Search This Blog

Sunday, December 5, 2021

About Me

 


 

 

আসসালামু আলাইকুম। আমি মো: মিরাজ মিয়া। আমার জেলা মাগুরা। আমি মানবিক বিভাগ থেকে ২০০৭ সালে এসএসসি এবং ২০০৯ সালে এইচএসসি পাস করেছি। ২০১৩ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে অনার্স এবং ২০১৪ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ঢাকা কলেজ থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে মাস্টার্স পাস করেছি। সর্বশেষ ২০১৮ সালে আইএলআইএস, ঢাকা- থেকে  গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান- এ ডিপ্লোমা এবং ২০২০ সালে রয়্যাল ইউনিভার্সিটি অব ঢাকা- থেকে লাইব্রেরি মেনেজমেন্ট এন্ড ইনফরমেশন সায়েন্স- এ মাস্টার্স পাস করেছি। বর্তমানে বাংলাদেশের সুনামধন্য ১৮৮৫ খ্রি: প্রতিষ্ঠিত নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুল এন্ড কলেজ, নারায়ণগঞ্জ সদর- এ সহকারী শিক্ষক (গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান) পদে কর্মরত আছি। 

 

 

এই ব্লগটিতে গ্রন্থাগার বিজ্ঞান সম্পর্কিত সকল বিষয় সম্পর্কে আপডেট পাবেন ইনশাআল্লাহ। আশাকরি, আপনারা সবাই এই ব্লগটিকে সাপোর্ট করে পাশে থাকবেন। গ্রন্থাগার বিজ্ঞান সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের ধারণা পরিষ্কার করার জন্য এই ব্লগের পাশাপাশি Library and Information Science, Bangladesh ফেসবুক গ্রুপ এবং LIS EDUCATION নামে একটি ফেসবুক পেজ তৈরি করেছি এবং প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের ও এই পেশার উন্নয়নে তথ্য দিয়ে সহায়তা করছি।

বিজয় দিবস উপলক্ষে কুইজ প্রতিযোগিতা

 বিজয় দিবস উপলক্ষে আমরা একটি কুইজ প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছি। যারা অংশগ্রহণ করতে চান, আপনারা, আপনাদের নাম, আইডি নং, মোবাইল নম্বর, বর্মান ঠিকানা, স্থায়ী ঠিকানা লিখে  সাবমিট করবেন। আগামী ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত রেজিস্ট্রেশন চলবে এবং ১৬ ডিসেম্বর এই প্রতিযোগিতা হবে ইনশাল্লাহ। 




কুইজ প্রতিযোগিতার নিয়মাবলি:

১। ৩০ টি কুইজ আকারে পশ্ন থাকবে, যার উত্তর প্রদান করতে হবে। 

২। সময় থাকবে ১৬ই ডিসেম্বর ২০২১ খ্রি: সকাল ১০ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত।

৩। যারা সবোর্চ্চ নম্বর পাবে তাদের মধ্য থেকে ১ম, ২য় ও ৩য় ব্যক্তিকে পুরস্কার প্রদান করা হবে। 

৪। যদি সবোর্চ্চ নম্বর একাধিক ব্যক্তি পেয়ে থাকেন, তাহলে লটারির মাধ্যমে ১ম, ২য় ও ৩য় নির্ধারন করা হবে।

রেজিস্ট্রেশন লিংক: https://forms.gle/YgocvXtBxsZbcuy68


ধন্যবাদন্তে

মো: মিরাজ মিয়া

সহকারী শিক্ষক (গ্রন্থাগার ও তথ্যবিজ্ঞান)

নারায়ণগঞ্জ হাই স্কুল এন্ড কলেজ।

Tuesday, April 23, 2019

কম্পিউটারের কুটবুদ্ধি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সকল কিবোর্ড শর্টকাট



Ctrl + A = সিলেক্ট অল।
Ctrl + B = টেক্সট বোল্ড।
Ctrl + C = কোন কিছু কপি করা।
Ctrl + D = ফন্ট পরিবর্তনের ডায়ালগ বক্স প্রদর্শন করা।
Ctrl + E = সেন্টার এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + F = কোন শব্দ খোঁজা বা প্রতিস্থাপন করা।
Ctrl + G = গো টু কমান্ড।
Ctrl + H = রিপ্লেস কমান্ড।
Ctrl + I = টেক্সট ইটালিক।
Ctrl + J = টেক্সট জাস্টিফাইড এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + K = হাইপারলিংক তৈরী করা।
Ctrl + L = টেক্সট লেফট এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + M = ইনভেন্ট দেয়ার জন্য।
Ctrl + N = নতুন কোন ডকুমেন্ট খোলার জন্য।
Ctrl + O = পূর্বে তৈরী করা কোন ফাইল খোলার জন্য।
Ctrl + P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট।
Ctrl + Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে স্পেসিং করার জন্য।
Ctrl + R = টেক্সটকে রাইট এলাইনমেন্ট করা।
Ctrl + S = ফাইল সেভ।
Ctrl + T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার জন্য।
Ctrl + U = টেক্সট আন্ডারলাইন।
Ctrl + V = টেক্সট পেষ্ট করার জন্য।
Ctrl + W = ফাইল বন্ধ করার জন্য।
Ctrl + X = ডকুমেন্ট থেকে কিছু কাট্ করার জন্য।
Ctrl + Y = রিপিট করার জন্য।
Ctrl + Z = আন্ডু বা পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা।
Alt+0131= ƒ (টাকা)
Alt+0165= ¥ (ইয়েন)
Alt+0177= ± (যোগবিয়োগ)
Alt+0215= × (গুণ)
Alt+Ctrl+T= ™ (ট্রেডমার্ক)
Alt+ Ctrl+R= ® (রেজিষ্টার্ড)
Alt+0163= £ (লীরা)
Alt+0128= € (পাউন্ড)
Alt+0247= ÷ (ভাগ)
Alt+248/0186= º (ফারেনহাইট)
F1 key ( সাহায্য পাওয়ার জন্য )
F2 key (রিনেম বা পুনর্নাম নির্ধারন)
F3 key (সার্চ )
F4 key ( ঠিকানা বা এড্রেস বার দেখা )
F4 key (সক্রিয় তালিকা থেকে আইটেমগুলো দেখা )
F5 key ( রিফ্রেস/ বিদ্যমান উইন্ডো আপডেট করা)
F6 key ( ডেস্কটপ বা বিদ্যমান উইন্ডোর আইটেমগুলোতে ঘুরাফিরা করা)
F10 key (সক্রিয় প্রোগ্রামের মেনু বার সক্রিয় করার জন্য )
Keyboard shortcuts, Computer key Shortcut-
CTRL+A (একই উন্ডোর সবকিছু একসাথে বাছাই বা সিলেক্ট করার জন্য)
CTRL+C (কপি করুন)
CTRL+X (কাট করুন)
CTRL+V ( পেস্ট করুন )
CTRL+Z (আগের অবস্থায় ফিরে যান)
CTRL+SHIFT (শর্টকাট তৈরি করা)
CTRL+RIGHT ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে পরের শব্দে নেয়া)
CTRL+LEFT ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে পূর্বের শব্দে নেয়া)
CTRL+DOWN ARROW (ইনসার্শন পয়েন্ট কে পরের অনুচ্ছেদে নেয়া)
CTRL+UP ARROW ((ইনসার্শন পয়েন্ট কে পূর্বের অনুচ্ছেদের প্রথমে নেয়া)
CTRL+TAB (বিদ্যমান ট্যাবগুলো নড়াচড়া করা)
CTRL+ESC (স্টার্ট মেনুতে ফিরে যাওয়া )
CTRL+SHIFT+TAB (ট্যাবগুলোতে ঘুরাফিরা করার জন্য)
CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (টেক্সটকে হাইলাইট করা)
SHIFT+TAB ( অপশনগুলোর পেছনে যাওয়া)
SHIFT with any of the arrow keys ( একই উইন্ডোতে একসাথে অনেকগুলো আইটেমকে বাছাই বা সিলেক্ট করা)
SHIFT+DELETE (বাছাইকৃত উপাদানগুলো permanently মুছে ফেলা)
SHIFT+F10 ( বাছাইকৃত আইটেমগুলোর জন্য শর্টকাট মেনু দেখা )
ALT+ENTER ( বাছাইকৃত আইটেম এরপ্রোপার্টিজ দেখা )
ALT+F4 ( চলমান কোন প্রোগ্রাম বা বিদ্যমান উইন্ডো বন্ধ করা )
ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর শর্টকাট ওপেন করা )
ALT+TAB ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে মুভ করা )
ALT+ESC ( চলমান প্রোগ্রামগুলোতে ঘুরাফিরা )
ALT+SPACEBAR ( বিদ্যমান উইন্ডোর জন্য সিস্টেম মেনু )
ALT+Underlined letter in a menu name ( সংশ্লিষ্ট মেনু দেখা )
Dialog Box (কীবোর্ড শর্টকাট)
BACKSPACE ( আগের মেনুতে ফিরে যাওয়া)
ESC ( সম্প্রতিক কাজ শেষ করা )
Accessibility Keyboard Shortcuts
HOME (সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)
END ( সক্রিয় উইন্ডোর উপরে যাওয়া)
Windows Logo +U (ইউটিলিটি ম্যানাজার অন করা )
SHIFT five times (স্টিকি কী অন বা অফ করা )
Right SHIFT for eight seconds ( ফিল্টার কী অন বা অফ করা )
Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN (হাই কন্ট্রাসট অন বা অফ করা )
Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK ( মাউস কী অন বা অফ করা )
NUM LOCK for five seconds (টুগল কী অন বা অফ করা )
NUM LOCK+Asterisk sign (*) (নির্বাচিত ফোল্ডারের মধ্যের সব সাব-ফোল্ডার দেখা )
NUM LOCK+Plus sign (+) (নির্বাচিত ফোল্ডারের সকল কন্টেন্ট দেখা )
NUM LOCK+Minus sign (-) (নির্বাচিত ফোল্ডারটি minimize করা
উইন্ডোজ ১০’র কিবোর্ড শর্টকাট
---------------------------
Windows key + A : অ্যাকশন সেন্টার খুলবে।
Windows key + C : করটানা কণ্ঠ নির্দেশনার জন্য তৈরি হবে।
Windows key + I : সেটিংস অ্যাপ্লিকেশন খুলবে।
Windows key + S: করটানা চালু হবে।
Windows key + Tab টাস্ক ভিউ দেখা যাবে।
Windows key + Ctrl + D :নতুন ভার্চুয়াল ডেস্কটপ তৈরি হবে।
Windows key + Ctrl + F4 :চালু থাকা ভার্চুয়াল ডেস্কটপ বন্ধ হবে।
Windows key + Ctrl + left or right arrow : ভার্চুয়াল ডেস্কটপ বদলাবে।
সাধারণ শর্টকাট
Windows key (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : স্টার্টমেন্যু খুলবে/বন্ধ হবে।
Windows key + X (উইন্ডোজ ৮.১ ও ১০) : স্টার্ট বোতামে ডান কিক করলে যে মেন্যু আসে, তা দেখা যাবে।
Windows key + left or right arrow (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : চালু থাকা উইন্ডোর ডানে-বাঁয়ের পর্দাজুড়ে দেখা যাবে।
Windows key + E (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : দ্রুত ফাইল এক্সপ্লোরার চালু করে ফাইলপত্রের কাজ করা যাবে।
Windows key + L (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : ডেস্কটপ লক করা যাবে।
Alt + PrtScn (উইন্ডোজ ৭ ও পরের সংস্করণ) : চালু থাকা উইন্ডোর স্ক্রিনশট নেওয়া যাবে, কিপবোর্ডে কপি করা যাবে। Windosw key + Print Screen (উইন্ডোজ ৮.১ ও ১০) : ডেস্কটপের পুরো পর্দার ছবি (স্ক্রিনশট) নেওয়া যাবে। এগুলো জমা হবে Computer Picture screen shots ফোল্ডারে।

           -পোস্টটি ভাল লাগলে শেয়ার করে অাপনার বন্ধুদের জানার সুযোগ করে দিন।
নিজে জানুন, অপরকে জানার সুযোগ করে দিন।
------------------------------------------------------------------

প্রাইমারি নিয়োগ পরীক্ষাঃ প্রতারক চক্র হতে সাবধান থাকার অনুরোধ রইল।

.
Directorate of Primary Education


Directorate of Primary Education (Bengali: প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর) is an autonomous government department responsible for the administration of primary schools in Bangladesh. It is also responsible for the training of primary school teachers in various training institutions operated by the directorate. It is located in Dhaka, Bangladesh.[1] Director General Abu Hena Mostofa Kamal is the head of the Directorate of Primary Education..
The government of Bangladesh under Sheikh Mujibur Rahman nationalized 37 thousand primary schools in Bangladesh in 1973 through the Primary Education (taking over) act, 1974.The Directorate of Primary Education was established in 1981 to manage the nationalized primary schools.In 2013, Prime Minister Sheikh Hasina nationalized 26 thousand more primary schools.[3] Bangladesh has 126,615 primary schools, 540 thousand teachers and 18.6 million students

Wednesday, April 10, 2019

প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের গেজেট প্রকাশ-প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগবিধিতে পাঁচ পরিবর্তন মেয়েদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন যোগ্যতা স্নাতক শ্রেণি পাশ



প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের গেজেট প্রকাশ-প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগবিধিতে পাঁচ পরিবর্তন
মেয়েদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন যোগ্যতা স্নাতক শ্রেণি পাশ


বিঃ দ্রঃ ২০১৮ সালের নিয়োগ পরিক্ষার তারিখ এখনো ধার্য করা হয়নি। তবে খুব দ্রুত পরিক্ষা নেওয়া হবে। অফিসিয়াল নোটিশ পেলে তা জানানো হবে।

বিধিমালায় সহকারী শিক্ষক পদে পুরুষ ও নারী উভয়ের ক্ষেত্রেই শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক করা হয়েছে।
কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা অনার্স অথবা সমমানের ডিগ্রি থাকতে হবে।
বয়সসীমা ২১ থেকে ৩০ বছর।
তবে নারী প্রার্থীদের জন্য ৬০ শতাংশ কোটা বহাল থাকবে।
২০ শতাংশ পোষ্য কোটা ও
বাকি ২০ শতাংশ পুরুষ প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
এ ক্ষেত্রে বিজ্ঞান বিষয়ে পাস প্রার্থীদের অগ্রাধিকার দেয়া হবে।
যদি ২০ শতাংশ কোটা পূরণ না হয়, তবে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া হবে।
ক্লাস্টার বা উপজেলাভিত্তিক আর্ট ও সংগীত শিক্ষক নিয়োগে পদ সৃষ্টি করা হয়েছে
শিক্ষক নিয়োগ আগের মতোই উপজেলা বা থানাভিত্তিক হবে।
তবে কেন্দ্রীয়ভাবে গঠিত সহকারী শিক্ষক নির্বাচন কমিটির সুপারিশ ছাড়া কোনো ব্যক্তিকে সহকারী শিক্ষক পদে সরাসরি নিয়োগ দেয়া যাবে না।

তপশিল
[বিধি ২(গ)]

 ১। প্রধান শিক্ষক
সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়সসীমা: ২১-৩০ বৎসর
নিয়োগ পদ্ধতি
(ক) ৬৫% পদ পদোন্নতির  মাধ্যমে: এবং
(খ) ৩৫% পদ সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে : তবে পদোন্নতিযোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে
যোগ্যতা:
পদোন্নতির  ক্ষেত্রে : সহকারী শিক্ষক পদে প্রশিক্ষণসহ অন্যূন ০৭ (সাত) বৎসরের চাকুরী।
সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে : কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী।
২। সহকারী শিক্ষক
সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে বয়সসীমা: ২১-৩০ বৎসর
নিয়োগ পদ্ধতি: সরাসরি নিয়োগের মাধ্যমে
যোগ্যতা:  কোনো স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হইতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী।

Wednesday, October 31, 2018

NTRCA এর নামে ভূয়া ওয়েবসাইট সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার জন্য জরুরী বিজ্ঞপ্তি NTRCA



 NTRCA এর নামে ভুয়া ওয়েবসাইট সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট সকলকে সতর্ক থাকার জন্য জরুরী বিজ্ঞপ্তি
এতদ্বারা সংশ্লিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানাে যাচ্ছে যে, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ। (NTRCA) এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট হচ্ছে www.ntrca.gov.bd। সম্প্রতি অসৎ উদ্দেশ্যে প্রতারক চক্র www.ntrcabd.org নামে একটি ভূয়া ওয়েবসাইট তৈরি করে জনগণকে বিভ্রান্ত করাসহ অবৈধ অর্থ আদায়ের মাধ্যমে NTRCA এর ভাবমূর্তি নষ্ট করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে মর্মে এ কর্তৃপক্ষের দৃষ্টিগােচর হয়েছে। উল্লেখ্য যে, NTRCA অত্যন্ত স্বচ্ছতা, সততা ও নিরপেক্ষতার সাথে শিক্ষক নিয়ােগ কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে। এ কার্যক্রমে অর্থ লেনদেনের কোনাে সুযােগ নেই।
এমতাবস্থায়, উক্ত ভুয়া ওয়েবসাইটে যােগাযােগ না করা এবং কারও সাথে শিক্ষক নিয়ােগ সংক্রান্ত বিষয় বা NTRCA সংক্রান্ত অন্য যে কোনাে বিষয়ে আর্থিক লেনদেন না করার জন্য নির্দেশক্রমে সংশ্লিষ্ট সকলকে অনুরােধ করা হলাে।

Monday, October 15, 2018

প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ: একসঙ্গে নয়, জেলায় জেলায় পরীক্ষা




মুসতাক আহমদ: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা এবার একসঙ্গে নেয়া হচ্ছে না। রেকর্ডসংখ্যক প্রার্থীর আবেদন ও পরীক্ষার হল সংকটের কারণে এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। সরকার ফেব্রুয়ারির মধ্যে এই নিয়োগ পরীক্ষা শেষ করতে চায়। এ লক্ষ্যে ডিসেম্বরের মধ্যে লিখিত পরীক্ষা নেয়া শুরু হবে। জানুয়ারির মধ্যে মৌখিক পরীক্ষা শেষ করার পরিকল্পনা রয়েছে।
এছাড়া বিভিন্ন সরকারি বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক হিসেবে চলতি দায়িত্বপ্রাপ্তদের পূর্ণকালীন হিসেবে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত নিয়োগ ও পদোন্নতি নীতিমালা চূড়ান্ত হলেই এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি যুগান্তরকে বলেন, মামলার কারণে দীর্ঘদিন রাজস্ব খাতের শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগ দেয়া যায়নি। তাই অনেক পদ শূন্য আছে। আমরা চাইব নতুন শিক্ষক যেন নতুন বছরে ক্লাসরুমে পাঠাতে পারি। সে লক্ষ্যে এ মাসের মধ্যেই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা শুরুর চিন্তাভাবনা ছিল। কিন্তু ওএমআর ফরমসহ অন্যান্য দ্রব্যাদি কেনাকাটায় সরকারি ক্রয় আইন (পিপিআর) অনুসরণ করতে গিয়ে আমাদের গতি একটু কমে যাচ্ছে। তাছাড়া একসঙ্গে সারা দেশে পরীক্ষা নেয়া যাচ্ছে না। নভেম্বর মাসজুড়ে দুটি বড় পরীক্ষা আছে। তাই পরীক্ষা হল পাওয়া যাচ্ছে না। সবমিলিয়ে পরীক্ষা ডিসেম্বরে চলে যাচ্ছে। হল পাওয়া সাপেক্ষে ৩-৪টি করে জেলার পরীক্ষা একসঙ্গে নেয়া হবে।
তিনি আরও বলেন, ইতিমধ্যে যাদের প্রধান শিক্ষকের চলতি দায়িত্ব দেয়া হয়েছে, তাদের স্থায়ী করা হবে।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১২ হাজার শিক্ষক নিয়োগে ৩০ জুলাই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। ১-৩০ আগস্ট অনলাইনে আবেদন নেয়া হয়। মোট ২৪ লাখ ১ হাজার ৫৯৭ জন আবেদন করেছেন। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরের (ডিপিই) কর্মকর্তারা বলছেন, এর আগে সর্বশেষ নিয়োগে প্রায় ১২ লাখ প্রার্থী আবেদন করেছিল। সে হিসাবে এবার প্রার্থী দ্বিগুণ।
ডিপিই কর্মকর্তারা আরও জানান, সর্বশেষ নিয়োগে সারা দেশে ৩ হাজার ৬৬২ কেন্দ্রে পরীক্ষা নেয়া হয়। এবার দ্বিগুণ প্রার্থী হওয়ায় কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো দরকার। কিন্তু উপজেলা-জেলা পর্যায়ে এত কেন্দ্র পাওয়া কঠিন। এ কারণে উপজেলা সদরের কাছাকাছি পরীক্ষা কেন্দ্র নির্বাচনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। কেন্দ্র নির্বাচনের দায়িত্ব জেলা প্রশাসকদের দেয়া হয়েছে। এখন জেলা প্রশাসকরা কেন্দ্র ঠিক করে দিলে দুই তা ততোধিক জেলায় একসঙ্গে পরীক্ষা নেয়া হবে। এই পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নেয়ার জন্য মন্ত্রণালয় ২০ সেট প্রশ্নপত্র তৈরি করবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, আগে এই নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্ন তৈরিসহ পরীক্ষা গ্রহণে নেতৃত্ব দিত ডিপিই। প্রশ্নপত্র ফাঁস রোধে আরও কড়াকড়ি আনা এবং সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা আয়োজনে এবার প্রশ্ন নির্বাচন ও আসন বিন্যাস মন্ত্রণালয় থেকে নির্ধারণ করে দেয়া হবে। ডিজিটাল পদ্ধতিতে প্রণয়ন করা হবে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র। ওএমআর ফরম ডিজাইন ও মূল্যায়ন, পরীক্ষার সময়সূচি, ফলাফল প্রক্রিয়াকরণ ও প্রকাশ এবং পরীক্ষা কেন্দ্রের আসন বিন্যাসের পদ্ধতি উন্নয়ন বিষয়েও সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব আকরাম আল হোসেন বলেন, পরীক্ষার ব্যাপারে বুয়েটের সঙ্গে বৈঠক হয়েছে। ওএমআর ফরম কেনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পরীক্ষা কেন্দ্র বাড়াতে এবার উপজেলা সদরের পাশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে কেন্দ্র বাড়ানোর প্রস্তাব এসেছে। কেন্দ্র নিশ্চিতকরণের দায়িত্ব প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরকে দেয়া হয়েছে। তারা প্রতিটি জেলা প্রশাসকের সঙ্গে আলোচনা করে কেন্দ্র বৃদ্ধি ও পরীক্ষা আয়োজনের জন্য সময় নির্ধারণ করবে। এরপর নিয়োগ পরীক্ষার সময় ঘোষণা করা হবে। একই সঙ্গে যদি সব জেলায় একসঙ্গে কেন্দ্র খালি না পাওয়া যায় তবে কয়েকটি জেলায় সমন্বয় করে পর্যায়ক্রমে নিয়োগ পরীক্ষা আয়োজন করা হতে পারে।
আকরাম আল-হোসেন আরও বলেন, এবার তিন ধাপের পরীক্ষার মাধ্যমে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করার চিন্তা ছিল। কিন্তু সময়স্বল্পতার কারণে আগের মতোই দুই স্তরের পরীক্ষায় নিয়োগ করা হবে। সে অনুযায়ী ৮০ নম্বরে এমসিকিউ পদ্ধতির লিখিত পরীক্ষার পর ২০ নম্বরে ভাইভা নেয়া হবে।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী ফিজার বলেন, দীর্ঘদিন নিয়োগ প্রক্রিয়া বন্ধ থাকায় শিক্ষক সংকট তৈরি হয়েছে। তাই এই নিয়োগটি আমাদের দ্রুত শেষ করা প্রয়োজন। সে কারণে পরীক্ষা পদ্ধতি বদলানো সম্ভব হয়নি। তবে প্রার্থীর আবেদনে ন্যূনতম যোগ্যতা উচ্চ মাধ্যমিক পাস থাকলেও বিদ্যমান পদ্ধতিতে মানসম্পন্ন প্রার্থীরাই নিয়োগ পাচ্ছে। গত কয়েক বছরের রেকর্ডে দেখা যাচ্ছে, অধিকাংশ প্রার্থীই স্নাতক ডিগ্রিধারী।
চলতি দায়িত্বপ্রাপ্ত নিয়োগ পাচ্ছেন : গত কয়েক মাসে চট্টগ্রাম ও বান্দরবান জেলা বাদে সারা দেশে ১৭ হাজার সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক হিসেবে চলতি

Thursday, October 4, 2018

নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ৩৯ হাজার শিক্ষক নিয়োগ

মামলাসহ নানা জটিলতার কারণে প্রায় দুই বছর ধরে বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ ছিলো। এতে সারাদেশে বিভিন্ন স্কুল কলেজে শিক্ষক সংকট তৈরি হয়েছে। ফলে ব্যহত হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রয়। এই অবস্থা উত্তরণে শিক্ষক নিয়োগ ফের চালু হচ্ছে। আগামী নভেম্বরে মাসের প্রথম সপ্তাহে ৩৯ হাজার শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) একাধিক কর্মকর্তা সূত্রে জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বেশ কিছু জটিলাতার কারণে কয়েক বছর শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ ছিলো। বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে সারাদেশের সব স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে শূন্য আসনের তালিকা পাঠাতে নির্দেশনা দেয় এনটিআরসিএ। প্রথম দফায় সব শূন্য পদের তালিকা না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফায় সময় বাড়ানো হয়। গত ৩০সেপ্টেম্বর দ্বিতীয় দফায় মেধা তালিকা পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে সবুজ সংকেত পেলে আগামী মাসের শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
সম্প্রতি ১৪তম শিক্ষক নিবন্ধনের মৌখিক পরীক্ষা শেষ হয়েছে। চলতি মাসের শেষ দিকে চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। এবিষয় জানতে চাইলে এনটিআরসিএ’র সদ্য বিদায়ী চেয়ারম্যান আজাহার হোসেন একুশে টিভি অনলাইনকে বলেন, শিক্ষক নিয়োগের তালিকা আমরা পাঠিয়েছি। এছাড়া বেশ কিছু জটিলতা রয়েছে। এগুলো কাটিয়ে নিয়োগ বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হবে।
নভেম্বরে কত তারিখে বিজ্ঞাপ্তি প্রকাশ করা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সারাদেশে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন বিষয়ে মোট ৩৮ হাজার ৮০০ জন শিক্ষকের তালিকা পাঠানো হয়েছে। টেলিটক মোবাইলের মাধ্যমে এ তালিকা সংগ্রহ করা হয়েছে। বর্তমানে শূন্য আসনের তালিকা সংশ্লিষ্ট উপজেলা শিক্ষা কমকর্তাদের মাধ্যমে যাচাই-বাছাই করা হবে। এরপর সেই তালিকা চূড়ান্ত করা হবে। তালিকা চূড়ান্ত করার পর নিবন্ধিত প্রার্থীদের আবেদন চেয়ে একটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে এনটিআরসিএ। এরপর মেধা অনুযায়ী বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোধাক্রমে নিয়োগ দিতে সুপারিশ করবে এ প্রতিষ্ঠানটি। আগামী মাসের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে বলছে, এনটিআরসিএ’র নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করার পরও নিয়োগ না পেয়ে বিভিন্ন সময়ে নিবন্ধিত প্রার্থীরা ৩৫টি মামলা করেন। তার ভিত্তিতে আদালত থেকে নিবন্ধিত প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশের নির্দেশনা দেওয়া হয়। সেই মোতাবেক প্রথম থেকে ১৩তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করা প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করে এনটিআরসিএ।
এ তালিকায় সারাদেশে মোট ৬ লাখ ৪ হাজার ৬৮৫ জনের নাম প্রকাশ করা হয়। এর মধ্যে অনেকেই বিভিন্ন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। এদিকে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগে কিছুটা পরিবর্তন আনতে গত ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের বেসরকারি বিদ্যালয় শাখায় একটি সুপারিশ পাঠানো হয়।
সুপারিশে বলা হয়, আইন অনুযায়ী বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে (স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কলেজ, মাদরাসা) মহানগর অথবা জেলা সদরের পৌর এলাকায় অবস্থিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে অনুমোদিত শিক্ষক পদসংখ্যার অন্তত ৪০ শতাংশ পদে এবং অন্যান্য এলাকার ক্ষেত্রে ২০ শতাংশ পদে নারী শিক্ষক নিয়োগ করতে হবে।
অথচ বাস্তবে একই উপজেলার মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন হার থাকায় অনেক ক্ষেত্রে সঠিক হিসাব নির্ণয়ে কঠিন ও ভুল হয়ে যায়। তাই দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একই হারে নারী কোটা চালুর প্রস্তাব করা হয়েছে। সেখানে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ করা যেতে পারেও বলে উল্লেখ করা হয়।
এছাড়া শরীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ছাত্রীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পুরুষ এবং ছাত্রদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠা নারী শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ আপত্তি জানিয়ে আসছেন। তাই শরীরচর্চা বিষয়ে ছাত্রদের প্রতিষ্ঠানে পুরুষ এবং ছাত্রীদের প্রতিষ্ঠানে নারী শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ করেছে এনটিআরসিএ।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়) জাবেদ আহমেদ একুশে টিভি অনলাইনকে বলেন, এনটিআরসিএ থেকে পাঠানো সুপারিশকে গুরুত্ব দিয়ে নিয়োগের ক্ষেত্রে কিছুটা পরিবর্তন আনা হবে। দ্রুত এ বিষয়ে সভা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
তিনি বলেন, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে ৩৫ বছর বয়সসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর বেশি হলে নিবন্ধিত ব্যক্তি নিয়োগের জন্য আবেদন করতে পারবেন না। জেলা ভিত্তিক নিয়োগ প্রক্রিয়া বাতিল করে জাতীয় ভাবে নিয়োগ কার্যক্রম পরিচালিত হবে। ফলে এক জেলার প্রার্থী অন্য জেলায় নিয়োগের আবেদন করতে পারবেন। এবং নিয়োগের ক্ষেত্রে সব কোটা বাতিল করে কেবল নারী শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোটা ৩০ শতাংশ বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়েছে। পাশাপাশি শারীরচর্চা শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন আনা হতে পারে বলে জানিয়েছেন এ কর্মকর্তা।
সূত্রঃ একুশে টিভি

Friday, September 21, 2018

পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের ৪৮৪ পদের পরীক্ষার ধরন ও প্রস্তুতি


পরীক্ষার তারিখঃ ২৮-০৯-২০১৮

► লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন করা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান থেকে
► মৌখিক পরীক্ষায় ব্যাংকিং খাত, অর্থনীতি, সমসাময়িক বিষয়, নিজ জেলা, নিজের সম্পর্কে জানতে চাওয়া হতে পারে

পরীক্ষার ধরন ও প্রস্তুতি
পল্লী সঞ্চয় ব্যাংকের সহকারী মহাপরিচালক শেখ আখতারুজ্জামান জানান, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা হবে। লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন করা হবে বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান থেকে। বাংলায় ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির পাঠ্য বইয়ের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো পড়তে হবে। জানতে হবে কবি-সাহিত্যিকদের জীবন ও কর্ম।
ইংরেজিতে গ্রামার অংশে Tense, Parts of speech, Verb, Translation, Number, Gender, Narration, Voice Change, Correct Form of Verbs, Pronunciation, Synonym, Antonym, Transformation of Sentence, Appropriate Word, Idioms and Phrases থেকে প্রশ্ন আসে। এগুলোর সঙ্গে অনেক vocabulary শিখতে হবে।
গণিতে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির পাঠ্য বই অনুসরণ করতে হবে। সুদকষা, ঐকিক নিয়ম, অনুপাত, সমানুপাত, শতকরা, লসাগু-গসাগু, লাভ-ক্ষতি, ভগ্নাংশ, লগারিদম থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। দেখতে হবে বীজগণিতের সূত্র, অনুসিদ্ধান্ত, জ্যামিতি ও পরিমিতির সাধারণ নিয়মাবলি।
সাধারণ জ্ঞানের জন্য নজর রাখতে হবে সমসাময়িক বিষয়ের ওপর। জানতে হবে ব্যাংকিং সেক্টরের হালনাগাদ তথ্য। সঙ্গে জানতে হবে দেশীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচিত বিষয় সম্পর্কে। পড়তে হবে ভালোমানের সাধারণ জ্ঞানের বই, দৈনিক পত্রিকা ও কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স বিষয়ক মাসিক সাময়িকী।
মৌখিক পরীক্ষা
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে মৌখিক পরীক্ষার জন্য ডাকা হবে। ব্যাংকিং খাত, অর্থনীতি, সমসাময়িক বিষয়, নিজ জেলা, নিজের সম্পর্কে জানতে চাওয়া হতে পারে। প্রশ্ন করা হতে পারে পদ সম্পর্কেও। আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে প্রতিটি প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। উপস্থিত বুদ্ধিমত্তা, সুন্দর ও সাবলীলভাবে গুছিয়ে কথা ক্ষমতা দেখা হতে পারে মৌখিক পরীক্ষায়।
বেতন ও সুযোগ-সুবিধা
ক্যাশ সহকারী পদে জাতীয় বেতন স্কেল ২০১৫ অনুসারে ১০২০০-২৪৬৮০ টাকা স্কেলে বেতনসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হবে। শেখ আখতারুজ্জামান জানান, তিন বছর পরে পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে। সিনিয়র অফিসার পর্যন্ত পদোন্নতির সুযোগ রয়েছে একজন ক্যাশ সহকারীর।


Friday, 28 September 2018 (3.30 PM -4.30 PM)

http://psb.teletalk.com.bd/admitcard/index.php


* যারা sms পান নি তারাও ডাউনলোড করতে পারবেন।
* ID/ Password ভুলে গেলে Recover করুন।
* ডাউনলোডে সমস্যা হলে Browser change করে চেষ্টা করুন।
* পরীক্ষা ঢাকাতে হবে।