধ্যে
সবচেয়ে বেশি পদ অ্যাসিস্ট্যান্ট
সাব-ইন্সপেক্টর বা এএসআই। এর ২৭৪টি
শূন্য পদের বিপরীতে আবেদন পড়েছে
ছয় লাখ ৩৩ হাজার ৯৫২টি। এএসআইয়ের
প্রতিটি পদের জন্য লড়বেন দুই হাজার
৩১৩ জন। এর পরই রয়েছে সাব-ইন্সপেক্টর
বা এসআই পদ। এর ২৫০টি পদের জন্য
প্রতিযোগিতা করবেন চার লাখ ১১
হাজার ৮৯৬ জন। অর্থাৎ প্রতিটি পদের
জন্য লড়বেন এক হাজার ৬৪৭ জন।
জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ
ফিরোজ মিয়া কালের কণ্ঠকে বলেন,
“একেকটি পদের বিপরীতে এত
বিপুলসংখ্যক আবেদনের কারণ হচ্ছে ঘুষ।
খাদ্য অধিদপ্তরের প্রতিটি পদেই
‘উপরি’ আছে। এ পদগুলো তৃতীয় শ্রেণির
হওয়ায় শিক্ষাগত যোগ্যতা কম চাওয়া
হয়েছে। এ জন্য আবেদনকারীদের
সংখ্যা বেশি। বিসিএস (বাংলাদেশ
সিভিল সার্ভিস) পরীক্ষায়
হাইকোয়ালিটির লোক চাওয়া হয়।
তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতাও চাওয়া
হয় বেশি। সে জন্য বিসিএসে এক পদের
বিপরীতে আবেদনকারীর সংখ্যা এত
বেশি হয় না। ” দেশে বেকারের
মিছিল কমাতে হলে কারিগরি
শিক্ষার প্রসার ঘটাতে হবে বলে
তিনি মনে করেন।
নাম প্রকাশ না করে খাদ্য অধিদপ্তরের
একজন কর্মকর্তা কালের কণ্ঠকে বলেন,
‘খাদ্য অধিদপ্তরের সবাই অবৈধভাবে
পয়সা কামাই করে না। কিছু পদে
অফিসিয়ালভাবেই কিছু টাকা আয় হয়।
চাল বা গম জাতীয় খাদ্য চলাচলে ১.২৫
শতাংশ নষ্ট হবে—এটা স্বীকৃত। কিন্তু
যারা নির্দিষ্ট মাত্রার চেয়ে কম
খাদ্য নষ্ট করে সেই টাকাটা তারা
বৈধভাবেই পায়। একইভাবে যারা
গুদামে কাজ করে তাদেরও
বৈধভাবেই বেতনের অতিরিক্ত
টাকা আয় করার সুযোগ রয়েছে। তার
পরও খাদ্য অধিদপ্তরের বদনাম রয়েছে।
তার কারণও আছে। ফুড ইন্সপেক্টররা
পদোন্নতি পেয়েও উপজেলায় বসতে
চান না। কারণ উপজেলায় ঘুষ নেই। ঘুষ
আছে ফুড সাব ইন্সপেক্টর বা
অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব ইন্সপেক্টর পদে। ’
এই কর্মকর্তা মনে করেন, অন্যবারের
মতো এবার নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক কম
হবে। কারণ গত নিয়োগে যে দুর্নীতি
হয়েছে তা নিয়ে মামলা চলছে।
এখনো খাদ্য অধিদপ্তরের সাবেক
পরিচালকরা দুর্নীতি দমন কমিশনে
নিয়মিত হাজিরা দিয়ে যাচ্ছেন।
তাঁদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলাও
দায়ের হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি)
একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, গত বছর
ডিসেম্বরে ৩৮তম বিসিএসে দুই
হাজার ২৪টি পদের জন্য আবেদন
করেছিলেন তিন লাখ ৮৯ হাজার ৪৬৮
জন। প্রতিটি পদের জন্য লড়েছিলেন
১৯২ জন। ২০১৬ সালের ৩৭তম বিসিএসে
প্রতিটি পদের জন্য লড়েছেন ১৯৯ জন।
খাদ্য অধিদপ্তর সূত্র জানিয়েছে, ফুড
ইন্সপেক্টর ও সাব ইন্সপেক্টর পদ ছাড়াও
আরো ২২ ধরনের পদে জনবল নিয়োগ
হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে স্টেনোগ্রাফার
কাম কম্পিউটার অপারেটরের আটটি
পদের বিপরীতে আবেদন করেছেন এক
হাজার ৮৩৪৩ জন। স্টেনো টাইপিস্ট
কাম কম্পিউটার অপারেটরের ১৫টি
পদের জন্য দুই হাজার ৪৩৪টি। এ ছাড়া
৩১টি আপার ডিভিশন অ্যাসিস্ট্যান্ট
পদের জন্য ৪২ হাজার ৬০৪টি, ১৬টি
অডিটর পদের জন্য ২৫ হাজার ৫৩৯টি,
ছয়টি অ্যাসিস্ট্যান্ট কাম ক্যাশিয়ার
পদের জন্য তিন হাজার ৮০৬টি, দুটি
ল্যাবরেটরি ট্যাকনিশিয়ান পদের জন্য
৪১৮টি, একটি ফোরম্যান পদের জন্য
৩০৭টি, দুটি মেকানিক্যাল ফোরম্যান
পদের জন্য ২৭১টি, ২০টি অপারেটর
পদের জন্য ৩০৬টি, ৯টি
ইলেকট্রিশিয়ান পদের জন্য এক হাজার
১৯৫টি, একটি ভেহিক্যাল
ইলেকট্রিশিয়ান পদের জন্য ১৭টি,
তিনটি অ্যাসিস্ট্যান্ট ফোরম্যানের
জন্য ৮৯টি, তিনটি মিল রাইট পদের জন্য
৬৫টি, ৪০২টি অফিস অ্যাসিস্ট্যান্ট
কাম কম্পিউটার টাইপিস্ট পদের জন্য দুই
লাখ ২৪ হাজার ৬৩০টি, ছয়টি ডাটা
এন্ট্রি অপারেটর পদের জন্য এক হাজার
৪৭৬টি, আটটি ল্যাবরেটরি
অ্যাসিস্ট্যান্ট পদের জন্য দুই হাজার
৮০৭টি, ১১টি অ্যাসিস্ট্যান্ট পদের জন্য
৮১টি, ছয়টি সর্দার পদের জন্য ১৫টি,
চারটি ভেহিক্যাল মেকানিক পদের
জন্য ১৯টি, পাঁচটি অ্যাসিস্ট্যান্ট মিল
রাইটের জন্য ৪৬৫টি, ৫৬টি সাইলো
অপারেটর পদের জন্য ৪৬৫টি এবং ২৭টি
স্প্রেম্যান পদের জন্য ২৪ হাজার ৬৭৫টি
আবেদন জমা পড়েছে।
Tuesday, August 28, 2018
মাদরাসার জনবল কাঠামো ও এমপিওতে অসামঞ্জস্য
মাদরাসার সহকারী মৌলভি পদে ১২ ও ১০ বছর অভিজ্ঞতা থাকার বিধান রয়েছে।
অথচ আলিম মাদরাসার প্রভাষকরা (আরবি), যাদের স্কেল ২৯,০০০ টাকা তারা আলিম মাদরাসায় উক্ত পদে যতদিন চাকরি করুন, উপাধ্যক্ষ বা অধ্যক্ষ হতে পারবে না--এটা বড়ই নির্মম ও অবমাননাকর এবং অবমূল্যায়ন। দাখিল মাদরাসার সহ-সুপার আলিম মাদরাসার উপাধ্যক্ষ হতে পারবে আর প্রভাষক তার অধীনে চাকরি করবেন, আবার দাখিল মাদরাসার সুপার আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষ হতে পারবেন, অথচ আলিম প্রভাষক হয়ে অধ্যক্ষ হতে পারবে না, তার অধীনে চাকরি করবে এটা বড়ই অবমাননাকর। বিষয়টা সুবিবেচনায় নেওয়া বিশেষ প্রয়োজন। পূর্বে জনবল কাঠামো ছিল যে, প্রভাষকরা ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা থাকলে অধ্যক্ষ হতে পারতেন। তাছাড়া সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতির যে অনুপাত (৫:২) রাখা হয়েছে, তাতে সহকারী অধ্যাপক পদে প্রভাষকদের যাওয়ার পথ রুদ্ধ হয়ে গেছে ১১.৪ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে।
আবার পূর্বের জনবল কাঠামোতে প্রভাষকদের ২ বছর চাকরির পর যে উচ্চতর স্কেল দেওয়া হতো, তাও বাতিল করা হয়েছে। যদি তাদের এই উচ্চতর স্কেল রেখে ১০ বছর ও ৬ বছর পরে দুটি টাইমস্কেল দেওয়া হতো, তাহলে তারা ৬ নং গ্রেডেও যেতে পারতেন এবং তাদের সহকারী অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া যেত। যেমন সহকারী মৌলভিরা শুরুর স্কেল ১২,৫০০ থেকে বিএমএড অথবা কামিল পাস হলে ফুল ১৬,০০০ স্কেল তারপর দুটি টাইমস্কেল পেয়ে তারা সহসুপার স্কেল অর্থাৎ ২৩,০০০ টাকা পাবেন।
তেমনটি যদি প্রভাষকরা শুরুর স্কেল ২২,০০০ টাকা থাকে দুই বছর পর উচ্চতর স্কেল ২৩,০০০ টাকা পেতেন, তারপর দুটি টাইমস্কেল হলে ওই দাখিল মাদরাসার ধারায় প্রভাষকরা ও আলিম মাদ্রাসায় উপাধ্যক্ষ পদের স্কেলে অর্থাৎ ৩৫,৫০০ টাকা পেতেন। তাহলে দাখিল মাদরাসার ধারা ও আলিম মাদরাসার ধারা বহাল থাকত। কিন্তু নতুন জনবল কাঠামোতে দাখিল স্তরে করা হয়েছে, আলিম স্তরে তা করা হয়নি। সহকারী মৌলভি ১৬ বছর পর যে স্কেল অর্থাৎ ২৩,০০০ টাকা পাবেন, প্রভাষকরা সে স্কেলে অর্থাৎ ২৩,০০০ টাকা দশ বছর পর পাবেন। এটা কি একটি বিধান হলো? এটা বড়ই অসামঞ্জস্যপূর্ণ বিষয় এবং বিষয়গুলো অতি জনগুরুত্বপূর্ণ ও জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিধায় জনবল কাঠামোটি সংশোধনীর বিশেষ দাবি রাখে।
লেখক : প্রভাষক, ইসমাইলপুর রহমানিয়া সিনিয়র মাদরাসা, বদলগাছী, নওগাঁ।
Saturday, August 11, 2018
জেলাভিত্তিক এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের শূন্যপদের তালিকা প্রকাশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
জেলাভিত্তিক শিক্ষকদের শূন্যপদের তালিকা প্রকাশ করেছে এনটিআরসিএ। সারা দেশে নিম্নমাধ্যমিকঃ ১০৭৬ টি, মাধ্যমিক ১৭৫৯৭ টি, কলেজ ৩৮৯৫ টি শূন্যপদ রয়েছে। নটিআরসির সূত্রে জানা যায় মোট পদের সংখ্যা দাড়িয়েছে ২২৫৬৮টি। জেলাভিত্তিক এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের শূন্যপদের তালিকাটি দেওয়া হলো। নিচে বিস্তারিত-
১।বাগেরহাট
নিম্নমাধ্যমিক-৩৯
মাধ্যমিক -৪৪৩
কলেজ-৮৬
মোট-৫৬৪
২।বান্দরবন
নিম্নমাধ্যমিক-১
মাধ্যমিক -৭৩
কলেজ-৪
মোট-৭৮
৩।বরগুনা
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -৯৩
কলেজ-৩৯
মোট-১৩২
৪।বরিশাল
নিম্নমাধ্যমিক-৩৫
মাধ্যমিক -৫৫৭
কলেজ-১৪২
মোট-৭৩৫
৫।ভোলা
নিম্নমাধ্যমিক-২৮
মাধ্যমিক -২৯৯
কলেজ-২৯
মোট-৩৫৬
৬।বগুড়া
নিম্নমাধ্যমিক-১১
মাধ্যমিক -২৭২
কলেজ-৫২
মোট-৩৩৫
৭।ব্রাহ্মনবাড়িয়া
নিম্নমাধ্যমিক-২৩
মাধ্যমিক -১৩৯
কলেজ-৮২
মোট-৫৪৪
৮।চাঁদপুর
নিম্নমাধ্যমিক-৫৩
মাধ্যমিক -৫৮৩
কলেজ -১১২
মোট-৭৪৮
৯।চাঁপাইনবাবগন্জ
নিম্নমাধ্যমিক-১৯
মাধ্যমিক -২৫০
কলেজ-৭৩
মোট-৩৪৫
১০।চট্টগ্রাম
নিম্নমাধ্যমিক-৫৭
মাধ্যমিক -৮৩৯
কলেজ-১৬০
মোট-১০৫৬
১১।চুয়াডাঙ্গা
নিম্নমাধ্যমিক-১৩
মাধ্যমিক -১৮১
কলেজ-৪৬
মোট-২৪০
১২।কুমিল্লা
নিম্নমাধ্যমিক-৫০
মাধ্যমিক -১২১১
কলেজ-১৭৬
মোট-১৪৩৭
১৩।কক্সবাজার
নিম্নমাধ্যমিক-২০
মাধ্যমিক -১৪৩
কলেজ-৬
মোট-১৬৯
১৪।ঢাকা
নিম্নমাধ্যমিক-২২
মাধ্যমিক -৪১৬
কলেজ-১১৪
মোট-৫৫২
১৫।দিনাজপুর
নিম্নমাধ্যমিক-৪৮
মাধ্যমিক -৫৮০
কলেজ-১৮২
মোট-৮১০
১৬।ফরিদপুর
নিম্নমাধ্যমিক-৩০
মাধ্যমিক -২১৩
কলেজ-৩৫
মোট-২৭৮
১৭।ফেনী
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -২৪৮
কলেজ-১২
মোট-২৬০
১৮।গাইবান্ধা
নিম্নমাধ্যমিক-৬
মাধ্যমিক -১৬৫
কলেজ-৪৯
মোট-২২০
১৯।গাজীপুর
নিম্নমাধ্যমিক-২০
মাধ্যমিক -২৭৪
কলেজ-১৬
মোট-৩১০
২০।গোপালগঞ্জ
নিম্নমাধ্যমিক-১৪
মাধ্যমিক -২৪৮
কলেজ-৩২
মোট-২৯৪
২১।হবিগন্জ
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -৩৪৪
কলেজ-১১৫
মোট-৪৫৯
২২।যশোর
নিম্নমাধ্যমিক-১
মাধ্যমিক -২২৫
কলেজ-১০২
মোট-৩২৮
২৩।ঝালকাঠি
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -২০৪
কলেজ-২২
মোট-২২৬
২৪।ঝিনাইদহ
নিম্নমাধ্যমিক-৪
মাধ্যমিক -২০১
কলেজ-৫৮
মোট-২৬৩
২৫।জয়পুরহাট
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -৪৯
কলেজ-২৫
মোট-৭৪
২৬।খাগড়াছড়ি
নিম্নমাধ্যমিক-২
মাধ্যমিক -৯৭
কলেজ-৮
মোট-১০৭
২৭।খুলনা
নিম্নমাধ্যমিক-১
মাধ্যমিক -১৭৯
কলেজ-৫৭
মোট-২৩৭
২৮।কিশোরগন্জ
নিম্নমাধ্যমিক-১
মাধ্যমিক -২০৪
কলেজ-৪২
মোট-২৪৭
২৯।কুড়িগ্রাম
নিম্নমাধ্যমিক-৫৩
মাধ্যমিক -২৬০
কলেজ-৮২
মোট-৩৯৫
৩০।কুষ্টিয়া
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -১১৪
কলেজ-১৬
মোট-১৩০
৩১।লালমনিরহাট
নিম্নমাধ্যমিক-৫
মাধ্যমিক -১০২
কলেজ-৫২
মোট-১৫৯
৩২।লক্ষীপুর
নিম্নমাধ্যমিক-১৮
মাধ্যমিক -২৪৫
কলেজ-৪৯
মোট-৩১২
৩৩।মাদারীপুর
নিম্নমাধ্যমিক-০১
মাধ্যমিক -২৮২
কলেজ-৭৩
মোট-৩৫৬
৩৪।মাগুড়া
নিম্নমাধ্যমিক-১১
মাধ্যমিক -৯৮
কলেজ-২৭
মোট-১৩৬
৩৫।মানিকগঞ্জ
নিম্নমাধ্যমিক-৫
মাধ্যমিক -১৪৫
কলেজ-১৪
মোট-১৬৪
৩৬।মেহেরপুর
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -৪১
কলেজ-১২
মোট-৫৩
৩৭।মৌলভীবাজার
নিম্নমাধ্যমিক-২৫
মাধ্যমিক -৫৪২
কলেজ-১২০
মোট-৬৮৭
৩৮।মুন্সিগন্জ
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -১০৮
কলেজ-১৫
মোট-১২৩
৩৯।ময়মনসিংহ
নিম্নমাধ্যমিক-১
মাধ্যমিক -২৭৮
কলেজ-৪৪
মোট-৩২৩
৪০।নওগাঁ
নিম্নমাধ্যমিক-৬
মাধ্যমিক -২৩৭
কলেজ-২৯
মোট-২৭২
৪১।নড়াইল
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -৭৯
কলেজ-১৮
মোট-৯৭
৪২।নারায়নগন্জ
নিম্নমাধ্যমিক-৩
মাধ্যমিক -১৩৭
কলেজ-১০
মোট-১৫০
৪৩।নরসিংদী
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -২৯৬
কলেজ-১৯
মোট-৩১৫
১৪৪।নাটোর
নিম্নমাধ্যমিক-১১
মাধ্যমিক -১১৪
কলেজ-৫১
মোট-১৭৬
৪৫।নেত্রকোনা
নিম্নমাধ্যমিক-১
মাধ্যমিক -১৮৫
কলেজ-২০
মোট-২০৬
৪৬।নীলফামারী
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -৭৭
কলেজ-৩১
মোট-১০৮
৪৭।নোয়াখালী
নিম্নমাধ্যমিক-৩
মাধ্যমিক -৩৭৯
কলেজ-৫৩
মোট-৪৩৫
৪৮।পাবনা
নিম্নমাধ্যমিক-৩৫
মাধ্যমিক -২৯৯
কলেজ-১০২
মোট-৪৩৬
৪৯।পঞ্চগড়
নিম্নমাধ্যমিক-১১
মাধ্যমিক -৫৬
কলেজ-১০
মোট-৭৬
৫০।পটুয়াখালী
নিম্নমাধ্যমিক-৩৯
মাধ্যমিক -৫২৬
কলেজ-২৭
মোট-৫৯২
৫১।পিরোজপুর
নিম্নমাধ্যমিক-২৭
মাধ্যমিক -৪৪৬
কলেজ-৩৮
মোট-৫১১
৫২।রাজবাড়ি
নিম্নমাধ্যমিক-১৬
মাধ্যমিক -১১৬
কলেজ-৮
মোট-১৪০
৫৩।রাজশাহী
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -১৭৩
কলেজ-১৭
মোট-১৯০
৫৪।রাঙ্গামাটি
নিম্নমাধ্যমিক-৩
মাধ্যমিক -৭৫
কলেজ-২
মোট-৮০
৫৫।রংপুর
নিম্নমাধ্যমিক-৭১
মাধ্যমিক -৩৪৯
কলেজ-১৪৫
মোট-৫৬৫
৫৬।সাতক্ষীরা
নিম্নমাধ্যমিক-২৫
মাধ্যমিক -৩০৫
কলেজ-৪৫
মোট-৩৭৫
৫৭টি।শরীয়তপুর
নিম্নমাধ্যমিক-৮
মাধ্যমিক -২২৭
কলেজ-২৪
মোট-২৫৯
৫৮।শেরপুর
নিম্নমাধ্যমিক-৭
মাধ্যমিক -৬৭
কলেজ-৫
মোট-৭৯
৫৯।সিরাজগঞ্জ
নিম্নমাধ্যমিক-০
মাধ্যমিক -২৮৩
কলেজ-১১০
মোট-৩৯৩
৬০।সুনামগন্জ
নিম্নমাধ্যমিক-৪০
মাধ্যমিক -৬০৪
কলেজ-৯৭
মোট-৭৪১
৬১।সিলেট
নিম্নমাধ্যমিক-৩৭
মাধ্যমিক -৮১৯
কলেজ-১৮৬
মোট-১০৪২
৬২।টাংগাইল
নিম্নমাধ্যমিক-৩২
মাধ্যমিক -৪৮২
কলেজ-৮১
মোট-৫৯৫
৬৩।ঠাকুরগাঁও
নিম্নমাধ্যমিক-৩
মাধ্যমিক -৪৪
কলেজ-১৩
মোট-৬০
৬৪।জামালপুর
নিম্নমাধ্যমিক-৮১
মাধ্যমিক -২৫৭
কলেজ-৯৫
মোট-৪৩৩
Tuesday, July 31, 2018
যেভাবে পড়লে প্রাইমারিতে শিক্ষক হিসেবে আপনার চাকরি হবে: মানবন্টন ও সাজেশন সহ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার মানবন্টন
লিখিত পরীক্ষার নম্বর ৮০। মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ২০।
#বাংলা -20 মার্কস
★বাংলা সাহিত্য-3 মার্কস
★বাংলা ব্যাকরণ -17 মার্কস
#গনিত-20 মার্কস
★পাটিগনিত-8/9 মার্কস
★বীজগনিত-5/6মার্কস
★জ্যামিতি-5মার্কস
#ইংরেজি-20মার্কস
#সাধারণ জ্ঞান-20 মার্কস
★বাংলাদেশ7/8 মার্কস
★আন্তর্জাতিক-5/6 মার্কস
★সাম্প্রতিক 5/6 মার্কস
#ভাইবা:-20 মার্কস
.
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। লিখিত পরীক্ষা নেয়া হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞানের প্রতিটি বিষয় থেকে ২০টি করে মোট ৮০টি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন থাকবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। চারটি উত্তর ভুল হলেই কাটা যাবে ১ নম্বর।
#পরীক্ষার হলে করণীয় :
প্রবেশপত্র সঙ্গে আনতে হবে। বই, উত্তরপত্র, নোট, কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোনসহ ইলেকট্রিক ঘড়ি ও কোনো ধরনের ইলেকট্রিক ডিভাইস সঙ্গে রাখা যাবে না। উত্তরপত্র পূরণ করতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। অসাবধানতাবশত ভুল হলে উত্তরপত্র বাতিল হতে পারে। কালো কালির বলপয়েন্ট কলম দিয়ে ওএমআর উত্তরপত্র পূরণ করা ভালো। প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তরের জন্য একটি বৃত্তাকার ঘর ভরাট করতে হবে। একই প্রশ্নের উত্তরে একাধিক উত্তরটি বাতিল হবে ও নম্বর কাটা যাবে। কোনো প্রশ্নের উত্তর ভুল হলে তা কেটে অন্য কোনো ঘর ভরাট করা যাবে না। ওএমআর শিট ভাঁজ করা যাবে না, নির্ধারিত ঘর ছাড়া উত্তরপত্রের অন্য কোথাও দাগ দেয়া যাবে না। রোল নম্বর, প্রশ্নপত্রের সেট কোড, জেলা কোড, উপজেলা/থানা কোড, সেক্স কোড নম্বর অবশ্যই পূরণ করতে হবে, নইলে উত্তরপত্র বাতিল হবে। ওএমআর শিটে রোল নম্বরের ঘর পূরণ করার সময় রোল নম্বরের নিচের বৃত্তাকার ঘরগুলোতে সঠিক সংখ্যা কালো কালির বলপয়েন্ট কলম দ্বারা পুরো ভরাট করতে হবে। হাজিরা শিটে খাতার ক্রমিক নম্বর ও প্রশ্নের সেট নম্বর লিখে নির্ধারিত ঘরে প্রার্থীকে স্বাক্ষর করতে হবে।
#বাংলাঃ
জোর দিতে হবে : বাংলা অংশে ব্যাকরণের ওপর বেশি জোর দিতে হবে। অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড প্রণীত ব্যাকরণ বইয়ের সব অধ্যায় উদাহরণসহ ভালোভাবে পড়তে হবে। জানতে হবে কবি-সাহিত্যিকদের সাহিত্যকর্ম ও জীবনী সম্পর্কে। এসএসসি ও এইচএসসি বোর্ড বইয়ের লেখক পরিচিতি ও সাধারণ জ্ঞান বইয়ের সাহিত্যিক পরিচিত, বই পরিচিতি অংশ পড়লে অনেকটা সহায়ক হবে।
fb/BDCareerGuide
বিগত পরীক্ষায় যা এসেছে : ২৭ জুন ও ২৮ আগস্ট ২০১৫ ( ২০১৮ সালের প্রশ্ন নিচে দেখুন) নিয়োগের প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ব্যাকরণ থেকে ভাষা, বর্ণ, শব্দ, সন্ধি বিচ্ছেদ, কারক, বিভক্তি, উপসর্গ, অনুসর্গ, ধাতু, সমাস, বানান শুদ্ধি, পারিভাষিক শব্দ, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, বাগধারা, এককথায় প্রকাশ থেকে প্রশ্ন এসেছে। সাহিত্য অংশে গল্প বা উপন্যাসের রচয়িতা, কবিতার পঙ্ক্তি উল্লেখ করে কবির নাম থেকে প্রশ্ন ছিল।
#ইংরেজিঃ
জোর দেয়ার দরকার : ইংরেজি গ্রামারে Right forms of verb, Tense, Preposition, Parts of Speech, Voice, Narration, Spelling, Sentence Correction-এর নিয়ম জানতে হবে এবং গ্রামার বইয়ের উদাহরণ থেকে চর্চা করতে হবে। মুখস্থ করতে হবে Phrase and Idoims, Synonym, Antonym ভালোভাবে শিখতে হবে। বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান করলে ভালো করা যাবে।
বিগত পরীক্ষায় যা এসেছে : বিগত দুই পর্যায়ের পরীক্ষায় ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ এসেছে।
#গণিতঃ
যা শেখা ও করা প্রয়োজন : পাটিগণিতের পরিমাপ ও একক, ঐকিক নিয়ম, অনুপাত, শতকরা, সুদকষা, লাভক্ষতি, ভগ্নাংশ, বীজগণিতের সাধারণ সূত্রাবলী থেকে প্রশ্ন থাকে। মুখে মুখে ও সূত্র প্রয়োগ করে সংক্ষেপে ফল বের করার প্র্যাকটিস করতে হবে। যাতে প্রশ্ন দেখামাত্রই সূত্র প্রয়োগ করে ফল বের করা যায়। জ্যামিতিতে প্রস্তুতি ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, বর্গক্ষেত্র, রম্বস, বৃত্ত ইত্যাদির সাধারণ সূত্র ও সূত্রের প্রয়োগ দেখতে হবে। মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠ্যবই বিশেষত অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই অনুসরণ করলে ভালো হবে।
#সাধারণ জ্ঞানঃ
যা গুরুত্ব দিয়ে পড়া প্রয়োজন : প্রশ্ন বেশি আসে বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশের শিক্ষা, ইতিহাস, ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ, ভূপ্রকৃতি ও জলবায়ু, সভ্যতা ও সংস্কৃতি, বিখ্যাত স্থান, বাংলাদেশের রাষ্ট্র ব্যবস্থা, অর্থনীতি, বিভিন্ন সম্পদ, জাতীয় দিবস থেকে প্রশ্ন আসে। fb/BDCareerGuide
#আন্তর্জাতিক অংশে বিভিন্ন সংস্থা, দেশ, মুদ্রা, রাজধানী, দিবস, পুরস্কার ও সম্মাননা থেকে খেলাধুলা প্রশ্ন থাকে
#সাধারণ বিজ্ঞান থেকে বিভিন্ন রোগব্যাধি, খাদ্যগুণ, পুষ্টি, ভিটামিন থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। নিয়মিত বেশি বেশি পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করলে সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নের উত্তর সহজ হবে।
বিগত পরীক্ষায় যা এসেছে : বিগত দুই ধাপের পরীক্ষায় অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাস, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি থেকে প্রশ্ন করা হয়।
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮ (Updated)
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৩০ আগস্ট ২০১(রাতঃ ১১.৫৯ মিঃ)
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট নিরসনে রাজস্বখাতভুক্ত নতুন করে আরও ১২ হাজার ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পার্বত্য তিন জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান ব্যতীত এ দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে। সোমবার এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)। আগামী ১ আগস্ট সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শুরু হয়ে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।
আবেদনের যোগ্যতা
সহকারী শিক্ষক পদে আবেদনের জন্য
পুরুষ প্রার্থীদের কমপক্ষে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
নারী প্রার্থীরা উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীদের শিক্ষাজীবনে সব পরীক্ষায় কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণি বা বিভাগ বা সমমানের জিপিএ থাকতে হবে( GPA Calculation পদ্ধতি নিচে দেখুন) । ৩০ আগস্ট ২০১৮ তারিখে সাধারণ প্রার্থীদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর। পার্বত্য তিন জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান ব্যতীত বাংলাদেশী নাগরিকরা পদগুলোতে আবেদন করতে পারবেন।
যাদের জন্ম তারিখঃ ৩০ আগস্ট ১৯৮৮ থেকে ৩০ আগস্ট ২০০০ সালের মধ্যে শুধু তারাই আবেদন করতে পারবেন। ( ৩০.৮.১৯৮৮ - ৩০.৮.২০০০)
বেতন:
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রার্থীদের জাতীয় বেতনস্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১০,২০০/- ২৪,৬৮০/ টাকা, প্রশিক্ষণবিহীন প্রার্থীদের ৯,৭০০/- ২৩,৪৯০/ টাকা স্কেলে বেতন দেয়া হবে।
আবেদনের নিয়ম:
প্রার্থীরা অনলাইনে dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আগামী ১ আগস্ট সকালঃ১ ০.৩০ মিনিট থেকে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে। আবেদন করা যাবে ৩০ (রাতঃ ১১.৫৯ মিঃ) আগস্ট পর্যন্ত।
আবেদন ফিঃ ১৬৬.৫০ টাকা
আবেদন শুরুঃ ১ আগস্ট ২০১৮( সকালঃ ১০.৩০ মিঃ)
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৩০ আগস্ট ২০১৮(রাতঃ ১১.৫৯ মিঃ)
আবেদনের লিংকঃhttp://dpe.teletalk.com.bd/
Monday, July 30, 2018
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি: রবিবার থেকে আবেদন, চলবে ১৫ দিন
আগামী রবিবার থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আবেদন নেওয়া সিদ্বান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঢুকে নির্ধারিত সফটওয়ারের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ১৫ দিন পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। গতকাল সোমবার দুপুরে ব্যানবেইসে (বাংলাদেশ শিক্ষা ও পরিসংখ্যান ব্যুরো) অনুষ্ঠিত মন্ত্রণালয় গঠিত এমপিওভুক্তিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যাছাই-বাছাই কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সভা শেষে কমিটির আহ্বায়ক মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক) জাবেদ আহমেদ আজকালের খবরকে বলেন, ‘রবিবার থেকে অনালাইনে আবেদন নেওয়া হবে। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে একটি সফরওয়্যারের লিংক দেওয়া হবে। তাতে আবেদনের সব নির্দেশনা দেওয়া থাকবে। অনলাইনে আবেদন ফরমটি পূরণ করতে হবে। ১৫দিন আবেদনের সময় দেওয়া হবে।’
সভায় কমিটির সদস্য ব্যানবেইসের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক) সালমা জাহান, যুগ্ম সচিব (আইন) মু. ফজলুর রহমান, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সরকার আবদুল মান্নান, মাউশির পরিচালক (কলেজ) প্রফেসর মোহাম্মদ শামছুল হুদাসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় শুধু আবেদন নেওয়ার তারিখ ঠিক করা হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। তবে এর আগে গত ১৯ জুলাই শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের সভাপতিত্বে একটি সভায় হয়েছে। সভায় সিদ্বান্ত হয়েছে, এমপিও নীতিমালা ২০১৮ অনুযায়ী এমপিও প্রত্যাশিত আবেদন গ্রহণ শেষে প্রতিষ্ঠানের তালিকা মন্ত্রীর কাছে জমা দিবে আবেদন যাচাই-বাছাই কমিটি। যোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা উপজেলা ও সংসদীয় আসন ভিত্তিক করে প্রস্তুত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিটিকে।
সূত্র আরও জানায়, নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক কলেজ ও স্নাতক (পাস)- এই পাঁচ স্তরের এপিওভুক্তির জন্য আলাদা আবেদন করা যাবে। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এক বা একাধিক স্তরের জন্য আবেদন করতে পারবে। আবেদনের যোগ্যতার অন্যতম শর্ত পাবলিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণের হার নির্ধারণের ক্ষেত্রে ২০১৫, ১৬ ও ১৭ সালের পরীক্ষার পাসের হারের গড় করে মান নির্ধারণ করা হবে। এমপিও প্রত্যাশিত প্রতিষ্ঠানের নির্দেশিকায় সিটে সংশ্লিষ্ট সংসদীয় এলাকা/উপজেলায় বর্তমান এমপিও প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে প্রাপ্যতার সংখ্যা উল্লেখ করতে বলা হয়েছে। ব্যানবেইসের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহকে আহ্বায়ক করে ‘অনলাইন অ্যাপলিকেশন গ্রহণ ও ব্যবস্থাপনা’ কমিটি করা হয়। কমিটির তৈরি করা সফটওয়ারটি ১৯ জুলাইর সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (http://shed.portal.gov.bd) এ on line MPO শিরোনামে একটি software এর লিংক দেওয়া হবে। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঢুকে এ সফটওয়ারের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। সফটওয়ারটি ঢুকলেই তিনটি নির্দেশিকা আইকন (Icon) দেখা যাবে। তাতে আবেদনের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া থাকবে। এমপিও প্রত্যাশিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা নির্দেশিনা অনুসরণ করে সহজেই অন লাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবেন।
আবেদিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গ্রেডিং করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য তথা শিক্ষার্থীর সংখ্যা, পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ও পাসের হারসহ বিভিন্ন তথ্য ব্যানবেইস ও শিক্ষাবোর্ডের ডাটবেইজ থেকে ইমপুর্ট করা হবে। এ সকল তথ্যের ভিত্তিতে এমপিও নীতিমালার শর্তানুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গ্রেডিং তালিকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হবে।
সূত্র আরও জানায়, সফটওয়্যারটি ওরাল ডাটাবেস (Oracle Databace) সমৃদ্ধ রেড হার্ট এন্টারপ্রাইজ লিনাক্স (Red Hat Enterprise linux) অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা পারিচালিত হবে। অ্যাপাসি কনফিগারেশনসহ (apache configration) জাভা স্কিপ্ট লাইব্রেরি ব্যবহার করে সফটওয়্যারটি তৈরি করা হয়েছে। সফটওয়্যারের মাধ্যমে জমাকৃত যাবতীয় তথ্য ব্যানবেইসের সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে। ব্যানবেইসের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে ডাটা সিকিউরিটি নিশ্চিত করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২০ জুন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮’র ১৬(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এমপিওভুক্তির জন্য প্রতিষ্ঠান যাছাই-বাছাই ও অনলাইন অ্যাপলিকেশন গ্রহণ ও ব্যবস্থাপনা পৃথক দুটি কমিটি করা হয়। কমিটির কর্মপরিধি উল্লেখ করে মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এমপিও নীতিমালা-২০১৮ অনুযায়ী নতুন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করবে। প্রতিষ্ঠানের আবেদনে প্রদত্ত তথ্যে কোনো অনিয়ম বা অসামঞ্জসতা থাকলে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করবে। প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে সুপারিশও করতে কমিটিকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের পর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি বন্ধ রয়েছে। গত ১০ জুন থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এমপিওভুক্তির দাবিতে বেসরকারি নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিককরা অনশনসহ নানা কর্মসূচি পালন করছেন। পরে সরকারের আশ^াসে তারা বাড়ি ফিলে গেছেন। এর আগে গত ডিসেম্বর মাসেও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলন করেছেন। ২০১৩ সাল থেকে শিক্ষকরা দাবি আদায়ে নানা কর্মসূচি পালন করছেন। তাদের দাবির প্রেক্ষিতেই সরকার নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সূত্র: আজকালের খবর
প্রাইমারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮ প্রকাশ
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৩০ আগস্ট ২০১৮
Circular: Click Here
আবেদন শুরুঃ ১ আগস্ট ২০১৮
Apply Link: Click Here
Sunday, July 29, 2018
শিক্ষক নিয়োগে বেশ কিছু পরিবর্তন আনছে এনটিআরসিএ
বেসরকারি স্কুল ও কলেজে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়ায় বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে। নতুন এই নিয়োগ পদ্ধতির ফলে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেশিসংখ্যক প্রার্থীর নিয়োগ পাওয়ার পথ অনেকটাই সুগম হবে।
কেন্দ্রীয়ভাবে এনটিআরসিএর মাধ্যমে এর আগে শিক্ষক নিয়োগে চাকরিপ্রার্থীরা বিভিন্ন বিপত্তির শিকার হলেও নতুন পদ্ধতিতে সেসব থেকেও রেহাই পাবেন— এমনটাই মনে করছে এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ। সব মিলিয়ে বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগপ্রত্যাশীদের জন্য আসছে বড় ধরনের সুখবর।
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) সূত্রে এসব খবর জানা গেছে।
শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার পরিবর্তনগুলো হলো-
- আগে একজন চাকরিপ্রার্থী একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য আবেদন করলে মেধা অনুযায়ী একাধিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হতেন। এতে অনেক চাকরিপ্রার্থী কোথাও নিয়োগের সুপারিশ না পেয়ে বেকার থাকতেন। কিন্তু নতুন প্রক্রিয়ায় একজনয় চাকরিপ্রার্থী একাধিক আবেদন করলেও একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হবেন।
- এ আবেদনের ক্ষেত্রে প্রথম নিবন্ধনে উত্তীর্ণ থেকে শুরু করে সর্বশেষ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও আবেদন করতে পারবেন।
- আগে দেখা যেত কেউ কেউ একাধিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পাচ্ছেন, আবার কেউ কেউ একটি প্রতিষ্ঠানেও নিয়োগের সুপারিশ পাচ্ছেন না। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এনটিআরসিএর নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এমন কোনো বিপত্তি দেখা দেবে না এমনটাই মনে করছে কর্তৃপক্ষের।
এ প্রসঙ্গে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এএমএম আজহার বলেন, প্রথমবার কেন্দ্রীয় পদ্ধতিতে নিয়োগ দিতে গিয়ে বেশ কিছু সমস্যা দেখা গিয়েছিল। এবার সেগুলো শুধরে নেয়া হচ্ছে। আশা করছি, ভবিষ্যতে চাকরিপ্রার্থীদের আগের মতো সমস্যায় পড়তে হবে না।
- একজন চাকরিপ্রার্থী নিয়োগের ক্ষেত্রে পিএসসির আদলে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পছন্দ দিতে পারবেন। তবে ফলাফলে তাকে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই নিয়োগের জন্য মনোনীত করা হবে। ফলে প্রার্থীদের হতাশার কিছু নেই। একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে বলেও তিনি জানান।
সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বর্তমানে শিক্ষকদের শূন্য পদের তালিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ তালিকা ধরেই জারি করা হবে শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি।
এনটিআরসিএর মাধ্যমে সব পদে নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন : শিক্ষামন্ত্রী

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান (অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষক) ও অন্যান্য সাপোর্ট স্টাফ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। জেলা প্রশাসক সম্মেলনে তিনি একথা জানান।
আরও পড়ুন: টিউশন ফি ব্যয়ের নীতিমালা তৈরি বিবেচনাধীন: শিক্ষামন্ত্রী
খুলনা জেলা প্রশাসক এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগের সুপারিশ করে বলেন, বর্তমানে শুধু এন্ট্রি লেভেলে (প্রভাষক, সহকারী শিক্ষক, সহকারী মৌলভী ইত্যাদি) নিয়োগের লক্ষ্যে প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব এনটিআরসিএর। তিনি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের সব নিয়োগ এনটিআরসিএর মাধ্যমে সম্পন্ন করার সুপারিশ করেন। এনটিআরসিএর মাধ্যমে বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক নিয়োগ হওয়ায় কিছুটা শৃঙ্খলা এসেছে বলেও তিনি জানান।
গত ২৪ জুলাই ঢাকায় শুরু হয় জেলা প্রশাসক সম্মেলন। এই সম্মেলন শেষ হয় ২৬ জুলাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ে সম্মেলন উদ্বোধন করেন। সম্মেলনের প্রথম দিনে জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে মাঠ পর্যায়ে শিক্ষাব্যবস্থার বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন ডিসিরা।
শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, জেলা প্রশাসকরা মাঠ পর্যায়ে শিক্ষা ব্যবস্থার নানা বিষয় উপস্থাপন করেন । ডিসিদের প্রস্তাবিত অনেক বিষয় বাস্তবায়ন হয়েছেন। এ ছাড়াও অনেক বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছেন যা শিগগিরিই বাস্তবায়ন হবে ।
তৃণমূলের প্রশাসনকে চাঙা রাখা, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে গতি আনা, তৃণমূল পর্যায়ে সরকারের নীতি ও দর্শনের বাস্তবায়ন ও পর্যালোচনা, ভুল-ভ্রান্তি সংশোধন, সরকারের নীতি নির্ধারক ও জেলা প্রশাসকদের মধ্যে সরাসরি মতবিনিময় এবং প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেওয়ার লক্ষ্যেই প্রতি বছর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই জেলা প্রশাসক সম্মেলনের আয়োজন করে।
©dainikshiksha@gmail.com (নিউজ)
৩ আগস্ট অনুষ্ঠিতব্য ৭টি নিয়োগ পরীক্ষার নোটিশ একত্রে
Upcoming 7 Exam Schedule: Date of Exam: 03 August 2018.
1. Combined 3 Bank Exam Date:
Post Name: Senior Officer (General)
MCQ Candidates: 1,61,086 (More or less)
Written Candidates: 5,000 (More or less)
Vacancy: 367
Exam Date: 03 August 2018
Exam Time: 10.30 To 11.30 AM
Exam Taker: Ahsanullah University of Science and Technology (AUST).
Admit: Admit is given already.
Official Notice & Seat Plan: https://erecruitment.bb.org.bd/career/jul242018_bscs_119.pdf
2. Department of Agricultural Extension (DAE) Exam Date:
Exam Type: Practical Test
Post: Office Assistant Cum Computer Typist
Practical Test Schedule: 27,28 July & 3, 4 August 2018
Seat Plan: Bangladesh Computer Council, Plot No. E-14/X, BCC Bhaban, Statistics Road, Agargaon, Dhaka 1207.
Admit Download Link: http://dae.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
Official Notice Link: http://dae.portal.gov.bd/sites/default/files/files/dae.portal.gov.bd/npfblock//Schedule%20for%20Practical%20test%2018.07.2018.pdf
http://dae.portal.gov.bd/sites/default/files/files/dae.portal.gov.bd/npfblock//Doc18.pdf
3. Bangladesh Fisheries Development Corporation (BFDC) Exam Date & Seat Plan:
Exam Type: Written
Post Name:
1. Draftsman
2. Office Assistant Cum Computer Typist
3. Sales inspectors
4. Electrician
5. Plumber
6. Fireman
7. Office Assistant
Exam Date: 03 August 2018
Exam Time: 2.30 to 4.00 PM
Seat Plan: Tejgaon Mohila College, 76 Tejturi Bazaar, Dhaka 1215.
N.B: Admit has sent in your permanent address.
4. Department of Narcotics Control (DNC) Exam Date:
Exam type: MCQ
Post Name & Exam Schedule:
1. Accountants, Exam date: 03 August 2018, Time: 3.00 PM to 4.00 PM
2. Cleaner, Exam date: 03 August 2018, Time: 10.00 AM to 11.00 AM
Seat Plan For all Post: Tejgaon College, Address: Farmgate, 16 Indira Rd, Dhaka 1215.
Admit Download Link: http://dnc.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
5. Bangladesh Council of Scientific and Industrial Research (BCSIR) Exam Date:
Post Name:
1. Senior Scientific Officer (Mining, Geology And Mining And Environment Science)
2. Scientific Officer (Mining, Geology And Mining)
3. Scientific Officer (Mechanical Engineering )
4. Scientific Officer (Environment Science)
5. Assistant Account Officer
Exam Date: 03 August 2018
Exam Time: 10.00 AM
Seat Plan: Institute of Food Science & Technology (IFST), BCSIR, Dhanmondi, Dhaka-1205.
Official Exam Notice & Valid Candidate List: http://www.bcsir.gov.bd/site/view/notices
6. 39th BCS Exam Date:
Exam type: MCQ
Preliminary Exam Date: 03 August 2018
Exam Time: 3.00 to 5.00 PM
N.B: Exam will held in Dhaka Center Only.
Official Exam Notice Link: http://www.bpsc.gov.bd/site/view/psc_exam/বিসিএস-পরীক্ষা
Total MCQ Candidates: 39,954
Vacancy: 4,792
Doctor: 4,542
Dental: 250
39 BCS is Special and Total Marks is 300
Preliminary Marks distribution:
Total marks: 200
Medical Science and dental subjective questions: 100
7. Electricity Generation Company of Bangladesh (EGCB) Exam Date:
Post Name:Assistant Manager (HR/Admin)
Exam Date: 03 August 2018, Time: 10.00 AM
Official Exam Notice: http://www.egcb.com.bd/welcome/news_details/18
Admit Download Link: http://egcb.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
N.B: Admit download SMS has sent to candidate Mobile.
Monday, July 23, 2018
সমাজসেবা অধিদপ্তরের ৯৬০ পদের পরীক্ষা পদ্ধতি ও পরীক্ষার প্রস্তুতি
কালের কণ্ঠ, ১৮ জুলাই ২০১৮
হাউস প্যারেন্ট কাম টিচার পদে ১৩ জন, সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর ১০ জন, ফিল্ড সুপারভাইজার ৫০ জন, সমাজকর্মী (ইউনিয়ন) ৪৬৩ জন, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ১৫৭ জন, গাড়িচালক ১২ জন এবং অফিস সহায়ক পদে ২৫৫ জন নিয়োগ পাবে। হাউস প্যারেন্ট কাম টিচার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে অস্থায়ী রাজস্ব খাতে ও বাকি সব পদে স্থায়ী রাজস্ব খাতে। পদ অনুসারে নিয়োগপ্রাপ্তদের কর্মস্থল হবে সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনস্থ কার্যালয়ে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি ছাপা হয়েছে ১১ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন ও যুগান্তরে। পাওয়া যাবে www.dss.gov.bd ওয়েবসাইটে ও bit.ly/2L0LrfQ লিংকে।
আবেদনের যোগ্যতা
হাউস প্যারেন্ট কাম টিচার পদে আবেদনের যোগ্যতা দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকসহ ব্যাচেলর অব স্পেশাল এডুকেশন ডিগ্রি। ব্রেইল পদ্ধতিতে কম্পিউটার চালনায় অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এইচএসসি পাস হলেই আবেদন করা যাবে সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে। সাঁটলিপিতে ইংরেজি প্রতি মিনিটে ৮০, বাংলায় ৫০ শব্দ এবং কম্পিউটার কম্পোজে ইংরেজি ৩০ ও বাংলায় ২৫ শব্দের গতি থাকতে হবে। ফিল্ড সুপারভাইজার পদে আবেদনের যোগ্যতা ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রি। এ ছাড়া স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে থাকতে হবে কম্পিউটার চালনা প্রশিক্ষণ। দ্বিতীয় বিভাগে এইচএসসি পাস হলেই আবেদন করা যাবে সমাজকর্মী (ইউনিয়ন) পদে। অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে আবেদনের জন্যও এইচএসসি পাস হতে হবে। বাড়তি যোগ্যতা লাগবে কম্পিউটারে প্রশিক্ষণ এবং কম্পিউটার চালনায় ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপে ইংরেজিতে এবং বাংলায় মিনিটে ২০ শব্দের গতি। গাড়িচালক পদে আবেদনের যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে অষ্টম শ্রেণি পাস। গাড়ি চালনায় অভিজ্ঞতা এবং হালকা ও ভারী যানবাহন চালনার ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। এসএসসি পাস হলেই আবেদন করা যাবে অফিস সহায়ক পদে। ১ জুলাই ২০১৮ তারিখে সাধারণ প্রার্থীর বয়সসীমা ১৮ থেকে ৩০ বছর। শারীরিক প্রতিবন্ধী, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ক্ষেত্রে বয়স ১৮-৩২ বছর। তবে একই তারিখে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের বেলায় বয়সসীমা ১৮-৩০ বছর। ফিল্ড সুপারভাইজার পদে ও সমাজকর্মী (ইউনিয়ন) পদে বিভাগীয় প্রার্থীদের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩৫ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
আবেদন যেভাবে
আবেদন করতে হবে অনলাইনে। dss.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ ও পরীক্ষার ফি জমা দেওয়া শুরু হয়েছে ১৫ জুলাই। আবেদনের শেষ সময় ২৯ জুলাই রাত ১২টা। অনলাইন আবেদনের সময় ৩০০ বাই ৩০০ পিক্সেল ছবি এবং ৩০০ বাই ৮০ পিক্সেলের স্বাক্ষর স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে। ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ১০০ কেবি এবং স্বাক্ষরের সাইজ সর্বোচ্চ ৬০ কেবি হতে হবে। আবেদন সাবমিটের আগে সব তথ্য ভালো করে দেখে নিতে হবে, যাতে কোনো ভুল না থাকে। অনলাইনে জমা দেওয়া আবেদনের কপি প্রিন্ট দিয়ে এবং ডাউনলোড দিয়ে সংরক্ষণ করতে হবে। অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার সময় থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে পরীক্ষার ফি জমা দিতে হবে। ইউজার আইডি ব্যবহার করে টেলিটক প্রি-প্রেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে পরীক্ষার ফি বাবদ অফিস সহায়ক পদের জন্য ৫৬ টাকা ও বাকি সব পদের জন্য ১১২ টাকা জমা দিতে হবে।
প্রবেশপত্র ও অন্যান্য
dss.teletalk.com.bd অথবা www.dss.gov.bd ওয়েবসাইটে জানা যাবে প্রবেশপত্র প্রাপ্তির সব তথ্য। এ ছাড়া প্রার্থীর দেওয়া মোবাইল নম্বরে এসএমএসেও জানানো হবে। এসএমএসে পাঠানো ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে পরবর্তী সময়ে রোল নম্বর, পদের নাম, ছবি, পরীক্ষার তারিখ, সময় ও পরীক্ষাকেন্দ্রের তথ্যসহ প্রবেশপত্র ডাউনলোড দিয়ে প্রিন্ট করে নেওয়া যাবে। প্রবেশপত্রটি লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার সময় সঙ্গে রাখতে হবে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষায় বসার আগে জমা দিতে হবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। লাগবে সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের কপি, নাগরিকত্ব সনদ, চারিত্রিক সনদ, কোটার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সনদ প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার দিন সঙ্গে রাখতে হবে সব সনদের মূল কপি।
পরীক্ষা পদ্ধতি
সমাজসেবা অধিদপ্তর ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি অনুসারে, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী নির্বাচন করা হয়। ক্ষেত্র বিশেষে নেওয়া হয় ব্যবহারিক পরীক্ষায়ও। অধিদপ্তরের প্রশাসন ও অর্থ শাখা সূত্রে জানা যায়, তৃতীয় শ্রেণির পদগুলোতে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়ে থাকে। এর মধ্যে ৭০ নম্বরের লিখিত এবং ৩০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে। চতুর্থ শ্রেণির নিয়োগ পরীক্ষায় মোট ৫০ নম্বরের মধ্যে ৪০ নম্বরের লিখিত এবং ১০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে। এমসিকিউ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। পদ অনুসারে করা হয় প্রশ্নপত্র। লিখিত পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। কম্পিউটার অপারেটর পদের লিখিতি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের জন্য বসতে হবে টাইপিং টেস্ট বা ব্যাবহারিক পরীক্ষায়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ডাকা হবে মৌখিক পরীক্ষায়।
পরীক্ষার প্রস্তুতি
সমাজসেবা অধিদপ্তরে কর্মরতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তৃতীয় শ্রেণির পদগুলোতে বোর্ড নির্ধারিত এসএসসি ও এইচএসসির বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বই থেকে বেশি প্রশ্ন করা হয়। অষ্টম শ্রেণির পাটিগণিত ও বীজগণিত থেকেও প্রশ্ন থাকে। পাঠ্য বইগুলো বেশি বেশি চর্চা করলে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করা যাবে। ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার সমাজকর্মী পদে কর্মরত মো. ফারুকুজ্জামান জানান, সমাজকর্মী পদে অষ্টম-দশম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বই থেকে বেশি প্রশ্ন করা হয়। বাংলা ব্যাকরণে সন্ধিবিচ্ছেদ, কারক, বিভক্তি, সমাস, ণত্ববিধান, ষত্ববিধান, প্রবাদ প্রবচন, এককথায় প্রকাশ, বাগধারা থেকে প্রশ্ন আসে। এ ছাড়া সাহিত্য অংশ থেকেও প্রশ্ন করা হয়। ইংরেজি অংশ থেকে Translation, Tense, Preposition, Parts of speech, Verb, Number, Gender, Voice Change, Synonym, Antonym, Transformation of Sentence, Appropriate Word, Idioms and Phrases থেকে প্রশ্ন আসে। গণিতে সরল, সুদকষা, শতকরা, ঐকিক নিয়ম, লসাগু, গসাগু অধ্যায় থেকে প্রশ্ন আসে। সাধারণ জ্ঞানে প্রশ্ন করা হয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ঘটনাবলি থেকে। প্রশ্ন থাকে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ থেকেও।
বিভিন্ন প্রকাশনীর নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহায়ক বই পাওয়া যায় বাজারে। সহায়ক হতে পারে এসব বই। বাজারে সাধারণ জ্ঞানের বেশ কিছু প্রকাশনীর বই পাওয়া যায়। পড়তে পারেন গোলাম মোস্তফা কিরনের ‘আজকের বিশ্ব’ ও সেলিম গাজীউর রহমানের ‘স্বপ্নপূরণ’।
মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীর নিজের সম্পর্কে, পঠিত বিষয় ও নিজ জেলা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। প্রশ্ন করা হতে পারে সাধারণ জ্ঞান থেকেও।
বেতন-ভাতা
হাউস প্যারেন্ট কাম টিচার পদে ১৬০০০-৩৮৬৪০ টাকা স্কেলে, সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা স্কেলে, ফিল্ড সুপারভাইজার পদে ১০২০০-২৪৬৮০ টাকা স্কেলে, সমাজকর্মী (ইউনিয়ন), অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এবং গাড়িচালক পদে ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা টাকা স্কেলে, অফিস সহায়ক পদে ৮২৫০-২০০১০ টাকা স্কেলে বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।
Wednesday, July 18, 2018
এইসএসসি ২০১৮ মার্কসিটসহ সবার আগে রেজাল্ট জানতে ভিজিট করুন। বিস্তারিত
এইচএসসি ফলাফল ২০১৮: এবার এইচএসসি পরীক্ষায় ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে সাধারণ আট বোর্ডে শিক্ষার্থী সংখ্যা ১০ লাখ ৯২ হাজার ৬০৭ জন। তার মধ্যে ছেলে ৫ লাখ ৫২ হাজার ৬১২ এবং মেয়ে ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৫ জন। অন্যদিকে, মাদরাসা বোর্ডের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ১২৭ জন। যার মধ্যে মেয়ে ৪৪ হাজার ১৩৫, ছেলে ৫৫ হাজার ৯৯২ জন। এছাড়াও কারিগরি শিক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ১৭ হাজার ৭৫৪। তত্ত্বীয় পরীক্ষা ২ এপ্রিল শুরু হয় এবং শেষ হয় ১৩ মে; ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৪ মে হতে শুরু হয়ে শেষ হয় ২৩ মে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে সহজে সকল বোর্ডের ২০১৮ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ইন্টারনেট, মোবাইলের এসএমএস জানা যাবে
মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে এসএসসির ফলাফল ২০১৮ জানার নিয়মঃ
For HSC Result: HSC <space> First 3 Letters of Board <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
For Alim Result: Alim <space> MAD <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
For Technical Board Result: HSC <space> Tec <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
SMS Short Code for Different Education Board:
Dhaka Board- DHA, Barisal Board- BAR, Rajshahi Board- RAJ, Jessore Board- JES, Comilla Board-COM, Dinajpur Board- DIN, Chittagong Board-CHI, Sylhet Board-SYL, Madrasha Board- MAD
অনলাইনে এইচএসসি পরীক্ষার ফল ২০১৮ জানার নিয়মঃ
অনলাইনে শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ( http://www.educationboardresults.gov.bd ) ও
( http://eboardresults.com ) থেকে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষা (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল মার্কশীট সহ পাওয়া যাবে।
Best Android Apps for HSC Result 2018
রেজাল্ট যখন পাবলিশ হয়, তখন ওয়েবসাইটে খুব বেশি ট্রাফিক থাকায়, ওয়েবসাইটটি ডাউন থাকে ৷ ফলে স্মার্ট ফোন কিংবা ইন্টারনেট কানেকশন থাকা সত্বেও, আপনি আপনার ফলাফল সময় মতো হাতে পাচ্ছেন না ৷ অথচ এই " All Board Results BD ” টি দিয়ে মোবাইলে খুব সহজে ফল জানতে পারবেন মার্কসীটসহ।
চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে সহজে সকল বোর্ডের ২০১৮ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ইন্টারনেট, মোবাইলের এসএমএস জানা যাবে
মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে এসএসসির ফলাফল ২০১৮ জানার নিয়মঃ
For HSC Result: HSC <space> First 3 Letters of Board <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
For Alim Result: Alim <space> MAD <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
For Technical Board Result: HSC <space> Tec <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
SMS Short Code for Different Education Board:
Dhaka Board- DHA, Barisal Board- BAR, Rajshahi Board- RAJ, Jessore Board- JES, Comilla Board-COM, Dinajpur Board- DIN, Chittagong Board-CHI, Sylhet Board-SYL, Madrasha Board- MAD
অনলাইনে এইচএসসি পরীক্ষার ফল ২০১৮ জানার নিয়মঃ
অনলাইনে শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ( http://www.educationboardresults.gov.bd ) ও
( http://eboardresults.com ) থেকে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষা (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল মার্কশীট সহ পাওয়া যাবে।
Best Android Apps for HSC Result 2018
রেজাল্ট যখন পাবলিশ হয়, তখন ওয়েবসাইটে খুব বেশি ট্রাফিক থাকায়, ওয়েবসাইটটি ডাউন থাকে ৷ ফলে স্মার্ট ফোন কিংবা ইন্টারনেট কানেকশন থাকা সত্বেও, আপনি আপনার ফলাফল সময় মতো হাতে পাচ্ছেন না ৷ অথচ এই " All Board Results BD ” টি দিয়ে মোবাইলে খুব সহজে ফল জানতে পারবেন মার্কসীটসহ।
Tuesday, July 17, 2018
আগামী সপ্তাহে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ জুলাই, ২০১৮
শেয়ার করতে এখানে ক্লিক করুন
6.7k
Shares
বাছাইকৃত সংবাদঃ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১০-২০১৮
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ভিডিও বা ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি
সম্পাদকঃ
সিদ্দিকুর রহমান খান
সম্পাদকীয় যোগাযোগঃ
বাড়ি নং-১৩ (১ম তলা) নিউ ইস্কাটন, গাউসনগর, ঢাকা- ১০০০।
ফোন: +88-02-9344440(নিউজ)+88-01757-513287(নিউজ)
ই-মেইলঃ
dainikshiksha@gmail.com (নিউজ)
বিজ্ঞাপনঃ
+88-01757-514061(বিকাশ) ই-মেইল-
ad.dainikshiksha@gmail.com প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা ২৯ জুলাই শুরু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট নিরসনে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই এ সংক্রান্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ২০ হাজার স্কুলে প্রধান শিক্ষক নেই। এছাড়াও ২৩ হাজারের মতো সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। সরকার শিক্ষক সংকট দূরীকরণে নানামুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। ইতোমধ্যে ১০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। নতুন করে সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। ফলে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাশ এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস হতে হবে।
জানা গেছে, সহকারী শিক্ষক সংকট দূরীকরণে ২০১৪ খ্রিস্টাব্দের রাজস্ব খাতের স্থগিত হওয়ায় ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪ খ্রিস্টাব্দের স্থগিত নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা গত ২০ এপ্রিল শুরু হয়। চারটি ধাপে সারা দেশের ৬২টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ৮ জুলাই লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। এতে মোট ৬ লাখ ১৬ হাজার ৬৪ জন পরীক্ষায় অংশ নেন তার মধ্যে ২৯ হাজার ৫৫৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়ে ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। অক্টোবরের মধ্যে এ নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, নতুন করে রাজস্ব খাতে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে শিক্ষক নিয়োগের প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আগামী সপ্তাহের সোম বা মঙ্গলবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে।
সুত্রঃ দৈনিক শিক্ষা
শেয়ার করতে এখানে ক্লিক করুন
6.7k
Shares
বাছাইকৃত সংবাদঃ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১০-২০১৮
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ভিডিও বা ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি
সম্পাদকঃ
সিদ্দিকুর রহমান খান
সম্পাদকীয় যোগাযোগঃ
বাড়ি নং-১৩ (১ম তলা) নিউ ইস্কাটন, গাউসনগর, ঢাকা- ১০০০।
ফোন: +88-02-9344440(নিউজ)+88-01757-513287(নিউজ)
ই-মেইলঃ
dainikshiksha@gmail.com (নিউজ)
বিজ্ঞাপনঃ
+88-01757-514061(বিকাশ) ই-মেইল-
ad.dainikshiksha@gmail.com প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা ২৯ জুলাই শুরু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট নিরসনে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই এ সংক্রান্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ২০ হাজার স্কুলে প্রধান শিক্ষক নেই। এছাড়াও ২৩ হাজারের মতো সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। সরকার শিক্ষক সংকট দূরীকরণে নানামুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। ইতোমধ্যে ১০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। নতুন করে সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। ফলে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাশ এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস হতে হবে।
জানা গেছে, সহকারী শিক্ষক সংকট দূরীকরণে ২০১৪ খ্রিস্টাব্দের রাজস্ব খাতের স্থগিত হওয়ায় ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪ খ্রিস্টাব্দের স্থগিত নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা গত ২০ এপ্রিল শুরু হয়। চারটি ধাপে সারা দেশের ৬২টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ৮ জুলাই লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। এতে মোট ৬ লাখ ১৬ হাজার ৬৪ জন পরীক্ষায় অংশ নেন তার মধ্যে ২৯ হাজার ৫৫৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়ে ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। অক্টোবরের মধ্যে এ নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, নতুন করে রাজস্ব খাতে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে শিক্ষক নিয়োগের প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আগামী সপ্তাহের সোম বা মঙ্গলবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে।
সুত্রঃ দৈনিক শিক্ষা
Monday, July 16, 2018
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ২৯ জুলাই ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ বিস্তারিত
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ মৌখিক পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে।
ডিপিই জানায়, রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০১৪’ দীর্ঘদিন স্থগিত থাকার পর গত ২০ এপ্রিল লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়। চারটি ধাপে সারা দেশের ৬১টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট ৬ লাখ ১৬ হাজার ৬৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ২৯ হাজার ৫৫৫ জন উত্তীর্ণ হন। নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী আসন প্রতি তিনজন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তার মধ্যে দুইজন নারী ও একজন পুরুষ প্রার্থী রয়েছেন। গত ৮ জুলাই সারা দেশের সব জেলার লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়।
জানা গেছে, আগামী ২৯ জুলাই থেকে মৌখিক পরীক্ষা শুরু হবে। দেশের ৬১ জেলার মৌখিক পরীক্ষার জন্য জেলা প্রশাসকের সমন্বয়ে ৬১টি আলাদা ‘ভাইবা কমিটি’ গঠন করা হয়েছে। আগামী ১০ আগস্টের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ হবে। পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে অক্টোবরের মধ্যে নিয়োগ কার্যক্রম শেষ করা হবে। সব প্রার্থীর মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে মৌখিক পরীক্ষার সময় জানিয়ে দেয়া হবে। এ সময়ের মধ্যে বাকি তিন জেলাও (পার্বত্য তিন অঞ্চল) স্থানীয়ভাবে মৌখিক পরীক্ষা ও নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিপিই’র মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল জাগো নিউজকে বলেন, শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই থেকে শুরু হয়ে ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে এ পরীক্ষা।
তিনি বলেন, মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রতিটি জেলা প্রশাসকের সমন্বয়ে তিন সদস্যের একটি করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২০ নম্বরে মৌখিক পরীক্ষা হবে। তার মধ্যে ৫ নম্বর একাডেমিক সনদে দেয়া হবে, বাকি ১৫ নম্বর কমিটির সদস্যরা মূল্যায়ন করবেন।
সূত্রঃ জাগোনিউজ২৪
জাল সনদধারীও শিক্ষক নিবন্ধনের মেধাতালিকায়!
হাইকোর্টের নির্দেশে ১ম থেকে ১৩তম বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) শিক্ষক নিবন্ধনের সমন্বিত ফলাফল গত ১০ জুলাই প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু প্রত্যাশীদের অভিযোগ, এই ফলে প্রচুর ভুল তথ্য রয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে রোল নম্বর দিয়ে সার্চ করলে প্রার্থীর নাম আসছে না, কারও কারও সাবজেক্ট ভিন্ন দেখাচ্ছে, পুরুষের নামের স্থানে দেখাচ্ছে মেয়েদের নাম, এমনকি জাল সনদ নেওয়া প্রার্থীদের নামও এই তালিকায় রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
A
চাকরি প্রার্থীদের অভিযোগ, হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়া সময় ৯০ দিনের মধ্যে গোজামিল দিয়ে মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষের দাবি, যাদের তথ্য ভুল দেখাচ্ছে তারা যেন বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানায়।
A
জানা যায়, অসংখ্যা জাল সনদ বিতরণ, নিবন্ধন পরীক্ষা মাধ্যমে স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগে নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ দিয়ে ভুক্তভোগী চাকরি প্রার্থীরা হাইকোর্টে ১৬৬টি রিট করেন এনটিআরসিএ’র বিরুদ্ধে। প্রার্থীদের করা এইসব রিটের পর হাইকোর্ট ১ম থেকে ১৩তম নিবন্ধনের সমন্বিত মেধাতালিকা প্রকাশের জন্য এনটিআরসিএ-কে ৯০ দিন সময় বেঁধে দেন। এরপর গত ১০ জুলাই সাড়ে ৬ লাখ প্রার্থীর মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়। তার ভিত্তিতে দেশের সব বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শূন্য আসনের তালিকা চাওয়া হয়। সে তালিকা এলে শূন্য আসনে মেধাতালিকা অনুযায়ী যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগের সুপারিশ করা হবে বলে জানানো হয়। তাছাড়া বলা হয়, আগামী এক মাসের মধ্যে শূন্য তালিকা তৈরি করা হবে। তবে ফল প্রকাশের পর মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে অসংখ্যা জাল সনদধারী। এছাড়া অসংখ্য ভুল-ভ্রান্তি চিহ্নিত হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন প্রার্থীরা।
A
উল্লেখ্য, নিবন্ধন পরীক্ষায় অসংখ্যা জাল সনদ দেওয়ার অভিযোগের পর এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ সনদ যাচাই কার্যক্রম শুরু করে। যাচাই-বাছাই শেষে কয়েক হাজার জাল সনদের অস্তিত্ব পায় এনটিআরসিএ। সেই সনদের রোল নম্বর, নামসহ সব তথ্য জানিয়ে এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে।
A
এনটিআরসিএ’র প্রকাশ করা জাল সনদধারীদের নাম ও রোল নম্বরসহ সদস্য প্রকাশিত মেধাতালিকায় পাওয়া গেছে। অসংখ্যা জাল সনদধারী এই মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে।
A
রুহুল আমিন নামে এক প্রার্থী; যার রোল নম্বর ৪০২১৬৭৮৪, তিনি কলেজ পর্যায়ের ইংরেজি বিষয়ের জাল সনদধারী। এনটিআরসিএ নিজেই গত ৩০ জানুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাদের ওয়েব সাইটে এই প্রার্থীকে জাল সনদধারী বলে উল্লেখ করে। কিন্তু সম্প্রতি প্রকাশিত মেধাতালিকাতেও তার স্থান হয়। একই রোল নম্বরধারী আনসারুল হক প্রকৃত সনদধারী।
A
আশরাফুল আলম, যার রোল নম্বর ৪০১২৬২৩১, তিনিও জাল সনদধারী বলে এনটিআরসিএ জানায়। অথচ তাকেও মেধাতালিকায় রাখা হয়েছে। এভাবে অসংখ্যা জাল সনদধারীকে এই মেধাতালিকায় রাখা হয়েছে। চাকরি প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন, হাইকোর্টের নির্দেশে প্রকাশিত ফলাফলে জাল সনদধারীদেরকে স্থান দেওয়ার অর্থই হলো দুর্নীতি করে তাদেরকেও নিয়োগ দেওয়া হবে।
A
বাংলাদেশ শিক্ষক নিবন্ধিত নিয়োগ বঞ্চিত জাতীয় ঐক্য পরিষদের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বাংলা ট্রিবিউনকে অভিযোগ করে বলেন, ‘হাইকোর্টের নির্দেশানুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যে মেধাতালিকা অর্থ্যাৎ মেরিট পজিশন প্রকাশ করা হয়েছে। অথচ নম্বর দেখা যাচ্ছে না যা হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল। এছাড়া যারা জাল সনদ নিয়েছে তাদেরকেও মেধা তালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে।’
A
তিনি আরও বলেন, ‘এনটিআরসি’এ এক সময় ঘটা করে কিছু রোল নম্বর নামসহ প্রকাশ করে যারা জাল সনদ নিয়েছিল। সেই তাদেরই অনেককেই সদ্য প্রকাশিত মেধাতালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে। এটা কিভাবে সম্ভব? এনটিআরসিএ’র উদ্দেশ্য অসৎ। তারা এই জাল সনদধারীদের নিয়োগ দেবে বলেও মেধা তালিকায় রেখেছে। শুধু জাল সনদ নয়, এই মেধাতালিকায় অসংখ্যা ভুল তথ্য রয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে রোল নম্বর দিয়ে সার্চ করলে প্রার্থীর নাম আসছে না, কারও কারও সাবজেক্ট ভিন্ন দেখাচ্ছে।’
A
চুয়াডাঙ্গা জেলার আকরাম। তিনি ১ম নিবন্ধন পরীক্ষায় স্কুল-২ পর্যায় থেকে পাস করে সাবজেক্ট পেয়েছিলেন জেনারেল ম্যাকানিক। তার রোল নম্বর ৬২৫০০৯৮। কিন্তু সদ্য প্রকাশিত ফলাফলে তিনি পেয়েছেন অডিও ভিডিও সিস্টেম সাবজেক্ট। অন্যদিকে তার নাম পাওয়া যাচ্ছে না। তার নামের পাশে লেখা রয়েছে ‘Exact Spelling is being collected’ । অথচ তার মেরিট পজিশন ৭৫ এটা সঠিকই রয়েছে।
A
বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘আমি আজ রাতেই ঢাকায় যাবো। এনটিআরসিএতে অভিযোগ দেবো। দেখি সমাধান হয় কি না। আমি তো ভাবতেই পারছি না এমনটি হবে। পরীক্ষা দিলাম, চাকরির জন্য এতদিন ধরে বসে আছি। নানারকম চড়াই-উৎরাই পার করে হাইকোর্টের মাধ্যমে একটি সুরাহার পথে যাচ্ছি অথচ মনে হচ্ছে আবারও হাইকোর্টে যেতে হবে। বহু চাকরি প্রার্থীর এমন ভুল তথ্য দেখাচ্ছে। সমাধান না হলে আমরা সাংগঠনিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও আদালতে যাবো।’
A
একই জেলার হাসিবুল ইসলাম ১ম নিবন্ধন পরীক্ষায় কলেজ পর্যায় থেকে বাংলা বিষয় পেয়েছিলেন। তার রোল নম্বর ৬৫১০১২৬। সদ্য প্রকাশিত মেধাতালিকার ফল দেখতে তিনি প্রবেশ করেন এনটিআরসিএ’র প্রকাশিত ফলাফলের ওয়েবসাইটে (http://ngi.teletalk.com.bd)। তার মেরিট পজিশন 15711 মেধা তালিকা দেখতে গিয়ে তিনি দেখেন তার নাম দেখাচ্ছে না। সেখানে লেখা আছে, ‘Exact Spelling is being collected’ ।
A
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, দুর্নীতিবাজ ও অযোগ্য ব্যক্তিদের এনটিআরসিএতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাদের আগে ও বর্তমান তালিকা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এনটিআরসিএতে কোনও সমস্যা নিয়ে গেলে প্রতিষ্ঠানের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয় না। সবসময় দরজা বন্ধ থাকায় হতাশ হয়ে সেবা প্রত্যাশীদের ফিরে আসতে হয় বলেও অভিযোগ করেন তারা।
A
বাংলাদেশ শিক্ষক নিবন্ধিত নিয়োগ বঞ্চিত জাতীয় ঐক্য পরিষদের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বাংলা ট্রিবিউনকে অভিযোগ করে বলেন, ‘এনটিআরসিএ অফিসের কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে তারা নানাভাবে দুর্নীতি করে আসছে। জাল সনদ থেকে শুরু করে নানা ধরনের অপকর্মে লিপ্ত তারা।’
A
এদিকে মেধাতালিকায় ভুল-ভ্রান্তি ও জাল সনদধারী সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এনটিআরসিএ’র চেয়ারম্যান এ এমএম আজহার।
A
বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘ভুল হওয়ার কথা নয়, তবু যদি কারও চোখে ভুল হয়েছে বলে দৃষ্টিগোচর হয়, তাহলে আমাদের তারা জানাবেন। ইতোমধ্যে আমাদের কাছে এমন কয়েকটি অভিযোগ এসেছে। যদি সত্যিই ভুল হয়ে থাকে তাহলে আমরা তা সংশোধন করে দেবো।’ কিন্তু জাল সনদধারীর স্থান হয়েছে মেধা তালিকায় এমন প্রশ্ন করলে তিনি অস্বীকার করে ফোন রেখে দেন।
Copyright : বাংলা ট্রিবিউন
১৫তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি শিগগিরই
প্রথম থেকে ত্রয়োদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সম্মিলিত মেধা তালিকা প্রকাশের কাজ শেষ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এবার শুরু হয়েছে ১৫তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের প্রক্রিয়া।
এনটিআরসিএ সূত্র জানায়, পঞ্চদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি আগামী মাসের শুরুর দিকে প্রকাশ হতে পারে। এনটিআরসির সদস্য মো. হুমায়ুন কবির এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ১৫তম নিবন্ধন পরীক্ষা আয়োজনে সব প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে।
তিনি আরো বলেন, শিগগিরই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। বিজ্ঞপ্তি জারির দুই মাস পরে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার আয়োজন করা হবে। ইতোমধ্যে আমরা পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি তৈরি করেছি। আদালতের নির্দেশে প্রতিবছর নিবন্ধন পরীক্ষার আয়োজন করা হবে।
Thursday, July 12, 2018
আসছে ৪০তম বিসিএস, নেওয়া হবে ২ হাজার
সেপ্টেম্বরে ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে
একটি বিশেষ বিসিএসের পর এবার আসছে ৪০তম বিসিএস। এটি সাধারণ বিসিএস হবে। বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) সূত্র জানিয়েছে, খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে। পিএসসি মনে করছে, এই বিসিএসেও আবেদন তিন লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে। পিএসসি সূত্র জানায়, চিকিৎসকদের জন্য ৩৯তম বিশেষ বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আগামী ৩ আগস্ট এবং ৮ আগস্ট ৩৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে। এই পরীক্ষা নেওয়ার পরই ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ৪০তম বিসিএসের জন্য তারা বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে প্রায় ২ হাজার ক্যাডার নিয়োগের শূন্য পদ পেয়েছে। সেই তালিকা তারা পিএসসিতে পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন পিএসসি সেটির ওপর নির্ভর করে ৪০তম বিসিএস পরীক্ষার আয়োজন করবে। এতে প্রশাসন ক্যাডারে ২০০ জন, পুলিশে ৭৫ জন, পররাষ্ট্রে ২৫, ইকোনমিক ক্যাডারে ৪৫, কর ক্যাডারে ২৪ জন, অডিটে ২২, শিক্ষায় দুই শতাধিক, আনসারে ১২। এ ছাড়া দীর্ঘদিন পর কাস্টমস ক্যাডারে ৩২ জন ক্যাডার নেওয়ার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ৪০তম বিসিএসের শূন্য পদের তালিকা পিএসসিতে পাঠানো হয়েছে। সব মিলিয়ে এই সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। পিএসসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিক প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ৪০তম বিসিএস নিয়ে কাজ করছি। এখন ৩৮তম ও ৩৯তম বিসিএসের পরীক্ষার দিন ধার্য করা হয়েছে। ৩ আগস্ট ৩৯তম বিসিএসের পরীক্ষা নেব এবং ৮ আগস্ট ৩৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে। ৮ থেকে ১৩ আগস্ট এই বিসিএসের আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষা হবে। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঐচ্ছিক বিষয়ের পরীক্ষা হবে। এই পরীক্ষা শেষ হলে আমরা ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি আমাদের ওয়েবসাইটে ও পত্রিকায় প্রকাশ করব।’ মোহাম্মদ সাদিক বলেন, সেপ্টেম্বরে ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে। পিএসসি সূত্র জানায়, ৪০তম বিসিএসেও লিখিত পরীক্ষার প্রতিটি খাতা দুজন পরীক্ষক মূল্যায়ন করবেন। তাঁদের নম্বরের ব্যবধান ২০ শতাংশের বেশি হলে তৃতীয় পরীক্ষকের কাছে খাতা পাঠানো হবে। এর ফলে পরীক্ষার্থীদের মেধা যথাযথভাবে মূল্যায়িত হবে বলে মনে করছে পিএসসি। এই বিসিএস থেকে বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় আলাদা করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে ৫০ নম্বরের প্রশ্ন রাখা হবে। কেউ চাইলে ইংরেজিতেও এই বিসিএস দিতে পারবেন। সাত বিভাগের পাশাপাশি এবার নতুন বিভাগ ময়মনসিংহেও পরীক্ষা নেওয়া হবে।
সূত্রঃ প্রথম আলো
Wednesday, July 11, 2018
১১৬৬ পদে খাদ্য অধিদপ্তরের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
১১৬৬ পদে খাদ্য অধিদপ্তরের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
আবেদনের শেষ তারিখ: ১৪ আগস্ট ২০১৮
আবেদন শুরুঃ ১৭ জুলাই, ২০১৮ ইং
আবেদনের শেষ তারিখঃ ১৪ অগাস্ট, ২০১৮ ইং
অনেক দিন পর একটি বড় নিয়োগ আসছে। আশাকরি অনেকের কপাল ই খুলবে এবার।
লিংকঃ আবেদন ফরম
আবেদনের শেষ তারিখ: ১৪ আগস্ট ২০১৮
আবেদন শুরুঃ ১৭ জুলাই, ২০১৮ ইং
আবেদনের শেষ তারিখঃ ১৪ অগাস্ট, ২০১৮ ইং
অনেক দিন পর একটি বড় নিয়োগ আসছে। আশাকরি অনেকের কপাল ই খুলবে এবার।
লিংকঃ আবেদন ফরম
Subscribe to:
Posts (Atom)