Search This Blog
Tuesday, July 31, 2018
যেভাবে পড়লে প্রাইমারিতে শিক্ষক হিসেবে আপনার চাকরি হবে: মানবন্টন ও সাজেশন সহ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার মানবন্টন
লিখিত পরীক্ষার নম্বর ৮০। মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ২০।
#বাংলা -20 মার্কস
★বাংলা সাহিত্য-3 মার্কস
★বাংলা ব্যাকরণ -17 মার্কস
#গনিত-20 মার্কস
★পাটিগনিত-8/9 মার্কস
★বীজগনিত-5/6মার্কস
★জ্যামিতি-5মার্কস
#ইংরেজি-20মার্কস
#সাধারণ জ্ঞান-20 মার্কস
★বাংলাদেশ7/8 মার্কস
★আন্তর্জাতিক-5/6 মার্কস
★সাম্প্রতিক 5/6 মার্কস
#ভাইবা:-20 মার্কস
.
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। লিখিত পরীক্ষা নেয়া হবে এমসিকিউ পদ্ধতিতে। বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞানের প্রতিটি বিষয় থেকে ২০টি করে মোট ৮০টি নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্ন থাকবে। প্রতিটি প্রশ্নের মান ১ প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে। চারটি উত্তর ভুল হলেই কাটা যাবে ১ নম্বর।
#পরীক্ষার হলে করণীয় :
প্রবেশপত্র সঙ্গে আনতে হবে। বই, উত্তরপত্র, নোট, কাগজপত্র, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোনসহ ইলেকট্রিক ঘড়ি ও কোনো ধরনের ইলেকট্রিক ডিভাইস সঙ্গে রাখা যাবে না। উত্তরপত্র পূরণ করতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। অসাবধানতাবশত ভুল হলে উত্তরপত্র বাতিল হতে পারে। কালো কালির বলপয়েন্ট কলম দিয়ে ওএমআর উত্তরপত্র পূরণ করা ভালো। প্রত্যেক প্রশ্নের উত্তরের জন্য একটি বৃত্তাকার ঘর ভরাট করতে হবে। একই প্রশ্নের উত্তরে একাধিক উত্তরটি বাতিল হবে ও নম্বর কাটা যাবে। কোনো প্রশ্নের উত্তর ভুল হলে তা কেটে অন্য কোনো ঘর ভরাট করা যাবে না। ওএমআর শিট ভাঁজ করা যাবে না, নির্ধারিত ঘর ছাড়া উত্তরপত্রের অন্য কোথাও দাগ দেয়া যাবে না। রোল নম্বর, প্রশ্নপত্রের সেট কোড, জেলা কোড, উপজেলা/থানা কোড, সেক্স কোড নম্বর অবশ্যই পূরণ করতে হবে, নইলে উত্তরপত্র বাতিল হবে। ওএমআর শিটে রোল নম্বরের ঘর পূরণ করার সময় রোল নম্বরের নিচের বৃত্তাকার ঘরগুলোতে সঠিক সংখ্যা কালো কালির বলপয়েন্ট কলম দ্বারা পুরো ভরাট করতে হবে। হাজিরা শিটে খাতার ক্রমিক নম্বর ও প্রশ্নের সেট নম্বর লিখে নির্ধারিত ঘরে প্রার্থীকে স্বাক্ষর করতে হবে।
#বাংলাঃ
জোর দিতে হবে : বাংলা অংশে ব্যাকরণের ওপর বেশি জোর দিতে হবে। অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড প্রণীত ব্যাকরণ বইয়ের সব অধ্যায় উদাহরণসহ ভালোভাবে পড়তে হবে। জানতে হবে কবি-সাহিত্যিকদের সাহিত্যকর্ম ও জীবনী সম্পর্কে। এসএসসি ও এইচএসসি বোর্ড বইয়ের লেখক পরিচিতি ও সাধারণ জ্ঞান বইয়ের সাহিত্যিক পরিচিত, বই পরিচিতি অংশ পড়লে অনেকটা সহায়ক হবে।
fb/BDCareerGuide
বিগত পরীক্ষায় যা এসেছে : ২৭ জুন ও ২৮ আগস্ট ২০১৫ ( ২০১৮ সালের প্রশ্ন নিচে দেখুন) নিয়োগের প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ব্যাকরণ থেকে ভাষা, বর্ণ, শব্দ, সন্ধি বিচ্ছেদ, কারক, বিভক্তি, উপসর্গ, অনুসর্গ, ধাতু, সমাস, বানান শুদ্ধি, পারিভাষিক শব্দ, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, বাগধারা, এককথায় প্রকাশ থেকে প্রশ্ন এসেছে। সাহিত্য অংশে গল্প বা উপন্যাসের রচয়িতা, কবিতার পঙ্ক্তি উল্লেখ করে কবির নাম থেকে প্রশ্ন ছিল।
#ইংরেজিঃ
জোর দেয়ার দরকার : ইংরেজি গ্রামারে Right forms of verb, Tense, Preposition, Parts of Speech, Voice, Narration, Spelling, Sentence Correction-এর নিয়ম জানতে হবে এবং গ্রামার বইয়ের উদাহরণ থেকে চর্চা করতে হবে। মুখস্থ করতে হবে Phrase and Idoims, Synonym, Antonym ভালোভাবে শিখতে হবে। বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন সমাধান করলে ভালো করা যাবে।
বিগত পরীক্ষায় যা এসেছে : বিগত দুই পর্যায়ের পরীক্ষায় ইংরেজি থেকে বাংলা অনুবাদ এসেছে।
#গণিতঃ
যা শেখা ও করা প্রয়োজন : পাটিগণিতের পরিমাপ ও একক, ঐকিক নিয়ম, অনুপাত, শতকরা, সুদকষা, লাভক্ষতি, ভগ্নাংশ, বীজগণিতের সাধারণ সূত্রাবলী থেকে প্রশ্ন থাকে। মুখে মুখে ও সূত্র প্রয়োগ করে সংক্ষেপে ফল বের করার প্র্যাকটিস করতে হবে। যাতে প্রশ্ন দেখামাত্রই সূত্র প্রয়োগ করে ফল বের করা যায়। জ্যামিতিতে প্রস্তুতি ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, বর্গক্ষেত্র, রম্বস, বৃত্ত ইত্যাদির সাধারণ সূত্র ও সূত্রের প্রয়োগ দেখতে হবে। মাধ্যমিক পর্যায়ে পাঠ্যবই বিশেষত অষ্টম ও নবম-দশম শ্রেণির গণিত বই অনুসরণ করলে ভালো হবে।
#সাধারণ জ্ঞানঃ
যা গুরুত্ব দিয়ে পড়া প্রয়োজন : প্রশ্ন বেশি আসে বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশের শিক্ষা, ইতিহাস, ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ, ভূপ্রকৃতি ও জলবায়ু, সভ্যতা ও সংস্কৃতি, বিখ্যাত স্থান, বাংলাদেশের রাষ্ট্র ব্যবস্থা, অর্থনীতি, বিভিন্ন সম্পদ, জাতীয় দিবস থেকে প্রশ্ন আসে। fb/BDCareerGuide
#আন্তর্জাতিক অংশে বিভিন্ন সংস্থা, দেশ, মুদ্রা, রাজধানী, দিবস, পুরস্কার ও সম্মাননা থেকে খেলাধুলা প্রশ্ন থাকে
#সাধারণ বিজ্ঞান থেকে বিভিন্ন রোগব্যাধি, খাদ্যগুণ, পুষ্টি, ভিটামিন থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। নিয়মিত বেশি বেশি পত্রিকা পড়ার অভ্যাস করলে সাধারণ জ্ঞানের প্রশ্নের উত্তর সহজ হবে।
বিগত পরীক্ষায় যা এসেছে : বিগত দুই ধাপের পরীক্ষায় অন্যান্য বিষয়ের সঙ্গে ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাস, কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি থেকে প্রশ্ন করা হয়।
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮ (Updated)
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৩০ আগস্ট ২০১(রাতঃ ১১.৫৯ মিঃ)
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট নিরসনে রাজস্বখাতভুক্ত নতুন করে আরও ১২ হাজার ‘সহকারী শিক্ষক’ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। পার্বত্য তিন জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান ব্যতীত এ দরখাস্ত আহ্বান করা হয়েছে। সোমবার এ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই)। আগামী ১ আগস্ট সকাল সাড়ে ১০টা থেকে অনলাইনে আবেদন কার্যক্রম শুরু হয়ে ৩০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে।
আবেদনের যোগ্যতা
সহকারী শিক্ষক পদে আবেদনের জন্য
পুরুষ প্রার্থীদের কমপক্ষে স্নাতক বা সমমানের ডিগ্রিধারী হতে হবে।
নারী প্রার্থীরা উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই আবেদন করতে পারবেন।
প্রার্থীদের শিক্ষাজীবনে সব পরীক্ষায় কমপক্ষে দ্বিতীয় শ্রেণি বা বিভাগ বা সমমানের জিপিএ থাকতে হবে( GPA Calculation পদ্ধতি নিচে দেখুন) । ৩০ আগস্ট ২০১৮ তারিখে সাধারণ প্রার্থীদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩২ বছর। পার্বত্য তিন জেলা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান ব্যতীত বাংলাদেশী নাগরিকরা পদগুলোতে আবেদন করতে পারবেন।
যাদের জন্ম তারিখঃ ৩০ আগস্ট ১৯৮৮ থেকে ৩০ আগস্ট ২০০০ সালের মধ্যে শুধু তারাই আবেদন করতে পারবেন। ( ৩০.৮.১৯৮৮ - ৩০.৮.২০০০)
বেতন:
প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রার্থীদের জাতীয় বেতনস্কেল ২০১৫ অনুযায়ী ১০,২০০/- ২৪,৬৮০/ টাকা, প্রশিক্ষণবিহীন প্রার্থীদের ৯,৭০০/- ২৩,৪৯০/ টাকা স্কেলে বেতন দেয়া হবে।
আবেদনের নিয়ম:
প্রার্থীরা অনলাইনে dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আগামী ১ আগস্ট সকালঃ১ ০.৩০ মিনিট থেকে অনলাইনে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে। আবেদন করা যাবে ৩০ (রাতঃ ১১.৫৯ মিঃ) আগস্ট পর্যন্ত।
আবেদন ফিঃ ১৬৬.৫০ টাকা
আবেদন শুরুঃ ১ আগস্ট ২০১৮( সকালঃ ১০.৩০ মিঃ)
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৩০ আগস্ট ২০১৮(রাতঃ ১১.৫৯ মিঃ)
আবেদনের লিংকঃhttp://dpe.teletalk.com.bd/
Monday, July 30, 2018
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি: রবিবার থেকে আবেদন, চলবে ১৫ দিন
আগামী রবিবার থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আবেদন নেওয়া সিদ্বান্ত নিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঢুকে নির্ধারিত সফটওয়ারের মাধ্যমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। ১৫ দিন পর্যন্ত আবেদন করা যাবে। গতকাল সোমবার দুপুরে ব্যানবেইসে (বাংলাদেশ শিক্ষা ও পরিসংখ্যান ব্যুরো) অনুষ্ঠিত মন্ত্রণালয় গঠিত এমপিওভুক্তিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান যাছাই-বাছাই কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।
সভা শেষে কমিটির আহ্বায়ক মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক) জাবেদ আহমেদ আজকালের খবরকে বলেন, ‘রবিবার থেকে অনালাইনে আবেদন নেওয়া হবে। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে একটি সফরওয়্যারের লিংক দেওয়া হবে। তাতে আবেদনের সব নির্দেশনা দেওয়া থাকবে। অনলাইনে আবেদন ফরমটি পূরণ করতে হবে। ১৫দিন আবেদনের সময় দেওয়া হবে।’
সভায় কমিটির সদস্য ব্যানবেইসের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহ, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের যুগ্ম সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক) সালমা জাহান, যুগ্ম সচিব (আইন) মু. ফজলুর রহমান, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সরকার আবদুল মান্নান, মাউশির পরিচালক (কলেজ) প্রফেসর মোহাম্মদ শামছুল হুদাসহ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সভায় শুধু আবেদন নেওয়ার তারিখ ঠিক করা হয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে। তবে এর আগে গত ১৯ জুলাই শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের সভাপতিত্বে একটি সভায় হয়েছে। সভায় সিদ্বান্ত হয়েছে, এমপিও নীতিমালা ২০১৮ অনুযায়ী এমপিও প্রত্যাশিত আবেদন গ্রহণ শেষে প্রতিষ্ঠানের তালিকা মন্ত্রীর কাছে জমা দিবে আবেদন যাচাই-বাছাই কমিটি। যোগ্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকা উপজেলা ও সংসদীয় আসন ভিত্তিক করে প্রস্তুত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিটিকে।
সূত্র আরও জানায়, নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক, উচ্চমাধ্যমিক কলেজ ও স্নাতক (পাস)- এই পাঁচ স্তরের এপিওভুক্তির জন্য আলাদা আবেদন করা যাবে। একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এক বা একাধিক স্তরের জন্য আবেদন করতে পারবে। আবেদনের যোগ্যতার অন্যতম শর্ত পাবলিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণের হার নির্ধারণের ক্ষেত্রে ২০১৫, ১৬ ও ১৭ সালের পরীক্ষার পাসের হারের গড় করে মান নির্ধারণ করা হবে। এমপিও প্রত্যাশিত প্রতিষ্ঠানের নির্দেশিকায় সিটে সংশ্লিষ্ট সংসদীয় এলাকা/উপজেলায় বর্তমান এমপিও প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবং জনসংখ্যার ভিত্তিতে প্রাপ্যতার সংখ্যা উল্লেখ করতে বলা হয়েছে। ব্যানবেইসের মহাপরিচালক মো. ফসিউল্লাহকে আহ্বায়ক করে ‘অনলাইন অ্যাপলিকেশন গ্রহণ ও ব্যবস্থাপনা’ কমিটি করা হয়। কমিটির তৈরি করা সফটওয়ারটি ১৯ জুলাইর সভায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (http://shed.portal.gov.bd) এ on line MPO শিরোনামে একটি software এর লিংক দেওয়া হবে। মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঢুকে এ সফটওয়ারের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। সফটওয়ারটি ঢুকলেই তিনটি নির্দেশিকা আইকন (Icon) দেখা যাবে। তাতে আবেদনের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া থাকবে। এমপিও প্রত্যাশিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধানরা নির্দেশিনা অনুসরণ করে সহজেই অন লাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবেন।
আবেদিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গ্রেডিং করার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য তথা শিক্ষার্থীর সংখ্যা, পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীর সংখ্যা ও পাসের হারসহ বিভিন্ন তথ্য ব্যানবেইস ও শিক্ষাবোর্ডের ডাটবেইজ থেকে ইমপুর্ট করা হবে। এ সকল তথ্যের ভিত্তিতে এমপিও নীতিমালার শর্তানুযায়ী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গ্রেডিং তালিকা স্বয়ংক্রিয়ভাবে তৈরি হবে।
সূত্র আরও জানায়, সফটওয়্যারটি ওরাল ডাটাবেস (Oracle Databace) সমৃদ্ধ রেড হার্ট এন্টারপ্রাইজ লিনাক্স (Red Hat Enterprise linux) অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা পারিচালিত হবে। অ্যাপাসি কনফিগারেশনসহ (apache configration) জাভা স্কিপ্ট লাইব্রেরি ব্যবহার করে সফটওয়্যারটি তৈরি করা হয়েছে। সফটওয়্যারের মাধ্যমে জমাকৃত যাবতীয় তথ্য ব্যানবেইসের সার্ভারে সংরক্ষিত থাকবে। ব্যানবেইসের অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে ডাটা সিকিউরিটি নিশ্চিত করা হবে।
প্রসঙ্গত, গত ২০ জুন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ ‘বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা-২০১৮’র ১৬(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী এমপিওভুক্তির জন্য প্রতিষ্ঠান যাছাই-বাছাই ও অনলাইন অ্যাপলিকেশন গ্রহণ ও ব্যবস্থাপনা পৃথক দুটি কমিটি করা হয়। কমিটির কর্মপরিধি উল্লেখ করে মন্ত্রণালয়ের জারি করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, এমপিও নীতিমালা-২০১৮ অনুযায়ী নতুন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করবে। প্রতিষ্ঠানের আবেদনে প্রদত্ত তথ্যে কোনো অনিয়ম বা অসামঞ্জসতা থাকলে তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সরকারের কাছে সুপারিশ করবে। প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে সুপারিশও করতে কমিটিকে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের পর থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি বন্ধ রয়েছে। গত ১০ জুন থেকে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে এমপিওভুক্তির দাবিতে বেসরকারি নন-এমপিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিককরা অনশনসহ নানা কর্মসূচি পালন করছেন। পরে সরকারের আশ^াসে তারা বাড়ি ফিলে গেছেন। এর আগে গত ডিসেম্বর মাসেও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে আন্দোলন করেছেন। ২০১৩ সাল থেকে শিক্ষকরা দাবি আদায়ে নানা কর্মসূচি পালন করছেন। তাদের দাবির প্রেক্ষিতেই সরকার নতুন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সূত্র: আজকালের খবর
প্রাইমারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৮ প্রকাশ
আবেদনের শেষ তারিখঃ ৩০ আগস্ট ২০১৮
Circular: Click Here
আবেদন শুরুঃ ১ আগস্ট ২০১৮
Apply Link: Click Here
Sunday, July 29, 2018
শিক্ষক নিয়োগে বেশ কিছু পরিবর্তন আনছে এনটিআরসিএ
বেসরকারি স্কুল ও কলেজে শিক্ষক নিয়োগের প্রক্রিয়ায় বেশ কিছু পরিবর্তন আসছে। নতুন এই নিয়োগ পদ্ধতির ফলে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বেশিসংখ্যক প্রার্থীর নিয়োগ পাওয়ার পথ অনেকটাই সুগম হবে।
কেন্দ্রীয়ভাবে এনটিআরসিএর মাধ্যমে এর আগে শিক্ষক নিয়োগে চাকরিপ্রার্থীরা বিভিন্ন বিপত্তির শিকার হলেও নতুন পদ্ধতিতে সেসব থেকেও রেহাই পাবেন— এমনটাই মনে করছে এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ। সব মিলিয়ে বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগপ্রত্যাশীদের জন্য আসছে বড় ধরনের সুখবর।
বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) সূত্রে এসব খবর জানা গেছে।
শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ার পরিবর্তনগুলো হলো-
- আগে একজন চাকরিপ্রার্থী একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগের জন্য আবেদন করলে মেধা অনুযায়ী একাধিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হতেন। এতে অনেক চাকরিপ্রার্থী কোথাও নিয়োগের সুপারিশ না পেয়ে বেকার থাকতেন। কিন্তু নতুন প্রক্রিয়ায় একজনয় চাকরিপ্রার্থী একাধিক আবেদন করলেও একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্ত হবেন।
- এ আবেদনের ক্ষেত্রে প্রথম নিবন্ধনে উত্তীর্ণ থেকে শুরু করে সর্বশেষ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণরাও আবেদন করতে পারবেন।
- আগে দেখা যেত কেউ কেউ একাধিক প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ পাচ্ছেন, আবার কেউ কেউ একটি প্রতিষ্ঠানেও নিয়োগের সুপারিশ পাচ্ছেন না। বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এনটিআরসিএর নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় এমন কোনো বিপত্তি দেখা দেবে না এমনটাই মনে করছে কর্তৃপক্ষের।
এ প্রসঙ্গে এনটিআরসিএ চেয়ারম্যান এএমএম আজহার বলেন, প্রথমবার কেন্দ্রীয় পদ্ধতিতে নিয়োগ দিতে গিয়ে বেশ কিছু সমস্যা দেখা গিয়েছিল। এবার সেগুলো শুধরে নেয়া হচ্ছে। আশা করছি, ভবিষ্যতে চাকরিপ্রার্থীদের আগের মতো সমস্যায় পড়তে হবে না।
- একজন চাকরিপ্রার্থী নিয়োগের ক্ষেত্রে পিএসসির আদলে একাধিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পছন্দ দিতে পারবেন। তবে ফলাফলে তাকে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই নিয়োগের জন্য মনোনীত করা হবে। ফলে প্রার্থীদের হতাশার কিছু নেই। একটি সফটওয়্যারের মাধ্যমে ডিজিটালাইজড পদ্ধতিতে সম্পূর্ণ নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে বলেও তিনি জানান।
সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে বর্তমানে শিক্ষকদের শূন্য পদের তালিকা সংগ্রহ করা হচ্ছে। এ তালিকা ধরেই জারি করা হবে শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি।
এনটিআরসিএর মাধ্যমে সব পদে নিয়োগ প্রক্রিয়াধীন : শিক্ষামন্ত্রী

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান (অধ্যক্ষ/প্রধান শিক্ষক) ও অন্যান্য সাপোর্ট স্টাফ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) মাধ্যমে নিয়োগের বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। জেলা প্রশাসক সম্মেলনে তিনি একথা জানান।
আরও পড়ুন: টিউশন ফি ব্যয়ের নীতিমালা তৈরি বিবেচনাধীন: শিক্ষামন্ত্রী
খুলনা জেলা প্রশাসক এনটিআরসিএর মাধ্যমে নিয়োগের সুপারিশ করে বলেন, বর্তমানে শুধু এন্ট্রি লেভেলে (প্রভাষক, সহকারী শিক্ষক, সহকারী মৌলভী ইত্যাদি) নিয়োগের লক্ষ্যে প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব এনটিআরসিএর। তিনি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের সব নিয়োগ এনটিআরসিএর মাধ্যমে সম্পন্ন করার সুপারিশ করেন। এনটিআরসিএর মাধ্যমে বেসরকারি স্কুল-কলেজের শিক্ষক নিয়োগ হওয়ায় কিছুটা শৃঙ্খলা এসেছে বলেও তিনি জানান।
গত ২৪ জুলাই ঢাকায় শুরু হয় জেলা প্রশাসক সম্মেলন। এই সম্মেলন শেষ হয় ২৬ জুলাই। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ে সম্মেলন উদ্বোধন করেন। সম্মেলনের প্রথম দিনে জেলা প্রশাসকদের সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে মাঠ পর্যায়ে শিক্ষাব্যবস্থার বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন ডিসিরা।
শিক্ষা মন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, জেলা প্রশাসকরা মাঠ পর্যায়ে শিক্ষা ব্যবস্থার নানা বিষয় উপস্থাপন করেন । ডিসিদের প্রস্তাবিত অনেক বিষয় বাস্তবায়ন হয়েছেন। এ ছাড়াও অনেক বিষয় প্রক্রিয়াধীন রয়েছেন যা শিগগিরিই বাস্তবায়ন হবে ।
তৃণমূলের প্রশাসনকে চাঙা রাখা, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়নে গতি আনা, তৃণমূল পর্যায়ে সরকারের নীতি ও দর্শনের বাস্তবায়ন ও পর্যালোচনা, ভুল-ভ্রান্তি সংশোধন, সরকারের নীতি নির্ধারক ও জেলা প্রশাসকদের মধ্যে সরাসরি মতবিনিময় এবং প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা দেওয়ার লক্ষ্যেই প্রতি বছর মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই জেলা প্রশাসক সম্মেলনের আয়োজন করে।
©dainikshiksha@gmail.com (নিউজ)
৩ আগস্ট অনুষ্ঠিতব্য ৭টি নিয়োগ পরীক্ষার নোটিশ একত্রে
Upcoming 7 Exam Schedule: Date of Exam: 03 August 2018.
1. Combined 3 Bank Exam Date:
Post Name: Senior Officer (General)
MCQ Candidates: 1,61,086 (More or less)
Written Candidates: 5,000 (More or less)
Vacancy: 367
Exam Date: 03 August 2018
Exam Time: 10.30 To 11.30 AM
Exam Taker: Ahsanullah University of Science and Technology (AUST).
Admit: Admit is given already.
Official Notice & Seat Plan: https://erecruitment.bb.org.bd/career/jul242018_bscs_119.pdf
2. Department of Agricultural Extension (DAE) Exam Date:
Exam Type: Practical Test
Post: Office Assistant Cum Computer Typist
Practical Test Schedule: 27,28 July & 3, 4 August 2018
Seat Plan: Bangladesh Computer Council, Plot No. E-14/X, BCC Bhaban, Statistics Road, Agargaon, Dhaka 1207.
Admit Download Link: http://dae.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
Official Notice Link: http://dae.portal.gov.bd/sites/default/files/files/dae.portal.gov.bd/npfblock//Schedule%20for%20Practical%20test%2018.07.2018.pdf
http://dae.portal.gov.bd/sites/default/files/files/dae.portal.gov.bd/npfblock//Doc18.pdf
3. Bangladesh Fisheries Development Corporation (BFDC) Exam Date & Seat Plan:
Exam Type: Written
Post Name:
1. Draftsman
2. Office Assistant Cum Computer Typist
3. Sales inspectors
4. Electrician
5. Plumber
6. Fireman
7. Office Assistant
Exam Date: 03 August 2018
Exam Time: 2.30 to 4.00 PM
Seat Plan: Tejgaon Mohila College, 76 Tejturi Bazaar, Dhaka 1215.
N.B: Admit has sent in your permanent address.
4. Department of Narcotics Control (DNC) Exam Date:
Exam type: MCQ
Post Name & Exam Schedule:
1. Accountants, Exam date: 03 August 2018, Time: 3.00 PM to 4.00 PM
2. Cleaner, Exam date: 03 August 2018, Time: 10.00 AM to 11.00 AM
Seat Plan For all Post: Tejgaon College, Address: Farmgate, 16 Indira Rd, Dhaka 1215.
Admit Download Link: http://dnc.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
5. Bangladesh Council of Scientific and Industrial Research (BCSIR) Exam Date:
Post Name:
1. Senior Scientific Officer (Mining, Geology And Mining And Environment Science)
2. Scientific Officer (Mining, Geology And Mining)
3. Scientific Officer (Mechanical Engineering )
4. Scientific Officer (Environment Science)
5. Assistant Account Officer
Exam Date: 03 August 2018
Exam Time: 10.00 AM
Seat Plan: Institute of Food Science & Technology (IFST), BCSIR, Dhanmondi, Dhaka-1205.
Official Exam Notice & Valid Candidate List: http://www.bcsir.gov.bd/site/view/notices
6. 39th BCS Exam Date:
Exam type: MCQ
Preliminary Exam Date: 03 August 2018
Exam Time: 3.00 to 5.00 PM
N.B: Exam will held in Dhaka Center Only.
Official Exam Notice Link: http://www.bpsc.gov.bd/site/view/psc_exam/বিসিএস-পরীক্ষা
Total MCQ Candidates: 39,954
Vacancy: 4,792
Doctor: 4,542
Dental: 250
39 BCS is Special and Total Marks is 300
Preliminary Marks distribution:
Total marks: 200
Medical Science and dental subjective questions: 100
7. Electricity Generation Company of Bangladesh (EGCB) Exam Date:
Post Name:Assistant Manager (HR/Admin)
Exam Date: 03 August 2018, Time: 10.00 AM
Official Exam Notice: http://www.egcb.com.bd/welcome/news_details/18
Admit Download Link: http://egcb.teletalk.com.bd/admitcard/index.php
N.B: Admit download SMS has sent to candidate Mobile.
Monday, July 23, 2018
সমাজসেবা অধিদপ্তরের ৯৬০ পদের পরীক্ষা পদ্ধতি ও পরীক্ষার প্রস্তুতি
কালের কণ্ঠ, ১৮ জুলাই ২০১৮
হাউস প্যারেন্ট কাম টিচার পদে ১৩ জন, সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর ১০ জন, ফিল্ড সুপারভাইজার ৫০ জন, সমাজকর্মী (ইউনিয়ন) ৪৬৩ জন, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক ১৫৭ জন, গাড়িচালক ১২ জন এবং অফিস সহায়ক পদে ২৫৫ জন নিয়োগ পাবে। হাউস প্যারেন্ট কাম টিচার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে অস্থায়ী রাজস্ব খাতে ও বাকি সব পদে স্থায়ী রাজস্ব খাতে। পদ অনুসারে নিয়োগপ্রাপ্তদের কর্মস্থল হবে সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীনস্থ কার্যালয়ে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিটি ছাপা হয়েছে ১১ জুলাই বাংলাদেশ প্রতিদিন ও যুগান্তরে। পাওয়া যাবে www.dss.gov.bd ওয়েবসাইটে ও bit.ly/2L0LrfQ লিংকে।
আবেদনের যোগ্যতা
হাউস প্যারেন্ট কাম টিচার পদে আবেদনের যোগ্যতা দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতকসহ ব্যাচেলর অব স্পেশাল এডুকেশন ডিগ্রি। ব্রেইল পদ্ধতিতে কম্পিউটার চালনায় অভিজ্ঞতা থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এইচএসসি পাস হলেই আবেদন করা যাবে সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে। সাঁটলিপিতে ইংরেজি প্রতি মিনিটে ৮০, বাংলায় ৫০ শব্দ এবং কম্পিউটার কম্পোজে ইংরেজি ৩০ ও বাংলায় ২৫ শব্দের গতি থাকতে হবে। ফিল্ড সুপারভাইজার পদে আবেদনের যোগ্যতা ন্যূনতম দ্বিতীয় শ্রেণির স্নাতক ডিগ্রি। এ ছাড়া স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে থাকতে হবে কম্পিউটার চালনা প্রশিক্ষণ। দ্বিতীয় বিভাগে এইচএসসি পাস হলেই আবেদন করা যাবে সমাজকর্মী (ইউনিয়ন) পদে। অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদে আবেদনের জন্যও এইচএসসি পাস হতে হবে। বাড়তি যোগ্যতা লাগবে কম্পিউটারে প্রশিক্ষণ এবং কম্পিউটার চালনায় ওয়ার্ড প্রসেসিং, ডাটা এন্ট্রি ও টাইপে ইংরেজিতে এবং বাংলায় মিনিটে ২০ শব্দের গতি। গাড়িচালক পদে আবেদনের যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে অষ্টম শ্রেণি পাস। গাড়ি চালনায় অভিজ্ঞতা এবং হালকা ও ভারী যানবাহন চালনার ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। এসএসসি পাস হলেই আবেদন করা যাবে অফিস সহায়ক পদে। ১ জুলাই ২০১৮ তারিখে সাধারণ প্রার্থীর বয়সসীমা ১৮ থেকে ৩০ বছর। শারীরিক প্রতিবন্ধী, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ক্ষেত্রে বয়স ১৮-৩২ বছর। তবে একই তারিখে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনিদের বেলায় বয়সসীমা ১৮-৩০ বছর। ফিল্ড সুপারভাইজার পদে ও সমাজকর্মী (ইউনিয়ন) পদে বিভাগীয় প্রার্থীদের বয়সসীমা সর্বোচ্চ ৩৫ বছর পর্যন্ত শিথিলযোগ্য।
আবেদন যেভাবে
আবেদন করতে হবে অনলাইনে। dss.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ ও পরীক্ষার ফি জমা দেওয়া শুরু হয়েছে ১৫ জুলাই। আবেদনের শেষ সময় ২৯ জুলাই রাত ১২টা। অনলাইন আবেদনের সময় ৩০০ বাই ৩০০ পিক্সেল ছবি এবং ৩০০ বাই ৮০ পিক্সেলের স্বাক্ষর স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে। ছবির সাইজ সর্বোচ্চ ১০০ কেবি এবং স্বাক্ষরের সাইজ সর্বোচ্চ ৬০ কেবি হতে হবে। আবেদন সাবমিটের আগে সব তথ্য ভালো করে দেখে নিতে হবে, যাতে কোনো ভুল না থাকে। অনলাইনে জমা দেওয়া আবেদনের কপি প্রিন্ট দিয়ে এবং ডাউনলোড দিয়ে সংরক্ষণ করতে হবে। অনলাইনে আবেদন জমা দেওয়ার সময় থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার মধ্যে মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে পরীক্ষার ফি জমা দিতে হবে। ইউজার আইডি ব্যবহার করে টেলিটক প্রি-প্রেইড মোবাইল থেকে এসএমএসের মাধ্যমে পরীক্ষার ফি বাবদ অফিস সহায়ক পদের জন্য ৫৬ টাকা ও বাকি সব পদের জন্য ১১২ টাকা জমা দিতে হবে।
প্রবেশপত্র ও অন্যান্য
dss.teletalk.com.bd অথবা www.dss.gov.bd ওয়েবসাইটে জানা যাবে প্রবেশপত্র প্রাপ্তির সব তথ্য। এ ছাড়া প্রার্থীর দেওয়া মোবাইল নম্বরে এসএমএসেও জানানো হবে। এসএমএসে পাঠানো ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে পরবর্তী সময়ে রোল নম্বর, পদের নাম, ছবি, পরীক্ষার তারিখ, সময় ও পরীক্ষাকেন্দ্রের তথ্যসহ প্রবেশপত্র ডাউনলোড দিয়ে প্রিন্ট করে নেওয়া যাবে। প্রবেশপত্রটি লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার সময় সঙ্গে রাখতে হবে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষায় বসার আগে জমা দিতে হবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র। লাগবে সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের কপি, নাগরিকত্ব সনদ, চারিত্রিক সনদ, কোটার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সনদ প্রথম শ্রেণির গেজেটেড কর্মকর্তার দ্বারা সত্যায়িত করে জমা দিতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার দিন সঙ্গে রাখতে হবে সব সনদের মূল কপি।
পরীক্ষা পদ্ধতি
সমাজসেবা অধিদপ্তর ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি অনুসারে, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে প্রার্থী নির্বাচন করা হয়। ক্ষেত্র বিশেষে নেওয়া হয় ব্যবহারিক পরীক্ষায়ও। অধিদপ্তরের প্রশাসন ও অর্থ শাখা সূত্রে জানা যায়, তৃতীয় শ্রেণির পদগুলোতে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা নেওয়া হয়ে থাকে। এর মধ্যে ৭০ নম্বরের লিখিত এবং ৩০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে। চতুর্থ শ্রেণির নিয়োগ পরীক্ষায় মোট ৫০ নম্বরের মধ্যে ৪০ নম্বরের লিখিত এবং ১০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষা নেওয়া হতে পারে। এমসিকিউ পদ্ধতিতে লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। পদ অনুসারে করা হয় প্রশ্নপত্র। লিখিত পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়ে থাকে। কম্পিউটার অপারেটর পদের লিখিতি পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের জন্য বসতে হবে টাইপিং টেস্ট বা ব্যাবহারিক পরীক্ষায়। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের ডাকা হবে মৌখিক পরীক্ষায়।
পরীক্ষার প্রস্তুতি
সমাজসেবা অধিদপ্তরে কর্মরতদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তৃতীয় শ্রেণির পদগুলোতে বোর্ড নির্ধারিত এসএসসি ও এইচএসসির বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বই থেকে বেশি প্রশ্ন করা হয়। অষ্টম শ্রেণির পাটিগণিত ও বীজগণিত থেকেও প্রশ্ন থাকে। পাঠ্য বইগুলো বেশি বেশি চর্চা করলে লিখিত পরীক্ষায় ভালো করা যাবে। ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলার সমাজকর্মী পদে কর্মরত মো. ফারুকুজ্জামান জানান, সমাজকর্মী পদে অষ্টম-দশম শ্রেণির বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বই থেকে বেশি প্রশ্ন করা হয়। বাংলা ব্যাকরণে সন্ধিবিচ্ছেদ, কারক, বিভক্তি, সমাস, ণত্ববিধান, ষত্ববিধান, প্রবাদ প্রবচন, এককথায় প্রকাশ, বাগধারা থেকে প্রশ্ন আসে। এ ছাড়া সাহিত্য অংশ থেকেও প্রশ্ন করা হয়। ইংরেজি অংশ থেকে Translation, Tense, Preposition, Parts of speech, Verb, Number, Gender, Voice Change, Synonym, Antonym, Transformation of Sentence, Appropriate Word, Idioms and Phrases থেকে প্রশ্ন আসে। গণিতে সরল, সুদকষা, শতকরা, ঐকিক নিয়ম, লসাগু, গসাগু অধ্যায় থেকে প্রশ্ন আসে। সাধারণ জ্ঞানে প্রশ্ন করা হয় জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ঘটনাবলি থেকে। প্রশ্ন থাকে সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ থেকেও।
বিভিন্ন প্রকাশনীর নিয়োগ পরীক্ষার প্রস্তুতি সহায়ক বই পাওয়া যায় বাজারে। সহায়ক হতে পারে এসব বই। বাজারে সাধারণ জ্ঞানের বেশ কিছু প্রকাশনীর বই পাওয়া যায়। পড়তে পারেন গোলাম মোস্তফা কিরনের ‘আজকের বিশ্ব’ ও সেলিম গাজীউর রহমানের ‘স্বপ্নপূরণ’।
মৌখিক পরীক্ষায় প্রার্থীর নিজের সম্পর্কে, পঠিত বিষয় ও নিজ জেলা সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। প্রশ্ন করা হতে পারে সাধারণ জ্ঞান থেকেও।
বেতন-ভাতা
হাউস প্যারেন্ট কাম টিচার পদে ১৬০০০-৩৮৬৪০ টাকা স্কেলে, সাঁটলিপিকার কাম কম্পিউটার অপারেটর পদে ১১০০০-২৬৫৯০ টাকা স্কেলে, ফিল্ড সুপারভাইজার পদে ১০২০০-২৪৬৮০ টাকা স্কেলে, সমাজকর্মী (ইউনিয়ন), অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক এবং গাড়িচালক পদে ৯৩০০-২২৪৯০ টাকা টাকা স্কেলে, অফিস সহায়ক পদে ৮২৫০-২০০১০ টাকা স্কেলে বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যাবে।
Wednesday, July 18, 2018
এইসএসসি ২০১৮ মার্কসিটসহ সবার আগে রেজাল্ট জানতে ভিজিট করুন। বিস্তারিত
এইচএসসি ফলাফল ২০১৮: এবার এইচএসসি পরীক্ষায় ১৩ লাখ ১১ হাজার ৪৫৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে। এর মধ্যে সাধারণ আট বোর্ডে শিক্ষার্থী সংখ্যা ১০ লাখ ৯২ হাজার ৬০৭ জন। তার মধ্যে ছেলে ৫ লাখ ৫২ হাজার ৬১২ এবং মেয়ে ৫ লাখ ৩৯ হাজার ৯৯৫ জন। অন্যদিকে, মাদরাসা বোর্ডের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ১২৭ জন। যার মধ্যে মেয়ে ৪৪ হাজার ১৩৫, ছেলে ৫৫ হাজার ৯৯২ জন। এছাড়াও কারিগরি শিক্ষায় মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ১৭ হাজার ৭৫৪। তত্ত্বীয় পরীক্ষা ২ এপ্রিল শুরু হয় এবং শেষ হয় ১৩ মে; ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৪ মে হতে শুরু হয়ে শেষ হয় ২৩ মে।
চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে সহজে সকল বোর্ডের ২০১৮ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ইন্টারনেট, মোবাইলের এসএমএস জানা যাবে
মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে এসএসসির ফলাফল ২০১৮ জানার নিয়মঃ
For HSC Result: HSC <space> First 3 Letters of Board <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
For Alim Result: Alim <space> MAD <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
For Technical Board Result: HSC <space> Tec <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
SMS Short Code for Different Education Board:
Dhaka Board- DHA, Barisal Board- BAR, Rajshahi Board- RAJ, Jessore Board- JES, Comilla Board-COM, Dinajpur Board- DIN, Chittagong Board-CHI, Sylhet Board-SYL, Madrasha Board- MAD
অনলাইনে এইচএসসি পরীক্ষার ফল ২০১৮ জানার নিয়মঃ
অনলাইনে শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ( http://www.educationboardresults.gov.bd ) ও
( http://eboardresults.com ) থেকে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষা (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল মার্কশীট সহ পাওয়া যাবে।
Best Android Apps for HSC Result 2018
রেজাল্ট যখন পাবলিশ হয়, তখন ওয়েবসাইটে খুব বেশি ট্রাফিক থাকায়, ওয়েবসাইটটি ডাউন থাকে ৷ ফলে স্মার্ট ফোন কিংবা ইন্টারনেট কানেকশন থাকা সত্বেও, আপনি আপনার ফলাফল সময় মতো হাতে পাচ্ছেন না ৷ অথচ এই " All Board Results BD ” টি দিয়ে মোবাইলে খুব সহজে ফল জানতে পারবেন মার্কসীটসহ।
চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে সহজে সকল বোর্ডের ২০১৮ সালের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ইন্টারনেট, মোবাইলের এসএমএস জানা যাবে
মোবাইলে SMS এর মাধ্যমে এসএসসির ফলাফল ২০১৮ জানার নিয়মঃ
For HSC Result: HSC <space> First 3 Letters of Board <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
For Alim Result: Alim <space> MAD <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
For Technical Board Result: HSC <space> Tec <space> Roll Number <space> 2018 এবার মেসেজটি 16222 নাম্বারে পাঠিয়ে দিন। ফিরতি এসএমএসে ফলাফল জানতে পারবেন।
SMS Short Code for Different Education Board:
Dhaka Board- DHA, Barisal Board- BAR, Rajshahi Board- RAJ, Jessore Board- JES, Comilla Board-COM, Dinajpur Board- DIN, Chittagong Board-CHI, Sylhet Board-SYL, Madrasha Board- MAD
অনলাইনে এইচএসসি পরীক্ষার ফল ২০১৮ জানার নিয়মঃ
অনলাইনে শিক্ষাবোর্ডের ওয়েবসাইট ( http://www.educationboardresults.gov.bd ) ও
( http://eboardresults.com ) থেকে উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট পরীক্ষা (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল মার্কশীট সহ পাওয়া যাবে।
Best Android Apps for HSC Result 2018
রেজাল্ট যখন পাবলিশ হয়, তখন ওয়েবসাইটে খুব বেশি ট্রাফিক থাকায়, ওয়েবসাইটটি ডাউন থাকে ৷ ফলে স্মার্ট ফোন কিংবা ইন্টারনেট কানেকশন থাকা সত্বেও, আপনি আপনার ফলাফল সময় মতো হাতে পাচ্ছেন না ৷ অথচ এই " All Board Results BD ” টি দিয়ে মোবাইলে খুব সহজে ফল জানতে পারবেন মার্কসীটসহ।
Tuesday, July 17, 2018
আগামী সপ্তাহে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
নিজস্ব প্রতিবেদক | ১৬ জুলাই, ২০১৮
শেয়ার করতে এখানে ক্লিক করুন
6.7k
Shares
বাছাইকৃত সংবাদঃ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১০-২০১৮
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ভিডিও বা ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি
সম্পাদকঃ
সিদ্দিকুর রহমান খান
সম্পাদকীয় যোগাযোগঃ
বাড়ি নং-১৩ (১ম তলা) নিউ ইস্কাটন, গাউসনগর, ঢাকা- ১০০০।
ফোন: +88-02-9344440(নিউজ)+88-01757-513287(নিউজ)
ই-মেইলঃ
dainikshiksha@gmail.com (নিউজ)
বিজ্ঞাপনঃ
+88-01757-514061(বিকাশ) ই-মেইল-
ad.dainikshiksha@gmail.com প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা ২৯ জুলাই শুরু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট নিরসনে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই এ সংক্রান্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ২০ হাজার স্কুলে প্রধান শিক্ষক নেই। এছাড়াও ২৩ হাজারের মতো সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। সরকার শিক্ষক সংকট দূরীকরণে নানামুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। ইতোমধ্যে ১০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। নতুন করে সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। ফলে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাশ এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস হতে হবে।
জানা গেছে, সহকারী শিক্ষক সংকট দূরীকরণে ২০১৪ খ্রিস্টাব্দের রাজস্ব খাতের স্থগিত হওয়ায় ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪ খ্রিস্টাব্দের স্থগিত নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা গত ২০ এপ্রিল শুরু হয়। চারটি ধাপে সারা দেশের ৬২টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ৮ জুলাই লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। এতে মোট ৬ লাখ ১৬ হাজার ৬৪ জন পরীক্ষায় অংশ নেন তার মধ্যে ২৯ হাজার ৫৫৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়ে ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। অক্টোবরের মধ্যে এ নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, নতুন করে রাজস্ব খাতে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে শিক্ষক নিয়োগের প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আগামী সপ্তাহের সোম বা মঙ্গলবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে।
সুত্রঃ দৈনিক শিক্ষা
শেয়ার করতে এখানে ক্লিক করুন
6.7k
Shares
বাছাইকৃত সংবাদঃ
© সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত ২০১০-২০১৮
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ভিডিও বা ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি
সম্পাদকঃ
সিদ্দিকুর রহমান খান
সম্পাদকীয় যোগাযোগঃ
বাড়ি নং-১৩ (১ম তলা) নিউ ইস্কাটন, গাউসনগর, ঢাকা- ১০০০।
ফোন: +88-02-9344440(নিউজ)+88-01757-513287(নিউজ)
ই-মেইলঃ
dainikshiksha@gmail.com (নিউজ)
বিজ্ঞাপনঃ
+88-01757-514061(বিকাশ) ই-মেইল-
ad.dainikshiksha@gmail.com প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা ২৯ জুলাই শুরু
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক সংকট নিরসনে নতুন করে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। আগামী সপ্তাহেই এ সংক্রান্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্র জানায়, বর্তমানে সারা দেশে প্রায় ৬৪ হাজার ৮২০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। তার মধ্যে প্রায় ২০ হাজার স্কুলে প্রধান শিক্ষক নেই। এছাড়াও ২৩ হাজারের মতো সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য রয়েছে। সরকার শিক্ষক সংকট দূরীকরণে নানামুখী পদক্ষেপ নিচ্ছে। ইতোমধ্যে ১০ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া চলছে। নতুন করে সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আরও ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পুরনো নিয়োগ বিধিমালা অনুসরণ করে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। ফলে নারী আবেদনকারীদের ৬০ শতাংশ কোটায় এইচএসসি বা সমমান পাশ এবং পুরুষের জন্য ৪০ শতাংশ কোটায় স্নাতক বা সমমান পাস হতে হবে।
জানা গেছে, সহকারী শিক্ষক সংকট দূরীকরণে ২০১৪ খ্রিস্টাব্দের রাজস্ব খাতের স্থগিত হওয়ায় ১০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪ খ্রিস্টাব্দের স্থগিত নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা গত ২০ এপ্রিল শুরু হয়। চারটি ধাপে সারা দেশের ৬২টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ৮ জুলাই লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়। এতে মোট ৬ লাখ ১৬ হাজার ৬৪ জন পরীক্ষায় অংশ নেন তার মধ্যে ২৯ হাজার ৫৫৫ জন উত্তীর্ণ হয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই মৌখিক পরীক্ষা শুরু হয়ে ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে। অক্টোবরের মধ্যে এ নিয়োগ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন, নতুন করে রাজস্ব খাতে প্রায় ১২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ইতোমধ্যে শিক্ষক নিয়োগের প্রাথমিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। আগামী সপ্তাহের সোম বা মঙ্গলবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে।
সুত্রঃ দৈনিক শিক্ষা
Monday, July 16, 2018
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষা শুরু ২৯ জুলাই ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ বিস্তারিত
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ-২০১৪’ মৌখিক পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত মৌখিক পরীক্ষা হবে বলে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে।
ডিপিই জানায়, রাজস্ব খাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০১৪’ দীর্ঘদিন স্থগিত থাকার পর গত ২০ এপ্রিল লিখিত পরীক্ষা শুরু হয়। চারটি ধাপে সারা দেশের ৬১টি জেলায় শিক্ষক নিয়োগের লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। মোট ৬ লাখ ১৬ হাজার ৬৪ জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে ২৯ হাজার ৫৫৫ জন উত্তীর্ণ হন। নিয়োগ বিধিমালা অনুযায়ী আসন প্রতি তিনজন প্রার্থী লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। তার মধ্যে দুইজন নারী ও একজন পুরুষ প্রার্থী রয়েছেন। গত ৮ জুলাই সারা দেশের সব জেলার লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়।
জানা গেছে, আগামী ২৯ জুলাই থেকে মৌখিক পরীক্ষা শুরু হবে। দেশের ৬১ জেলার মৌখিক পরীক্ষার জন্য জেলা প্রশাসকের সমন্বয়ে ৬১টি আলাদা ‘ভাইবা কমিটি’ গঠন করা হয়েছে। আগামী ১০ আগস্টের মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ হবে। পরবর্তী দুই মাসের মধ্যে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে অক্টোবরের মধ্যে নিয়োগ কার্যক্রম শেষ করা হবে। সব প্রার্থীর মোবাইলে এসএমএসের মাধ্যমে মৌখিক পরীক্ষার সময় জানিয়ে দেয়া হবে। এ সময়ের মধ্যে বাকি তিন জেলাও (পার্বত্য তিন অঞ্চল) স্থানীয়ভাবে মৌখিক পরীক্ষা ও নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিপিই’র মহাপরিচালক আবু হেনা মোস্তফা কামাল জাগো নিউজকে বলেন, শিক্ষক নিয়োগের মৌখিক পরীক্ষার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। আগামী ২৯ জুলাই থেকে শুরু হয়ে ১০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে এ পরীক্ষা।
তিনি বলেন, মৌখিক পরীক্ষার জন্য প্রতিটি জেলা প্রশাসকের সমন্বয়ে তিন সদস্যের একটি করে কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২০ নম্বরে মৌখিক পরীক্ষা হবে। তার মধ্যে ৫ নম্বর একাডেমিক সনদে দেয়া হবে, বাকি ১৫ নম্বর কমিটির সদস্যরা মূল্যায়ন করবেন।
সূত্রঃ জাগোনিউজ২৪
জাল সনদধারীও শিক্ষক নিবন্ধনের মেধাতালিকায়!
হাইকোর্টের নির্দেশে ১ম থেকে ১৩তম বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) শিক্ষক নিবন্ধনের সমন্বিত ফলাফল গত ১০ জুলাই প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু প্রত্যাশীদের অভিযোগ, এই ফলে প্রচুর ভুল তথ্য রয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে রোল নম্বর দিয়ে সার্চ করলে প্রার্থীর নাম আসছে না, কারও কারও সাবজেক্ট ভিন্ন দেখাচ্ছে, পুরুষের নামের স্থানে দেখাচ্ছে মেয়েদের নাম, এমনকি জাল সনদ নেওয়া প্রার্থীদের নামও এই তালিকায় রয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
A
চাকরি প্রার্থীদের অভিযোগ, হাইকোর্টের বেঁধে দেওয়া সময় ৯০ দিনের মধ্যে গোজামিল দিয়ে মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষের দাবি, যাদের তথ্য ভুল দেখাচ্ছে তারা যেন বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানায়।
A
জানা যায়, অসংখ্যা জাল সনদ বিতরণ, নিবন্ধন পরীক্ষা মাধ্যমে স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়োগে নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ দিয়ে ভুক্তভোগী চাকরি প্রার্থীরা হাইকোর্টে ১৬৬টি রিট করেন এনটিআরসিএ’র বিরুদ্ধে। প্রার্থীদের করা এইসব রিটের পর হাইকোর্ট ১ম থেকে ১৩তম নিবন্ধনের সমন্বিত মেধাতালিকা প্রকাশের জন্য এনটিআরসিএ-কে ৯০ দিন সময় বেঁধে দেন। এরপর গত ১০ জুলাই সাড়ে ৬ লাখ প্রার্থীর মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়। তার ভিত্তিতে দেশের সব বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শূন্য আসনের তালিকা চাওয়া হয়। সে তালিকা এলে শূন্য আসনে মেধাতালিকা অনুযায়ী যোগ্য প্রার্থীদের নিয়োগের সুপারিশ করা হবে বলে জানানো হয়। তাছাড়া বলা হয়, আগামী এক মাসের মধ্যে শূন্য তালিকা তৈরি করা হবে। তবে ফল প্রকাশের পর মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে অসংখ্যা জাল সনদধারী। এছাড়া অসংখ্য ভুল-ভ্রান্তি চিহ্নিত হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন প্রার্থীরা।
A
উল্লেখ্য, নিবন্ধন পরীক্ষায় অসংখ্যা জাল সনদ দেওয়ার অভিযোগের পর এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ সনদ যাচাই কার্যক্রম শুরু করে। যাচাই-বাছাই শেষে কয়েক হাজার জাল সনদের অস্তিত্ব পায় এনটিআরসিএ। সেই সনদের রোল নম্বর, নামসহ সব তথ্য জানিয়ে এনটিআরসিএ কর্তৃপক্ষ তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করে।
A
এনটিআরসিএ’র প্রকাশ করা জাল সনদধারীদের নাম ও রোল নম্বরসহ সদস্য প্রকাশিত মেধাতালিকায় পাওয়া গেছে। অসংখ্যা জাল সনদধারী এই মেধা তালিকায় স্থান পেয়েছে।
A
রুহুল আমিন নামে এক প্রার্থী; যার রোল নম্বর ৪০২১৬৭৮৪, তিনি কলেজ পর্যায়ের ইংরেজি বিষয়ের জাল সনদধারী। এনটিআরসিএ নিজেই গত ৩০ জানুয়ারি এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে তাদের ওয়েব সাইটে এই প্রার্থীকে জাল সনদধারী বলে উল্লেখ করে। কিন্তু সম্প্রতি প্রকাশিত মেধাতালিকাতেও তার স্থান হয়। একই রোল নম্বরধারী আনসারুল হক প্রকৃত সনদধারী।
A
আশরাফুল আলম, যার রোল নম্বর ৪০১২৬২৩১, তিনিও জাল সনদধারী বলে এনটিআরসিএ জানায়। অথচ তাকেও মেধাতালিকায় রাখা হয়েছে। এভাবে অসংখ্যা জাল সনদধারীকে এই মেধাতালিকায় রাখা হয়েছে। চাকরি প্রার্থীরা অভিযোগ করেছেন, হাইকোর্টের নির্দেশে প্রকাশিত ফলাফলে জাল সনদধারীদেরকে স্থান দেওয়ার অর্থই হলো দুর্নীতি করে তাদেরকেও নিয়োগ দেওয়া হবে।
A
বাংলাদেশ শিক্ষক নিবন্ধিত নিয়োগ বঞ্চিত জাতীয় ঐক্য পরিষদের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বাংলা ট্রিবিউনকে অভিযোগ করে বলেন, ‘হাইকোর্টের নির্দেশানুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যে মেধাতালিকা অর্থ্যাৎ মেরিট পজিশন প্রকাশ করা হয়েছে। অথচ নম্বর দেখা যাচ্ছে না যা হাইকোর্টের নির্দেশ ছিল। এছাড়া যারা জাল সনদ নিয়েছে তাদেরকেও মেধা তালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে।’
A
তিনি আরও বলেন, ‘এনটিআরসি’এ এক সময় ঘটা করে কিছু রোল নম্বর নামসহ প্রকাশ করে যারা জাল সনদ নিয়েছিল। সেই তাদেরই অনেককেই সদ্য প্রকাশিত মেধাতালিকায় স্থান দেওয়া হয়েছে। এটা কিভাবে সম্ভব? এনটিআরসিএ’র উদ্দেশ্য অসৎ। তারা এই জাল সনদধারীদের নিয়োগ দেবে বলেও মেধা তালিকায় রেখেছে। শুধু জাল সনদ নয়, এই মেধাতালিকায় অসংখ্যা ভুল তথ্য রয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে রোল নম্বর দিয়ে সার্চ করলে প্রার্থীর নাম আসছে না, কারও কারও সাবজেক্ট ভিন্ন দেখাচ্ছে।’
A
চুয়াডাঙ্গা জেলার আকরাম। তিনি ১ম নিবন্ধন পরীক্ষায় স্কুল-২ পর্যায় থেকে পাস করে সাবজেক্ট পেয়েছিলেন জেনারেল ম্যাকানিক। তার রোল নম্বর ৬২৫০০৯৮। কিন্তু সদ্য প্রকাশিত ফলাফলে তিনি পেয়েছেন অডিও ভিডিও সিস্টেম সাবজেক্ট। অন্যদিকে তার নাম পাওয়া যাচ্ছে না। তার নামের পাশে লেখা রয়েছে ‘Exact Spelling is being collected’ । অথচ তার মেরিট পজিশন ৭৫ এটা সঠিকই রয়েছে।
A
বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘আমি আজ রাতেই ঢাকায় যাবো। এনটিআরসিএতে অভিযোগ দেবো। দেখি সমাধান হয় কি না। আমি তো ভাবতেই পারছি না এমনটি হবে। পরীক্ষা দিলাম, চাকরির জন্য এতদিন ধরে বসে আছি। নানারকম চড়াই-উৎরাই পার করে হাইকোর্টের মাধ্যমে একটি সুরাহার পথে যাচ্ছি অথচ মনে হচ্ছে আবারও হাইকোর্টে যেতে হবে। বহু চাকরি প্রার্থীর এমন ভুল তথ্য দেখাচ্ছে। সমাধান না হলে আমরা সাংগঠনিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও আদালতে যাবো।’
A
একই জেলার হাসিবুল ইসলাম ১ম নিবন্ধন পরীক্ষায় কলেজ পর্যায় থেকে বাংলা বিষয় পেয়েছিলেন। তার রোল নম্বর ৬৫১০১২৬। সদ্য প্রকাশিত মেধাতালিকার ফল দেখতে তিনি প্রবেশ করেন এনটিআরসিএ’র প্রকাশিত ফলাফলের ওয়েবসাইটে (http://ngi.teletalk.com.bd)। তার মেরিট পজিশন 15711 মেধা তালিকা দেখতে গিয়ে তিনি দেখেন তার নাম দেখাচ্ছে না। সেখানে লেখা আছে, ‘Exact Spelling is being collected’ ।
A
ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, দুর্নীতিবাজ ও অযোগ্য ব্যক্তিদের এনটিআরসিএতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তাদের আগে ও বর্তমান তালিকা নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। এনটিআরসিএতে কোনও সমস্যা নিয়ে গেলে প্রতিষ্ঠানের ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হয় না। সবসময় দরজা বন্ধ থাকায় হতাশ হয়ে সেবা প্রত্যাশীদের ফিরে আসতে হয় বলেও অভিযোগ করেন তারা।
A
বাংলাদেশ শিক্ষক নিবন্ধিত নিয়োগ বঞ্চিত জাতীয় ঐক্য পরিষদের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম বাংলা ট্রিবিউনকে অভিযোগ করে বলেন, ‘এনটিআরসিএ অফিসের কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে। দীর্ঘদিন ধরে তারা নানাভাবে দুর্নীতি করে আসছে। জাল সনদ থেকে শুরু করে নানা ধরনের অপকর্মে লিপ্ত তারা।’
A
এদিকে মেধাতালিকায় ভুল-ভ্রান্তি ও জাল সনদধারী সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এনটিআরসিএ’র চেয়ারম্যান এ এমএম আজহার।
A
বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘ভুল হওয়ার কথা নয়, তবু যদি কারও চোখে ভুল হয়েছে বলে দৃষ্টিগোচর হয়, তাহলে আমাদের তারা জানাবেন। ইতোমধ্যে আমাদের কাছে এমন কয়েকটি অভিযোগ এসেছে। যদি সত্যিই ভুল হয়ে থাকে তাহলে আমরা তা সংশোধন করে দেবো।’ কিন্তু জাল সনদধারীর স্থান হয়েছে মেধা তালিকায় এমন প্রশ্ন করলে তিনি অস্বীকার করে ফোন রেখে দেন।
Copyright : বাংলা ট্রিবিউন
১৫তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি শিগগিরই
প্রথম থেকে ত্রয়োদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সম্মিলিত মেধা তালিকা প্রকাশের কাজ শেষ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। এবার শুরু হয়েছে ১৫তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের প্রক্রিয়া।
এনটিআরসিএ সূত্র জানায়, পঞ্চদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি আগামী মাসের শুরুর দিকে প্রকাশ হতে পারে। এনটিআরসির সদস্য মো. হুমায়ুন কবির এ বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ১৫তম নিবন্ধন পরীক্ষা আয়োজনে সব প্রস্তুতি চূড়ান্ত পর্যায়ে।
তিনি আরো বলেন, শিগগিরই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হবে। বিজ্ঞপ্তি জারির দুই মাস পরে প্রিলিমিনারি পরীক্ষার আয়োজন করা হবে। ইতোমধ্যে আমরা পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি তৈরি করেছি। আদালতের নির্দেশে প্রতিবছর নিবন্ধন পরীক্ষার আয়োজন করা হবে।
Thursday, July 12, 2018
আসছে ৪০তম বিসিএস, নেওয়া হবে ২ হাজার
সেপ্টেম্বরে ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে
একটি বিশেষ বিসিএসের পর এবার আসছে ৪০তম বিসিএস। এটি সাধারণ বিসিএস হবে। বাংলাদেশ সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) সূত্র জানিয়েছে, খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে। পিএসসি মনে করছে, এই বিসিএসেও আবেদন তিন লাখ ছাড়িয়ে যেতে পারে। পিএসসি সূত্র জানায়, চিকিৎসকদের জন্য ৩৯তম বিশেষ বিসিএসের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আগামী ৩ আগস্ট এবং ৮ আগস্ট ৩৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে। এই পরীক্ষা নেওয়ার পরই ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ৪০তম বিসিএসের জন্য তারা বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে প্রায় ২ হাজার ক্যাডার নিয়োগের শূন্য পদ পেয়েছে। সেই তালিকা তারা পিএসসিতে পাঠিয়ে দিয়েছে। এখন পিএসসি সেটির ওপর নির্ভর করে ৪০তম বিসিএস পরীক্ষার আয়োজন করবে। এতে প্রশাসন ক্যাডারে ২০০ জন, পুলিশে ৭৫ জন, পররাষ্ট্রে ২৫, ইকোনমিক ক্যাডারে ৪৫, কর ক্যাডারে ২৪ জন, অডিটে ২২, শিক্ষায় দুই শতাধিক, আনসারে ১২। এ ছাড়া দীর্ঘদিন পর কাস্টমস ক্যাডারে ৩২ জন ক্যাডার নেওয়ার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, ৪০তম বিসিএসের শূন্য পদের তালিকা পিএসসিতে পাঠানো হয়েছে। সব মিলিয়ে এই সংখ্যা প্রায় দুই হাজার। এ সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। পিএসসির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাদিক প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমরা ৪০তম বিসিএস নিয়ে কাজ করছি। এখন ৩৮তম ও ৩৯তম বিসিএসের পরীক্ষার দিন ধার্য করা হয়েছে। ৩ আগস্ট ৩৯তম বিসিএসের পরীক্ষা নেব এবং ৮ আগস্ট ৩৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শুরু হবে। ৮ থেকে ১৩ আগস্ট এই বিসিএসের আবশ্যিক বিষয়ের পরীক্ষা হবে। এ ছাড়া সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঐচ্ছিক বিষয়ের পরীক্ষা হবে। এই পরীক্ষা শেষ হলে আমরা ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি আমাদের ওয়েবসাইটে ও পত্রিকায় প্রকাশ করব।’ মোহাম্মদ সাদিক বলেন, সেপ্টেম্বরে ৪০তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে। পিএসসি সূত্র জানায়, ৪০তম বিসিএসেও লিখিত পরীক্ষার প্রতিটি খাতা দুজন পরীক্ষক মূল্যায়ন করবেন। তাঁদের নম্বরের ব্যবধান ২০ শতাংশের বেশি হলে তৃতীয় পরীক্ষকের কাছে খাতা পাঠানো হবে। এর ফলে পরীক্ষার্থীদের মেধা যথাযথভাবে মূল্যায়িত হবে বলে মনে করছে পিএসসি। এই বিসিএস থেকে বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় আলাদা করে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে ৫০ নম্বরের প্রশ্ন রাখা হবে। কেউ চাইলে ইংরেজিতেও এই বিসিএস দিতে পারবেন। সাত বিভাগের পাশাপাশি এবার নতুন বিভাগ ময়মনসিংহেও পরীক্ষা নেওয়া হবে।
সূত্রঃ প্রথম আলো
Wednesday, July 11, 2018
১১৬৬ পদে খাদ্য অধিদপ্তরের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
১১৬৬ পদে খাদ্য অধিদপ্তরের নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
আবেদনের শেষ তারিখ: ১৪ আগস্ট ২০১৮
আবেদন শুরুঃ ১৭ জুলাই, ২০১৮ ইং
আবেদনের শেষ তারিখঃ ১৪ অগাস্ট, ২০১৮ ইং
অনেক দিন পর একটি বড় নিয়োগ আসছে। আশাকরি অনেকের কপাল ই খুলবে এবার।
লিংকঃ আবেদন ফরম
আবেদনের শেষ তারিখ: ১৪ আগস্ট ২০১৮
আবেদন শুরুঃ ১৭ জুলাই, ২০১৮ ইং
আবেদনের শেষ তারিখঃ ১৪ অগাস্ট, ২০১৮ ইং
অনেক দিন পর একটি বড় নিয়োগ আসছে। আশাকরি অনেকের কপাল ই খুলবে এবার।
লিংকঃ আবেদন ফরম
Tuesday, July 10, 2018
NRCA কম্বাইন্ড মেধাতালিকা প্রকাশ।
RCA কম্বাইন্ড মেধাতালিকা প্রকাশ।
প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০১৮
অবশেষে এনটিআরসি মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে। যার মাধ্যমে নিবন্ধিত ব্যক্তিরা আশার বানী দেখছেন।
মেধাতালিকা দেখার জন্য নিচের লিংকে প্রবেশ করেন।
বিস্তারিত দেখুন নীচের লিংকে
Click Here:
প্রকাশ: ১০ জুলাই ২০১৮
অবশেষে এনটিআরসি মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে। যার মাধ্যমে নিবন্ধিত ব্যক্তিরা আশার বানী দেখছেন।
মেধাতালিকা দেখার জন্য নিচের লিংকে প্রবেশ করেন।
বিস্তারিত দেখুন নীচের লিংকে
Click Here:
Monday, July 2, 2018
এনটিআরসিএ যাদেরকে সুপারিশ করবে তারাই নিয়োগ পাবে
রায়ের ২নং এ বলা হয়েছে সকল সনদধারীদের নিয়ে যৌথ মেধা তালিকা করতে হবে। আর যৌথ মেধা তালিকা মানেই নিয়োগ নয়। তবে হ্যাঁ যৌথ মেধা তালিকা থেকে শূণ্য পদ সাপেক্ষে এনটিআরসিএ মেধা তালিকা অনুয়ায়ী নিয়োগের সুপারিশ করবে।কিন্তু যদি পদ পর্যাপ্ত শূণ্য না থাকে তাই রায়ের ৪নং শর্তে প্রতি বছর ঐ মেধা তালিকা থেকে নিয়োগ বাকি যেসব সনদধারী থাকবে তাদের মধ্যে আপডেট হবে।
এভাবে নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত তাদের মেধা তালিকা প্রতি বছর আপডেট হতে থাকবে। আর সনদধারীদের জন্য কোন বয়স নির্ধারন হবেনা।
কারন, রায়ের ১নং শর্তে বলা হয়েছে নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত সনদের মেয়াদ থাকবে। তবে বলা যায় রায়ের ৭ নং শর্ত অনুয়াযী যেহেতু কোর্ট বলেছে সরকারের উচিৎ শিক্ষক নিয়োগে প্রথম প্রবেশের ক্ষেত্রে একটি বয়স নির্ধারন করা।
এবার আসুন ২০১৮ সালের নীতিমালার কথা:
২০১৮ সালের নীতিমালা রায়ের ৭ নং শর্তে করা হয়েছে এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে এনটিআরসিএকে পূর্ণ সুপারিশের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তারমানে এনটিআরসিএ যাদেরকে সুপারিশ করবে তারাই নিয়োগ পাবে এবং তাদের বয়স ৫০ বছর হলেও এমপিও পাবে।
এখন বলা যায় ৩৫ বছরের উপরে যারা আছে তাদেরকে এনটিআরসিএ সুপারিশ করবে কি?
অবশ্যই এনটিআরসিএ তাদেরকে সুপারিশ করতে বাধ্য। কারন একই নিয়মে দুই জায়গায় বয়স নির্ধারন হতে পারেনা। শিক্ষক নিয়োগের প্রথম প্রবেশ হল নিবন্ধন পরীক্ষা যারা দিবে তাদেরকে বুঝায়। আর যদি সনদধারীদের জন্য বয়স নির্ধারন হয় তবে যার বয়স ৩৪ বছর ১১ মাস ২৯ দিন হবে সেও কিন্তু সার্কুলারের তারিখ অনুযায়ী নিবন্ধন পরীক্ষার আবেদন করতে পারবে।
তবে তো পরীক্ষা দেওয়ার সময়ই তার ৩৫ বছর ওভার হয়ে যাবে। তাহলে কি তার পরীক্ষা নিবেনা? অবশ্যই নিবে। যেহেতু তাকে দিয়ে আবেদন করা হয়েছে। আর ঐ পরীক্ষা দিয়ে কি কোন ৩৫ বছরের পরীক্ষার্থীদের মেধা থাকলে পাস করানো হবেনা? অবশ্যই নিয়মের মধ্যে সে পাস করবে।
তাহলে ১৫ তম পরীক্ষায় পাস করতেই যার বয়স ৩৫ ওভার হবে তাকে কি নিয়োগ দিবেনা? তাহলে আর কেউ ৩০ বছর হলেও নিবন্ধন পরীক্ষা দিবেনা। কারন ১২ বছর আগে পরীক্ষা দিয়ে অনেক সনদধারী বসে আছে। আর ঐ ৩০ বছরের সনধারীর ৫ বছর অপেক্ষা করতে হবে কিনা তার নিশ্চয়তা কি?
অতএব, আমি বলব কোন সনদধারীর জন্য বয়স ৩৫ নয়। নিবন্ধন পরীক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রেই বয়স ৩৫ নির্ধারন হবে।
রিটকারীরা রায়ের ৫ নং শর্তে নিয়োগ পাবে। কারন ২নং শর্তে বলেছে সকলের মেধা তালিকা করে ৪ নং শর্তে প্রতি বছর নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত যারা বাকি থাকবে শুধু তাদের তালিকা শূণ্য পদ সাপেক্ষে আপডেট হবে।
আমি আগে ও বলেছি রিটিকারী ও নন রিটকারী সবাই নিয়োগ পাবে। তবে শূণ্যপদ যত বেশি থাকবে তত তাড়াতাড়ি নিয়োগ পাবে।
আর হ্যাঁ ৫ নং শর্তে ও মেধা তালিকার কথা বলা আছে। এর কারন কোন সাবজেক্টে যদি রিটকারীর সংখ্যা পদ অনুযাঈ কম হয় তবে অন্যান্য প্রত্যাশিতদের থেকে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দিবে।
আর যদি কোন সাবজেক্টে রিটকারীর চেয়ে কিছু পদ কম থাকে তবে রিটকারীদের মধ্যে মেধা অনুযায়ী প্রথম নাম্বারধারীদের আগে নিয়োগ হবে। তখন এখানে আর প্রত্যাশিরা আসবেনা। বাকি যে রিটকারী থাকবে তাদের নিয়োগ শেষ হলেই কেবল প্রত্যাশিতরা সুপারিশের তালিকায় আসবে।
কেউ বিচলিত হবেন না। ৫নং শর্তেই কেবল এনটিআরসিএকে প্রথম রিটকারীদের এবং পদ অনুযায়ী অন্যান আবেদনকারীদের সুপারিশের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মেধা তালিকায় থাকা মানে জব নয়। যাদেরকে এনটিআরসিএ সুপারিশ করবে তারাই নিয়োগ পাবে।
সুতরাং ৫ নং শর্তে রিটকারীদের আগে সুপারিশ করবে এনটিআরসিএ এবং রিটকারীদের নিয়োগ শেষ হলেই কেবল ২নং শর্তে জাতীয় মেধা তালিকা থেকে মেধা এবং শূন্য পদ সাপেক্ষে সুপারিশ করবে। এই জিনিস সবাই মনযোগ দিলেই বুঝতে পারবেন মেধা তালিকা আর সুপারিশ আকাশ- পাতাল ব্যবধান। রায়ের আলোকেই সকল পিটিশনার প্রথম ধাপেই নিয়োগ পাবে। কারন শূণ্য পদ অনুযায়ী আশাকরি কোন সাবজেক্টে রিটকারী বেশি হবেনা।
আর নন রিটকারী সবাই ধৈর্য ধরুন। যদি ২০১৮ নীতিমালা কার্যকর হয় তবে সোয়া লাখ পদ তৈরি হবে এবং (১-১২) সকল নিবন্ধনধারীরী সবাই দ্রত নিয়োগ পাবে।
এভাবে নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত তাদের মেধা তালিকা প্রতি বছর আপডেট হতে থাকবে। আর সনদধারীদের জন্য কোন বয়স নির্ধারন হবেনা।
কারন, রায়ের ১নং শর্তে বলা হয়েছে নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত সনদের মেয়াদ থাকবে। তবে বলা যায় রায়ের ৭ নং শর্ত অনুয়াযী যেহেতু কোর্ট বলেছে সরকারের উচিৎ শিক্ষক নিয়োগে প্রথম প্রবেশের ক্ষেত্রে একটি বয়স নির্ধারন করা।
এবার আসুন ২০১৮ সালের নীতিমালার কথা:
২০১৮ সালের নীতিমালা রায়ের ৭ নং শর্তে করা হয়েছে এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে এনটিআরসিএকে পূর্ণ সুপারিশের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। তারমানে এনটিআরসিএ যাদেরকে সুপারিশ করবে তারাই নিয়োগ পাবে এবং তাদের বয়স ৫০ বছর হলেও এমপিও পাবে।
এখন বলা যায় ৩৫ বছরের উপরে যারা আছে তাদেরকে এনটিআরসিএ সুপারিশ করবে কি?
অবশ্যই এনটিআরসিএ তাদেরকে সুপারিশ করতে বাধ্য। কারন একই নিয়মে দুই জায়গায় বয়স নির্ধারন হতে পারেনা। শিক্ষক নিয়োগের প্রথম প্রবেশ হল নিবন্ধন পরীক্ষা যারা দিবে তাদেরকে বুঝায়। আর যদি সনদধারীদের জন্য বয়স নির্ধারন হয় তবে যার বয়স ৩৪ বছর ১১ মাস ২৯ দিন হবে সেও কিন্তু সার্কুলারের তারিখ অনুযায়ী নিবন্ধন পরীক্ষার আবেদন করতে পারবে।
তবে তো পরীক্ষা দেওয়ার সময়ই তার ৩৫ বছর ওভার হয়ে যাবে। তাহলে কি তার পরীক্ষা নিবেনা? অবশ্যই নিবে। যেহেতু তাকে দিয়ে আবেদন করা হয়েছে। আর ঐ পরীক্ষা দিয়ে কি কোন ৩৫ বছরের পরীক্ষার্থীদের মেধা থাকলে পাস করানো হবেনা? অবশ্যই নিয়মের মধ্যে সে পাস করবে।
তাহলে ১৫ তম পরীক্ষায় পাস করতেই যার বয়স ৩৫ ওভার হবে তাকে কি নিয়োগ দিবেনা? তাহলে আর কেউ ৩০ বছর হলেও নিবন্ধন পরীক্ষা দিবেনা। কারন ১২ বছর আগে পরীক্ষা দিয়ে অনেক সনদধারী বসে আছে। আর ঐ ৩০ বছরের সনধারীর ৫ বছর অপেক্ষা করতে হবে কিনা তার নিশ্চয়তা কি?
অতএব, আমি বলব কোন সনদধারীর জন্য বয়স ৩৫ নয়। নিবন্ধন পরীক্ষা দেওয়ার ক্ষেত্রেই বয়স ৩৫ নির্ধারন হবে।
রিটকারীরা রায়ের ৫ নং শর্তে নিয়োগ পাবে। কারন ২নং শর্তে বলেছে সকলের মেধা তালিকা করে ৪ নং শর্তে প্রতি বছর নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত যারা বাকি থাকবে শুধু তাদের তালিকা শূণ্য পদ সাপেক্ষে আপডেট হবে।
আমি আগে ও বলেছি রিটিকারী ও নন রিটকারী সবাই নিয়োগ পাবে। তবে শূণ্যপদ যত বেশি থাকবে তত তাড়াতাড়ি নিয়োগ পাবে।
আর হ্যাঁ ৫ নং শর্তে ও মেধা তালিকার কথা বলা আছে। এর কারন কোন সাবজেক্টে যদি রিটকারীর সংখ্যা পদ অনুযাঈ কম হয় তবে অন্যান্য প্রত্যাশিতদের থেকে মেধা অনুযায়ী নিয়োগ দিবে।
আর যদি কোন সাবজেক্টে রিটকারীর চেয়ে কিছু পদ কম থাকে তবে রিটকারীদের মধ্যে মেধা অনুযায়ী প্রথম নাম্বারধারীদের আগে নিয়োগ হবে। তখন এখানে আর প্রত্যাশিরা আসবেনা। বাকি যে রিটকারী থাকবে তাদের নিয়োগ শেষ হলেই কেবল প্রত্যাশিতরা সুপারিশের তালিকায় আসবে।
কেউ বিচলিত হবেন না। ৫নং শর্তেই কেবল এনটিআরসিএকে প্রথম রিটকারীদের এবং পদ অনুযায়ী অন্যান আবেদনকারীদের সুপারিশের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মেধা তালিকায় থাকা মানে জব নয়। যাদেরকে এনটিআরসিএ সুপারিশ করবে তারাই নিয়োগ পাবে।
সুতরাং ৫ নং শর্তে রিটকারীদের আগে সুপারিশ করবে এনটিআরসিএ এবং রিটকারীদের নিয়োগ শেষ হলেই কেবল ২নং শর্তে জাতীয় মেধা তালিকা থেকে মেধা এবং শূন্য পদ সাপেক্ষে সুপারিশ করবে। এই জিনিস সবাই মনযোগ দিলেই বুঝতে পারবেন মেধা তালিকা আর সুপারিশ আকাশ- পাতাল ব্যবধান। রায়ের আলোকেই সকল পিটিশনার প্রথম ধাপেই নিয়োগ পাবে। কারন শূণ্য পদ অনুযায়ী আশাকরি কোন সাবজেক্টে রিটকারী বেশি হবেনা।
আর নন রিটকারী সবাই ধৈর্য ধরুন। যদি ২০১৮ নীতিমালা কার্যকর হয় তবে সোয়া লাখ পদ তৈরি হবে এবং (১-১২) সকল নিবন্ধনধারীরী সবাই দ্রত নিয়োগ পাবে।
Subscribe to:
Posts (Atom)